আবু কাসীর (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. আবু হুরায়রা আদ-দুসী (রাঃ) এর ফযীলত

৬১৭১। আমর আন-নাকিদ (রহঃ) ... আবূ কাসীর থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবূ হুরায়রা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যেন, আমি আমার মাকে ইসলামের প্রতি আহবান জানাতাম, তখন তিনি মুশরিক ছিলেন। একদিন আমি তাকে ইসলাম কবুলের জন্য আহবান জানালাম। তখন তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে আমাকে এমন এক কথা শোনালেন যা আমার কাছে খুবই অপ্রিয় ছিল। আমি কাঁদতে কাঁদতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এলাম। আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি আমার মাকে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে আসছিলাম। আর তিনি অস্বীকার করে আসছিলেন। এরপর আমি তাকে আজ দাওয়াত দেওয়াতে তিনি আমাকে আপনার সম্পর্কে এমন কথা শোনালেন, যা আমি পছন্দ করি না। সুতরাং আপনি আল্লাহ্‌র কাছে দু’আ করুন যেন তিনি আবূ হুরায়রার মাকে হিদায়াত দান করেন।

তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ “হে আল্লাহ্‌! আবূ হুরায়রার মাকে হিদায়াত দান কর”। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দু’আর কারনে আমি খুশি মনে বেরিয়ে এলাম। যখন আমি (ঘরের) দরজায় পৌঁছলাম তখন তা বন্ধ দেখতে পেলাম। আমার মা আমার পায়ের আওয়াজ শুনতে পেলেন। তিনি বললেন, আবূ হুরায়রা! একটু দাড়াও (থাম)। তখন আমি পানির কলকল শব্দ শুনছিলাম। তিনি বলেন, এরপর তিনি (আমার মা) গোসল করলেন এবং গায়ে চাঁদর পরলেন। আর তড়িঘড়ি করে দোপাট্টা ও ওড়না জড়িয়ে নিলেন, এরপর ঘরের দরজা খুলে দিলেন।

এরপর বললেন, “হে আবূ হুরায়রা! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্‌ ব্যাতিত কোন ইলাহ নেই, আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসুল”। তিনি বলেন, তখন আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খিদমতে রওনা হলাম। এরপর তাঁর কাছে গেলাম এবং আমি তখন আনন্দে কাঁদছিলাম। তিনি বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! সুসংবাদ গ্রহন করুন। আল্লাহ্‌ আপনার দু’আ কবুল করেছেন এবং আবূ হুরায়রার মাকে হিদায়াত দান করেছেন। তখন তিনি আল্লাহ্‌র শুক্‌র আদায় করলেন ও তাঁর প্রশংসা করলেন এবং ভাল ভাল (কথা) বললেন।

তিনি বলেন, এরপর আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আপনি আল্লাহ্‌র কাছে দু’আ করুন, তিনি যেন আমাকে এবং আমার মাকে মু’মিন বান্দাদের কাছে প্রিয় করেন এবং তাদের ভালবাসা আমাদের অন্তরে বদ্ধমূল করে দেন। তিনি (বর্ণনাকারী) বলেন, এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ “হে আল্লাহ্‌! তোমার এই বান্দা (আবূ হুরায়রা) কে এবং তাঁর মাকে মুমিন বান্দাদের কাছে প্রিয়ভাজন করে দাও এবং তাদের কাছেও মুমিন বান্দাদের প্রিয় করে দাও”। এরপর এমন কোন মুমিন বান্দা সৃষ্টি হয়নি, যে আমার কথা শুনেছে অথবা আমাকে দেখেছে অথচ আমাকে ভালোবাসেনি।

