পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যে কারণে উযূ করা ওয়াজিব হয়
৩২৫-[২৬] উম্মু সালামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট পাঁজরের ভুনা মাংস (মাংস/মাংস/গোসত) পেশ করলাম। তিনি তা থেকে কিছু খেলেন, তারপর সালাতে দাঁড়িয়ে গেলেন, নতুন করে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করেননি। (আহমাদ)[1]
وَعَن أم سَلمَة أَنَّهَا قَالَتْ: قَرَّبْتُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَنْبًا مَشْوِيًّا فَأَكَلَ مِنْهُ ثُمَّ قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ وَلَمْ يَتَوَضَّأْ. رَوَاهُ أَحْمَدُ
ব্যাখ্যা: (قَرَّبْتُ إِلَى النَّبِيَّ ﷺ جَنْبًا مَشْوِيًّا) ‘‘আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট পাঁজরের ভুনা গোশ্ত (গোশত/গোস্ত/গোসত) পেশ করলাম।’’ অর্থাৎ- আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য খাবারের উদ্দেশে আগুন দিয়ে ভুনা করা পাঁজরের হাড়সহ গোশ্ত (গোশত/গোস্ত/গোসত) পেশ করলাম।
(وَلَمْ يَتَوَضَّأْ) অর্থাৎ- তিনি ঐ গোশ্ত (গোশত/গোস্ত/গোসত) খাওয়ার পর উযূ (ওযু/ওজু/অজু) না করেই সালাতে দাঁড়ালেন।
এ হাদীস প্রমাণ করে যে, আগুন দ্বারা পাকানো কোন কিছু খেলে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) ভঙ্গ হয় না।