পরিচ্ছেদঃ ৫. হাদীসের সনদ বর্ণনা করা দীনের অন্তর্ভুক্ত, নির্ভরযোগ্য বর্ণনা ছাড়া রিওয়ায়াত গ্রহণ করা উচিত নয়; বর্ণনাকারীদের দোষ-ত্রটি তুলে ধরা শুধু জায়িয নয়, বরং ওয়াজিব; ওটা গীবাত নয়- যা শরীআতের দৃষ্টিতে হারাম; ক্ষতিকারক জিনিসগুলো দূর করে শারীআতের বিধানসমূহ নিখুঁত ও ত্রুটিমুক্ত করা অতীব প্রয়োজন।

(.../...) হাসান আল হুলওয়ানী (রহঃ) বলেন যে, আমি ইয়ামীদ ইবনু হারূনকে যিয়াদ ইবনু মাইমুন সম্পর্কে আলোচনা করতে শুনেছি। তিনি বলেছেন, আমি শপথ করেছি তার (যিয়াদ) থেকে কোন কিছুই বর্ণনা করবো না এবং খালিদ ইবনু মাহদূজ থেকেও। ইয়াযীদ ইবনু হারূন বলেন, একবার আমি যিয়াদ ইবনু মাইমূনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাকে একটি হাদীস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। সে এ হাদীসটি আমাকে বাকর আর মুযানীর সূত্রে বর্ণনা করলো। দ্বিতীয়বার গিয়ে আমি তাকে সে হাদীসটি আমাকে বাকর আল মুযানীর সূত্রে বর্ণনা করলো দ্বিতীয়বার গিয়ে আমি তাকে সে হাদীসটির সনদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে, সে আমাকে তা মুওয়াররিক এর সূত্রে বর্ণনা করলো। আমি তৃতীয়বার গিয়ে তাকে এ হাদীস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে, সে আমাকে হাসান বাসরীর সূত্রে বর্ণনা করলো। ইয়াযীদ ইবনু হারূন তাদের উভয়কে (যিয়াদ বিন মাইমুন ও খালিদ বিন মাহদূজ) মিথ্যাবাদী বলতেন।

হুলওয়ানী বলেন, আমি আবদুস সামাদের নিকট যিয়াদ ইবনু মাইমুন সম্পর্কে আলোচনা করলে, তিনি তাকে মিথ্যাবাদী বলে চিহ্নিত করেন।


(.../...) মাহমূদ ইবনু গাইলান (রহঃ) বলেন যে, আমি আবূ দাউদ তায়ালিসীকে বললাম, আপনি তো আব্বাস ইবনু মানসূর থেকে অনেক হাদীসই বর্ণনা করেছেন। কিন্তু আপনি কি তার থেকে আত তারাহ নাম্নী মহিলার হাদীস শুনেননি বা হাদীস শুনেননি যা নাযুর ইবনু শুমায়ল আমাদের কাছে বর্ণনা করেছেন? তিনি আমাকে বললেন, চুপ কর। আমি ও আবদুর রহমান ইবনু মাহদী যিয়াদ ইবনু মাইমূনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, তুমি যে এসব হাদীস আনাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করো, তা কতটুকু সহীহ ও সঠিক? যিয়াদ বললো, আপনাদের কী অভিমত, যদি কোন ব্যক্তি গুনাহ করার পর তওবা করে, তবে আল্লাহ তা’আলা কি তার তওবা কবুল করবেন না? আবূ দাউদ বলেন, আমরা বললাম, হ্যাঁ, কবুল করবেন। যিয়াদ বললো, সত্য কথা হচ্ছে, আমি আনাস (রাযিঃ) থেকে কম বা বেশি কিছু শুনিনি। অন্য লোকেরা যদি অবগত না থাকে, তাহলে আপনারাও কি জানবেন না যে, আমি কখনো আনাস (রাযিঃ) এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করিনি।

আবূ দাউদ বলে, এর স্বল্পকাল পরে আমাদের নিকট সংবাদ পৌছলো যে, সে পুনরায় আনাস (রাযিঃ) এর সূত্রে হাদীস বর্ণনা করে। পুনরায় আমি ও আবদুর রহমান তার নিকট গেলে সে বললো, আমি তওবা করলাম। এরপরও দেখা গেল যে, সে আগের মতই হাদীস বর্ণনা করছে। তখন থেকে আমরা তাকে বর্জন করলাম।


