পরিচ্ছেদঃ ৫৮/১. জিম্মীদের নিকট থেকে জিযইয়াহ গ্রহণ এবং হারবীদের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি।
৩১৬০. নু‘মান (রহ.) (মুগীরাহকে) বললেন, আপনাকে আল্লাহ তা‘আলা এমন যুদ্ধে রাসূলূল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথী করেছেন আর তিনি আপনাকে লজ্জিত ও অসম্মানিত করেনি আর আমিও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে অনেক যুদ্ধে অংশ নিয়েছি। তাঁর নিয়ম এ ছিল যে, যদি দিনের পূর্বাহ্নে যুদ্ধ শুরু না করতেন, তবে তিনি বাতাস প্রবাহিত হওয়া এবং সালাতের সময় হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতেন। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৯২৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৯৩৪ শেষাংশ)
بَابُ الْجِزْيَةِ وَالْمُوَادَعَةِ مَعَ أَهْلِ الْحَرْبِ
فَقَالَ النُّعْمَانُ رُبَّمَا أَشْهَدَكَ اللهُ مِثْلَهَا مَعَ النَّبِيِّ فَلَمْ يُنَدِّمْكَ وَلَمْ يُخْزِكَ وَلَكِنِّيْ شَهِدْتُ الْقِتَالَ مَعَ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا لَمْ يُقَاتِلْ فِيْ أَوَّلِ النَّهَارِ انْتَظَرَ حَتَّى تَهُبَّ الأَرْوَاحُ وَتَحْضُرَ الصَّلَوَاتُ
An-Nu' man said to Al-Mughira, "If you had participated in a similar battle, in the company of Allah's Messenger (ﷺ) he would not have blamed you for waiting, nor would he have disgraced you. But I accompanied Allah's Apostle in many battles and it was his custom that if he did not fight early by daytime, he would wait till the wind had started blowing and the time for the prayer was due (i.e. after midday).