পরিচ্ছেদঃ ১০. ‘হুদুদ তথা শরীয়ত কর্তৃক নির্দিষ্ট দণ্ড কার্যকরে অপরাধীর পাপ ক্ষমা হয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে
৪৩৫৬-(৪/...) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ও মুহাম্মাদ ইবনু রুমূহ (রহঃ) ... উভয়ে উবাদাহ ইবনু সামিত (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি সেসব নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের মধ্যে একজন ছিলাম, যারা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট বাই’আত নিয়েছিলেন। আমরা শপথ নিলাম যে, আমরা আল্লাহর সাথে কোন কিছু শারীক করবো না, ব্যভিচার করবো না, চুরি করবো না, কাউকে হত্যা করবো না- যেগুলো (যাদেরকে হত্যা করতে) আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন। কিন্তু ন্যায়সঙ্গতভাবে (অর্থাৎ- কিসাস তথা অবৈধ হত্যার পরিবর্তে বা মুরতাদ হলে বা বিয়ের পর যিনা করলে হত্যা করবে)। আর ডাকাতি করবো না ও কোন প্রকার নিষিদ্ধ কর্মও করবো না। যদি আমরা ঐরূপ কার্যাবলী না করে চলতে পারি তবে আমাদের জান্নাত মিলবে। আর যদি আমরা উল্লিখিত অপরাধের কোনটিতে লিপ্ত হই, তবে এর ফায়সালা আল্লাহর কাছেই। ইবনু রুমহ বলেন, এর ফায়সালা মহান আল্লাহর কাছেই। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৩১৫, ইসলামিক সেন্টার ৪৩১৬)
باب الْحُدُودُ كَفَّارَاتٌ لأَهْلِهَا
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا لَيْثٌ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رُمْحٍ، أَخْبَرَنَا اللَّيْثُ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنْ أَبِي الْخَيْرِ، عَنِ الصُّنَابِحِيِّ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّهُ قَالَ إِنِّي لَمِنَ النُّقَبَاءِ الَّذِينَ بَايَعُوا رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَقَالَ بَايَعْنَاهُ عَلَى أَنْ لاَ نُشْرِكَ بِاللَّهِ شَيْئًا وَلاَ نَزْنِيَ وَلاَ نَسْرِقَ وَلاَ نَقْتُلَ النَّفْسَ الَّتِي حَرَّمَ اللَّهُ إِلاَّ بِالْحَقِّ وَلاَ نَنْتَهِبَ وَلاَ نَعْصِيَ فَالْجَنَّةُ إِنْ فَعَلْنَا ذَلِكَ فَإِنْ غَشِينَا مِنْ ذَلِكَ شَيْئًا كَانَ قَضَاءُ ذَلِكَ إِلَى اللَّهِ . وَقَالَ ابْنُ رُمْحٍ كَانَ قَضَاؤُهُ إِلَى اللَّهِ .
Ubida b. as-Samit repnrted:
I was one of those headmen who swore allegiance to Allah's Messenger (ﷺ) that we will not associate anything with Allah, and will not commit adultery, and will not steal, and will not kill any soul which Allah has forbidden, but with justice nor plunder, nor disobey (Allah and His Apostle), then Paradise (will be the reward) in case we do these (acts) ; and if we commit any outrage (and that goes unpunished in the world), it is Allah Who would decide about it. Ibn Rumh said: Its judgment lies with Allah.