(.../...) হাসান আল হুলওয়ানী (রহঃ) বলেন, আমি শাবাবাহকে বলতে শুনেছি যে, আবদুল কুদ্দুস আমাদের কাছে হাদীস বর্ণনা করতেন এবং বলতেন, সুওয়াইদ ইবনু আকালাহ (আসলে সুওয়াইদ ইবনু গাফালাহ) শাবাবাহ বলেন, আমি আবদুল কুদ্দুসকে আরো বলতে শুনেছিঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পার্শ্বের থেকে বায়ু গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন। শাবাবাহ বলেন, কেউ তাকে জিজ্ঞেস করলো, এ কথাটির অর্থ কী? তখন বললেন, কেউ যেন নির্মল বায়ু গ্রহণ করার উদ্দেশে পাশ্বের দেয়া জানালা বা ছিদ্র তৈরি না করে।


(.../...) মুসলিম (রহঃ) বলেন, আমি উবাইদুল্লাহ ইবনু উমার আল কাওয়ারিরীকে বলতে শুনেছি, তিন বলেন, আমি হাম্মাদ বিন যায়দ (রহঃ)-কে বলতে শুনেছি, তিনি এমন এক ব্যক্তিকে বললেন, যিনি কিছুদিন মাহদী ইবনু হিলালের সাহচর্যে ছিলেন, ওটা কেমন একটি লবণাক্ত ঝরণা, যা তোমাদের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে? সে বললো, হে আবূ ইসমাঈল! (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপনাম) হ্যাঁ, সত্যিই ওটা লোনা পানির ঝরণাই বটে।


(.../...) আল হাসান আল হুলওয়ানী বলেন, আমি আফফানকে বলতে শুনেছি। তিনি বলেছেন, আমি আবূ ’আওয়ানাহকে বলতে শুনেছি, হাসান বাসরী (রহঃ) থেকে যে হাদীসই আমার নিকট পৌছাতো আমি তা আবান ইবনু আবূ ’আইয়্যাশ-এর কাছে পেশ করতাম। সে আমাকে তা পড়ে শুনাতো। (সে আমার কাছ থেকে শোনা কথা সম্পর্কে দাবী করত সে হাসান বাসরী থেকে বর্ণনা করছে, ফলে মুহাদ্দিসীনের নিকট সে মিথ্যাবাদী )

باب فِي أَنَّ الإِسْنَادَ مِنَ الدِّينِ وَأَنَّ الرِّوَايَةَ لَا تَكُونُ إِلَّا عَنْ الثِّقَاتِ وَأَنَّ جَرْحَ الرُّوَاةِ بِمَا هُوَ فِيهِمْ جَائِزٌ بَلْ وَاجِبٌ وَأَنَّهُ لَيْسَ مِنْ الْغِيبَةِ الْمُحَرَّمَةِ بَلْ مِنْ الذَّبِّ عَنْ الشَّرِيعَةِ الْمُكَرَّمَةِ

وَحَدَّثَنَا الْحَسَنُ الْحُلْوَانِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ يَزِيدَ بْنَ هَارُونَ، ‏.‏ وَذَكَرَ زِيَادَ بْنَ مَيْمُونٍ فَقَالَ حَلَفْتُ أَلاَّ أَرْوِيَ عَنْهُ شَيْئًا وَلاَ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَحْدُوجٍ ‏.‏ وَقَالَ لَقِيتُ زِيَادَ بْنَ مَيْمُونٍ فَسَأَلْتُهُ عَنْ حَدِيثٍ فَحَدَّثَنِي بِهِ عَنْ بَكْرٍ الْمُزَنِيِّ ثُمَّ عُدْتُ إِلَيْهِ فَحَدَّثَنِي بِهِ عَنْ مُوَرِّقٍ ثُمَّ عُدْتُ إِلَيْهِ فَحَدَّثَنِي بِهِ عَنِ الْحَسَنِ ‏.‏ وَكَانَ يَنْسُبُهُمَا إِلَى الْكَذِبِ ‏.‏ قَالَ الْحُلْوَانِيُّ سَمِعْتُ عَبْدَ الصَّمَدِ وَذَكَرْتُ عِنْدَهُ زِيَادَ بْنَ مَيْمُونٍ فَنَسَبَهُ إِلَى الْكَذِبِ ‏.‏

وَحَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، قَالَ قُلْتُ لأَبِي دَاوُدَ الطَّيَالِسِيِّ قَدْ أَكْثَرْتَ عَنْ عَبَّادِ بْنِ مَنْصُورٍ فَمَا لَكَ لَمْ تَسْمَعْ مِنْهُ حَدِيثَ الْعَطَّارَةِ الَّذِي رَوَى لَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ قَالَ لِيَ اسْكُتْ فَأَنَا لَقِيتُ زِيَادَ بْنَ مَيْمُونٍ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ فَسَأَلْنَاهُ فَقُلْنَا لَهُ هَذِهِ الأَحَادِيثُ الَّتِي تَرْوِيهَا عَنْ أَنَسٍ فَقَالَ أَرَأَيْتُمَا رَجُلاً يُذْنِبُ فَيَتُوبُ أَلَيْسَ يَتُوبُ اللَّهُ عَلَيْهِ قَالَ قُلْنَا نَعَمْ ‏.‏ قَالَ مَا سَمِعْتُ مِنْ أَنَسٍ مِنْ ذَا قَلِيلاً وَلاَ كَثِيرًا إِنْ كَانَ لاَ يَعْلَمُ النَّاسُ فَأَنْتُمَا لاَ تَعْلَمَانِ أَنِّي لَمْ أَلْقَ أَنَسًا ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ فَبَلَغَنَا بَعْدُ أَنَّهُ يَرْوِي فَأَتَيْنَاهُ أَنَا وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ فَقَالَ أَتُوبُ ‏.‏ ثُمَّ كَانَ بَعْدُ يُحَدِّثُ ‏.‏ فَتَرَكْنَاهُ ‏.‏

حَدَّثَنَا حَسَنٌ الْحُلْوَانِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ شَبَابَةَ، قَالَ كَانَ عَبْدُ الْقُدُّوسِ يُحَدِّثُنَا فَيَقُولُ سُوَيْدُ بْنُ عَقَلَةَ ‏.‏ قَالَ شَبَابَةُ وَسَمِعْتُ عَبْدَ الْقُدُّوسِ يَقُولُ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّ يُتَّخَذَ الرَّوْحُ عَرْضًا ‏.‏ قَالَ فَقِيلَ لَهُ أَىُّ شَىْءٍ هَذَا قَالَ يَعْنِي تُتَّخَذُ كُوَّةٌ فِي حَائِطٍ لِيَدْخُلَ عَلَيْهِ الرَّوْحُ ‏.‏

قَالَ مُسْلِمٌ وَسَمِعْتُ عُبَيْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ الْقَوَارِيرِيَّ، يَقُولُ سَمِعْتُ حَمَّادَ بْنَ زَيْدٍ، يَقُولُ لِرَجُلٍ بَعْدَ مَا جَلَسَ مَهْدِيُّ بْنُ هِلاَلٍ بِأَيَّامٍ مَا هَذِهِ الْعَيْنُ الْمَالِحَةُ الَّتِي نَبَعَتْ قِبَلَكُمْ قَالَ نَعَمْ يَا أَبَا إِسْمَاعِيلَ ‏.‏

وَحَدَّثَنَا الْحَسَنُ الْحُلْوَانِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ عَفَّانَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا عَوَانَةَ، قَالَ مَا بَلَغَنِي عَنِ الْحَسَنِ، حَدِيثٌ إِلاَّ أَتَيْتُ بِهِ أَبَانَ بْنَ أَبِي عَيَّاشٍ فَقَرَأَهُ عَلَىَّ ‏.‏

وحدثنا الحسن الحلواني، قال سمعت يزيد بن هارون، ‏.‏ وذكر زياد بن ميمون فقال حلفت الا اروي عنه شيىا ولا عن خالد بن محدوج ‏.‏ وقال لقيت زياد بن ميمون فسالته عن حديث فحدثني به عن بكر المزني ثم عدت اليه فحدثني به عن مورق ثم عدت اليه فحدثني به عن الحسن ‏.‏ وكان ينسبهما الى الكذب ‏.‏ قال الحلواني سمعت عبد الصمد وذكرت عنده زياد بن ميمون فنسبه الى الكذب ‏.‏ وحدثنا محمود بن غيلان، قال قلت لابي داود الطيالسي قد اكثرت عن عباد بن منصور فما لك لم تسمع منه حديث العطارة الذي روى لنا النضر بن شميل قال لي اسكت فانا لقيت زياد بن ميمون وعبد الرحمن بن مهدي فسالناه فقلنا له هذه الاحاديث التي ترويها عن انس فقال ارايتما رجلا يذنب فيتوب اليس يتوب الله عليه قال قلنا نعم ‏.‏ قال ما سمعت من انس من ذا قليلا ولا كثيرا ان كان لا يعلم الناس فانتما لا تعلمان اني لم الق انسا ‏.‏ قال ابو داود فبلغنا بعد انه يروي فاتيناه انا وعبد الرحمن فقال اتوب ‏.‏ ثم كان بعد يحدث ‏.‏ فتركناه ‏.‏ حدثنا حسن الحلواني، قال سمعت شبابة، قال كان عبد القدوس يحدثنا فيقول سويد بن عقلة ‏.‏ قال شبابة وسمعت عبد القدوس يقول نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم ان يتخذ الروح عرضا ‏.‏ قال فقيل له اى شىء هذا قال يعني تتخذ كوة في حاىط ليدخل عليه الروح ‏.‏ قال مسلم وسمعت عبيد الله بن عمر القواريري، يقول سمعت حماد بن زيد، يقول لرجل بعد ما جلس مهدي بن هلال بايام ما هذه العين المالحة التي نبعت قبلكم قال نعم يا ابا اسماعيل ‏.‏ وحدثنا الحسن الحلواني، قال سمعت عفان، قال سمعت ابا عوانة، قال ما بلغني عن الحسن، حديث الا اتيت به ابان بن ابي عياش فقراه على ‏.‏

