পরিচ্ছেদঃ ৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতে সুতরাহ্ (সুতরা)
৭৭৭-[৬] আবূ সা’ঈদ আল্ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন কেউ কিছুর আড়াল দিয়ে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শুরু করে, আর কেউ আড়ালের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে চায় তাকে বাধা দিবে। সে বাধা অমান্য করলে তার সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হবে। কারণ চলাচলকারী (মানুষের আকৃতিতে) শায়ত্বন (শয়তান)। এ বর্ণনাটি বুখারীর। মুসলিমেও এ মর্মে বর্ণনা আছে।[1]
بَابُ السُّتْرَةِ
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا صَلَّى أَحَدُكُمْ إِلَى شَيْءٍ يَسْتُرُهُ مِنَ النَّاسِ فَأَرَادَ أَحَدٌ أَنْ يَجْتَازَ بَيْنَ يَدَيْهِ فَلْيَدْفَعْهُ فَإِنْ أَبَى فَلْيُقَاتِلْهُ فَإِنَّمَا هُوَ شَيْطَانٌ» . هَذَا لَفْظُ الْبُخَارِيِّ وَلمُسلم مَعْنَاهُ
ব্যাখ্যা: এখানে আড়াল দ্বারা সুতরাকে বুঝানো হয়েছে। তাই যে মুসল্লীর সামনে কোন সুতরাহ্ (সুতরা) নেই সেক্ষেত্রে বাধা দেয়া বা মারামারি করা যৌক্তিক নয়।
ইমাম নাবাবী বলেন, এসব ঐ ব্যক্তির জন্য যে সালাতে অবহেলা করে না বরং সতর্কতা অবলম্বন করে এবং সুতরার সামনে সালাত আদায় করে। অথবা এমন স্থানে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করে যেখানে তার সম্মুখ দিয়ে কেউ যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।