পরিচ্ছেদঃ ১২. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতে ক্বিরাআতের বর্ণনা
৮৩৪-[১৩] বারা (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ’ইশার সালাতে সূরাহ্ ’’ওয়াত্তীন ওয়ায্ যায়তূন’’ পাঠ করতে শুনেছি। আর তার চেয়ে মধুর স্বর আমি আর কারও শুনিনি। (বুখারী ও মুসলিম)[1]
بَابُ الْقِرَاءَةِ فِى الصَّلَاةِ
وَعَن الْبَراء قَالَ: سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يقْرَأ فِي الْعشَاء: (والتين وَالزَّيْتُون)
وَمَا سَمِعت أحدا أحسن صَوتا مِنْهُ
ব্যাখ্যা: নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘ইশার সালাতে প্রথম রাক্‘আতে সূরাহ্ আত্ তীন এবং দ্বিতীয় রাক্‘আতে ইন্না- আনযালনা- পড়েছেন। কেননা সফরের সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) হালকা হওয়ার দাবীদার। আর মু‘আয-এর ঘটনাটি ছিল মুক্বীম অবস্থায়। এ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, সফরের সালাতে ক্বিরাআত (কিরআত) পড়া মুক্বীমের সালাতের ক্বিরাআত (কিরআত) পড়ার মতো নয়।