Chapter: That Which is Related to the Statements ‘The Chain of Narration is from the Religion’; ‘Transmissions are not Taken Except from Trustworthy Narrators’; and ‘Criticism of the Narrators With What is Permissible Regarding Them, Even Obligatory and That It is not the Prohibited Kind of Backbiting, Rather it is the Defense of the Noble Sharī’ah’


Al-Hasan al-Hulwānī narrated to us, he said, I heard Yazīd bin Hārūn mention Ziyād bin Maymūn, and he said:
‘I swore that I would not transmit anything from him or Khālid bin Mahdūj’. [Yazīd] said: ‘I met Ziyād bin Maymūn and asked him about a Ḥadīth, so he narrated it to me on authority of Bakr al-Muzanī, then I returned to him and he narrated [the same Ḥadīth] to me on authority of Muwarriq; then I returned to him and he narrated it to me on authority of al-Hasan.’ [Al-Hulwānī said]: ‘He [Yazīd] would charge both of them with lying [i.e. Ziyād bin Maymūn and Khālid bin Mahdūj].’ Al-Hulwānī said: ‘I heard [Ḥadīth] from Abd as-Samad and I mentioned Ziyād bin Maymūn near him and he charged him with lying’.

Mahmūd bin Ghaylān narrated to us, he said, I said to Abū Dāwud at-Tayālisī:
‘You transmit a great deal on authority of Abbād bin Mansūr - so how is it that you did not hear the Ḥadīth of ‘the lady perfume seller’ from him which an-Naḍr bin Shumayl transmitted to us?’ [Abū Dāwud] said to me: ‘Be quiet, for Abd ar-Rahma bin Mahdī and I met Ziyād bin Maymūn and asked him, saying to him, ‘Are these Ḥadīth you transmit on authority of Anas?’ [Ziyād] said: ‘Have you seen a man sin and then repent- does Allah not turn to him?’ [Abū Dāwud] said: ‘We said, ‘Yes’.’ [Ziyād] said: ‘I did not hear from Anas whether a little or a lot; if the people did not know, then you two would not know that I did not meet Anas’. Abū Dāwud said: ‘So it reached us afterwards that he was transmitting [from Anas], then Abd ar-Rahman and I went to him and he said: ‘I repented’. Then afterwards he was narrating [again in the same fashion] so we abandoned him ’.

Hasan al-Hulwānī narrated to us, he said, I heard Shabābah say:
‘Abd ul-Quddūs was narrating to us saying,‘Suwayd bin Aqalah said…’ [when it should be ‘bin Ghafalah’] Shabābah said: ‘And I heard Abd ul-Quddūs saying, ‘The Messenger of Allah, peace and blessings of Allah upon him, prohibited taking a Rawḥ by accident’. [Shabābah] said: ‘So it was said to him, ‘What does this mean?’ [Abd ul-Quddūs] said: ‘It means to make an opening in a wall [thus letting] a breeze enter [by accident]’.’ [He changed the original Ḥadīth, switching ‘Rūḥ’ meaning ‘soul’ to ‘Rawḥ’ or ‘breeze’, and he switched ‘Gharaḍān’ meaning ‘as a target’ to ‘Arḍān’ or ‘accidentally’. All simply by changing a few letters in the words]

Muslim said, I heard Ubayd Allah bin Umar al-Qawārīrī saying, I heard Hammād bin Zayd saying to a man after he sat with Mahdī bin Hilāl for days: ‘What is this salty well [i.e. useless or harmful] which has sprung up in your direction?’ He said: ‘Yes, oh Abā Ismā’īl [in agreement]’.

Al-Hasan al-Hulwānī narrated to us, he said, I heard Affān say, I heard Abū Awānah say:
‘A Ḥadīth did not reach me on authority of al-Hasan except I presented it to Abān bin Abī Ayyāsh , then he read it to me ’.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
০। মুকাদ্দামাহ (ভূমিকা) (المقدمة)