পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - রোগী দেখা ও রোগের সাওয়াব
১৫৯৫-[৭৩] আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি রোগে ভুগে মারা যায়, সে শাহীদ হয়ে মারা গেল; তাকে কবরের ফিতনাহ্ হতে রক্ষা করা হবে। এছাড়াও সকাল-সন্ধ্যায় তাকে জান্নাত থেকে রিযক্ব (রিজিক/রিযিক) দেয়া হবে। (ইবনু মাজাহ, বায়হাক্বী’র শু’আবুল ঈমান)[1]
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ مَاتَ مَرِيضًا مَاتَ شَهِيدًا أَوْ وُقِيَ فِتْنَةَ الْقَبْرِ وَغُدِيَ وَرِيحَ عَلَيْهِ بِرِزْقِهِ مِنَ الْجَنَّةِ» . رَوَاهُ ابْنُ مَاجَهْ وَالْبَيْهَقِيُّ فِي شُعَبِ الْإِيمَانِ
ব্যাখ্যা: সিনদী বলেনঃ হাদীস যদি সহীহ হয় তাহলে নির্ধারিত রোগের উপর প্রমাণ বহন করবে যেমন পেটের অসুখ।
ইবনু হাজার বলেন, এটা সাধারণভাবে সকল রোগের উপর প্রযোজ্য হবে তবে অন্য হাদীস সীমাবদ্ধ করেছে যে, পেটজনিত রোগে মৃত্যুবরণ করবে তাকে ক্ববরে শাস্তি দেয়া হবে না। সকাল সন্ধ্যা রিয্ক্ব (রিজিক/রিযিক) দেয়া হবে অর্থ সর্বদাই রিযক্ব দেয়া হবে। আল্লাহর বাণীঃ أُكُلُهَا دَائِمٌ ‘‘সর্বদাই রিযক্ব প্রদান করা হবে।’’ (সূরাহ্ আর্ রাদ ১৩ : ৩৫)
সম্ভাবনা রয়েছে নির্ধারিত দু’সময়ে তাদের জন্য খাস রিয্ক্বের ব্যবস্থা রয়েছে।