৬৯২৯

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৬৯২৯-(১০/...) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না এবং মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ..... কায়স ইবনু উবাদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা আম্মার (রাযিঃ) কে প্রশ্ন করলাম, আপনাদের এ সংগ্রামের ব্যাপারে বলুন তো, তা কি আপনাদের স্বীয় মতের ভিত্তিতে? যা ভুলও হতে পারে, সঠিকও হতে পারে। কিংবা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক্ষেত্রে বিশেষভাবে আপনাদের আদেশ দিয়েছেন? তিনি বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বসাধারণকে যে আদেশ দেননি, এমন কিছু তিনি বিশেষভাবে আমাদেরকেও বলেননি। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের মাঝে বর্ণনাকারী শুবাহ (রহঃ) বলেন, আমার মনে হয়, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আমার উম্মাতের মাঝে বারোজন মুনাফিক হবে। তাদের জান্নাতে ঢুকা এবং জান্নাতের ঘ্রাণও পাওয়া তেমন অসম্ভব যেমন সূচের ছিদ্রপথে উষ্ট্রের ঢুকা অসম্ভব। তাদের মাঝে আটজনের (ধ্বংসের) জন্য দুবাইলাহা যথেষ্ট হবে। দুবাইলাহ হলো অগ্নিশিখা, যা কাঁধের মাঝে প্রকাশ পেয়ে অন্তঃকরণকে ছেয়ে ফেলবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৭৭৯,ইসলামিক সেন্টার ৬৮৩৪)

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَمُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، - وَاللَّفْظُ لاِبْنِ الْمُثَنَّى - قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ قَيْسِ بْنِ عُبَادٍ، قَالَ قُلْنَا لِعَمَّارٍ أَرَأَيْتَ قِتَالَكُمْ أَرَأْيًا رَأَيْتُمُوهُ فَإِنَّ الرَّأْىَ يُخْطِئُ وَيُصِيبُ أَوْ عَهْدًا عَهِدَهُ إِلَيْكُمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ مَا عَهِدَ إِلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا لَمْ يَعْهَدْهُ إِلَى النَّاسِ كَافَّةً ‏.‏ وَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ إِنَّ فِي أُمَّتِي ‏"‏ ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ وَأَحْسِبُهُ قَالَ حَدَّثَنِي حُذَيْفَةُ ‏.‏ وَقَالَ غُنْدَرٌ أُرَاهُ قَالَ ‏"‏ فِي أُمَّتِي اثْنَا عَشَرَ مُنَافِقًا لاَ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ وَلاَ يَجِدُونَ رِيحَهَا حَتَّى يَلِجَ الْجَمَلُ فِي سَمِّ الْخِيَاطِ ثَمَانِيَةٌ مِنْهُمْ تَكْفِيكَهُمُ الدُّبَيْلَةُ سِرَاجٌ مِنَ النَّارِ يَظْهَرُ فِي أَكْتَافِهِمْ حَتَّى يَنْجُمَ مِنْ صُدُورِهِمْ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن المثنى، ومحمد بن بشار، - واللفظ لابن المثنى - قالا حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، عن قتادة، عن ابي نضرة، عن قيس بن عباد، قال قلنا لعمار ارايت قتالكم ارايا رايتموه فان الراى يخطى ويصيب او عهدا عهده اليكم رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال ما عهد الينا رسول الله صلى الله عليه وسلم شيىا لم يعهده الى الناس كافة ‏.‏ وقال ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ان في امتي ‏"‏ ‏.‏ قال شعبة واحسبه قال حدثني حذيفة ‏.‏ وقال غندر اراه قال ‏"‏ في امتي اثنا عشر منافقا لا يدخلون الجنة ولا يجدون ريحها حتى يلج الجمل في سم الخياط ثمانية منهم تكفيكهم الدبيلة سراج من النار يظهر في اكتافهم حتى ينجم من صدورهم ‏"‏ ‏.‏


Qais b. 'Ubad reported:
We said to 'Ammar: Was your fighting (on the side of 'Ali in the Battle of Siffin) a matter of your own choice or you got its hints from Allah's Messenger (ﷺ) for it, is likely for one to err in one's own discretion or was it because of any covenant that Allah's Messenger (ﷺ) got from you? He said: It was not because of any covenant that Allah's Messenger (ﷺ) got from us which he did get from other people, and he further said that Allah's Messenger (ﷺ) said:" In my Ummah." And I think that Hudhaifa reported to me and according to Ghundar (the words are) that he said: In my Ummah, there would be twelve hypocrites and they would not be admitted to Paradise and they would not smell its odour, until the camel would pass through a needle's hole. Dubaila (ulcer) would be enough to (torment them) -a kind of flame of Fire which would appear in their shoulders and it would protrude from their chest.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫১। মুনাফিকদের বিবরণ ও তাদের বিধানাবলী (كتاب صفات المنافقين وأحكامهم)