২১৯৩

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - (কুরআন অধ্যয়ন ও তিলাওয়াতের আদব)

২১৯৩-[৭] আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা’আলা কোন নবীর মধুর স্বরে সুরেলা কণ্ঠে স্বরবে কুরআন পাঠ যত পছন্দ করেন, তত পছন্দ করেন না আর কোন স্বরকে। (বুখারী, মুসলিম)[1]

بَابٌ [اٰدٰبُ التِّلَاوَةِ وَدُرُوْسُ الْقُرْاٰنِ]

وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا أَذِنَ اللَّهُ لِشَيْءٍ مَا أَذِنَ لِنَبِيٍّ حَسِنِ الصَّوْتِ بِالْقُرْآنِ يَجْهَرُ بِهِ»

وعن ابي هريرة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «ما اذن الله لشيء ما اذن لنبي حسن الصوت بالقران يجهر به»

ব্যাখ্যা: প্রত্যেক নাবী সুমধুর কন্ঠের অধিকারী ছিলেন যেমন হাদীসে এসেছে, (ما بعث الله نبياً إلا حسن الوجه حسن الصوت) এখানে নাবী বলতে প্রত্যেক নাবী ও প্রচারকারী, অর্থাৎ- সাধারণ মানুষ। তারা সবাই কুরআনকে সালাতে, তিলাওয়াতের সময় ও প্রচারের ক্ষেত্রে উঁচু স্বরে সুললিত কণ্ঠে পাঠ করেন।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-৮: কুরআনের মর্যাদা (كتاب فضائل القراٰن)