পরিচ্ছেদঃ দু‘আ সম্পর্কিত কতিপয় জ্ঞাতব্য বিষয়
(৩৭৮১) মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, বান্দার দু’আ ততক্ষণ পর্যন্ত কবূল করা হয়, যতক্ষণ সে গুনাহর জন্য বা আত্মীয়তা ছিন্ন করার জন্য দু’আ না করে, আর যতক্ষণ না সে তাড়াহুড়ো করে। জিজ্ঞাসা করা হল, ’হে আল্লাহর রসূল! তাড়াহুড়ো মানে কী?’ তিনি বললেন, দু’আকারী বলে, ’দু’আ করলাম, আবার দু’আ করলাম, অথচ দেখলাম না যে, তিনি আমার দু’আ কবূল করছেন।’ কাজেই সে তখন ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে বসে পড়ে ও দু’আ করা ত্যাগ ক’রে দেয়।
وفي روايةٍ لِمُسْلِمٍ لاَ يَزالُ يُسْتَجَابُ لِلعَبْدِ مَا لَمْ يَدْعُ بإِثْمٍ أَوْ قَطيعَةِ رَحِمٍ مَا لَمْ يَسْتَعْجِلْ قيل : يَا رَسُوْلَ اللهِ مَا الاِسْتِعْجَالُ ؟ قَالَ يَقُوْلُ : قَدْ دَعوْتُ وَقَدْ دَعَوْتُ فَلَمْ أرَ يَسْتَجِيبُ لِي فَيَسْتحْسِرُ عِنْدَ ذٰلِكَ وَيَدَعُ الدُّعَاءَ
وفي رواية لمسلم لا يزال يستجاب للعبد ما لم يدع باثم او قطيعة رحم ما لم يستعجل قيل : يا رسول الله ما الاستعجال ؟ قال يقول : قد دعوت وقد دعوت فلم ار يستجيب لي فيستحسر عند ذلك ويدع الدعاء
(মুসলিম ৭১১২)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
২৯/ দু‘আ ও যিকর