باب مِنْ فَضَائِلِ أَبِي هُرَيْرَةَ الدَّوْسِيِّ رضى الله عنه ‏‏

حَدَّثَنَا عَمْرٌو النَّاقِدُ، حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ يُونُسَ الْيَمَامِيُّ، حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ بْنُ عَمَّارٍ، عَنْ أَبِي كَثِيرٍ، يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ حَدَّثَنِي أَبُو هُرَيْرَةَ، قَالَ كُنْتُ أَدْعُو أُمِّي إِلَى الإِسْلاَمِ وَهِيَ مُشْرِكَةٌ فَدَعَوْتُهَا يَوْمًا فَأَسْمَعَتْنِي فِي رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا أَكْرَهُ فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَنَا أَبْكِي قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي كُنْتُ أَدْعُو أُمِّي إِلَى الإِسْلاَمِ فَتَأْبَى عَلَىَّ فَدَعَوْتُهَا الْيَوْمَ فَأَسْمَعَتْنِي فِيكَ مَا أَكْرَهُ فَادْعُ اللَّهَ أَنْ يَهْدِيَ أُمَّ أَبِي هُرَيْرَةَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اللَّهُمَّ اهْدِ أُمَّ أَبِي هُرَيْرَةَ ‏"‏ ‏.‏ فَخَرَجْتُ مُسْتَبْشِرًا بِدَعْوَةِ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلَمَّا جِئْتُ فَصِرْتُ إِلَى الْبَابِ فَإِذَا هُوَ مُجَافٌ فَسَمِعَتْ أُمِّي خَشْفَ قَدَمَىَّ فَقَالَتْ مَكَانَكَ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ ‏.‏ وَسَمِعْتُ خَضْخَضَةَ الْمَاءِ قَالَ - فَاغْتَسَلَتْ وَلَبِسَتْ دِرْعَهَا وَعَجِلَتْ عَنْ خِمَارِهَا فَفَتَحَتِ الْبَابَ ثُمَّ قَالَتْ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ - قَالَ - فَرَجَعْتُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَأَتَيْتُهُ وَأَنَا أَبْكِي مِنَ الْفَرَحِ - قَالَ - قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَبْشِرْ قَدِ اسْتَجَابَ اللَّهُ دَعْوَتَكَ وَهَدَى أُمَّ أَبِي هُرَيْرَةَ ‏.‏ فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ وَقَالَ خَيْرًا - قَالَ - قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ ادْعُ اللَّهَ أَنْ يُحَبِّبَنِي أَنَا وَأُمِّي إِلَى عِبَادِهِ الْمُؤْمِنِينَ وَيُحَبِّبَهُمْ إِلَيْنَا - قَالَ - فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اللَّهُمَّ حَبِّبْ عُبَيْدَكَ هَذَا - يَعْنِي أَبَا هُرَيْرَةَ وَأُمَّهُ - إِلَى عِبَادِكَ الْمُؤْمِنِينَ وَحَبِّبْ إِلَيْهِمُ الْمُؤْمِنِينَ ‏"‏ ‏.‏ فَمَا خُلِقَ مُؤْمِنٌ يَسْمَعُ بِي وَلاَ يَرَانِي إِلاَّ أَحَبَّنِي ‏.‏


Abu Huraira reported: I invited my mother, who was a polytlieist, to Islam. I invited her one day and she said to me something about Allah's Messenger (ﷺ) which I hated. I came to Allah's Messenger (ﷺ) weeping and said: Allah's Messenger, I invited my mother to Islam but she did not accept (my invitation). I invited her today but she said to me something which I did not like. (Kindly) supplicate Allah that He may set the mother of Abu Huraira right. Thereupon Allah's Messenger (ﷺ) said: O Allah, set the mother of Abu Huraira on the right path. I came out quite pleased with the supplication of Allah's Apostle (ﷺ) and when I came near the door it was closed from within. My mother heard the noise of my footsteps and she said: Abu Huraira, just wait. And I heard the noise of falling of water. She took a bath and put on the shirt and quickly covered her head with a headdress and opened the door and then said: Abu Huraira, I bear witness to the fact that there is no god but Allah and Muhammad is His bondsman and His Messenger. He (Abu Huraira) said: I went back to Allah's Messenger (ﷺ) and (this time) I was shedding the tears of joy. I said: Allah's Messenger, be happy, for Allah has responded to your supplication and He has set on the right path the mother of Abu Huraira. He (the Holy Prophet) praised Allah, and extolled Him and uttered good words. I said: Allah's Messenger, supplicate to Allah so that He may instill love of mine and that of my mother too in the believing servants and let our hearts be filled with their love, whereupon Allah's Messenger (ﷺ) said: O Allah, let there be love of these servants of yours, i.e. Abu Huraira and his mother, in the hearts of the believing servants and let their hearts be filled with the love of the believing servants. (Abu Huraira said: This prayer) was so well granted by Allah that no believer was ever born who heard of me and who saw me but did not love me.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবু কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৬. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হতে (হাদীস) প্রচার ও সুন্নাত শিক্ষা দান

৫৬২. আবু কাছীর বলেন, আমার পিতা বলেন: আমি আবু যার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর নিকট গেলাম। তিনি মধ্য জামরার নিকট বসে ছিলেন আর তার নিকট লোকেরা এসে জড়ো হয়ে তাকে প্রশ্ন করা শুরু করেছে। তখন এক ব্যক্তি[1] এসে তার নিকট জানতে চাইলেন এবং বললেন: আপনাকে কি ফতোয়া দেয়া হতে নিষেধ করা হয়নি? তখন তিনি তাঁর দিকে মাথা তুলে তাকালেন এবং বললেন, আপনি আমার উপর (নিযুক্ত) তত্ত্বাবধায়ক নাকি? আপনারা যদি এখানে তরবারী ঝুলিয়ে রাখুন- বলে তিনি তার ঘাড়ের দিকে ইঙ্গিত করলেন- আর আমার মনে হয় যে, আপনারা আমাকে শাস্তি দেওয়ার পূর্বে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে শোনা একটি কথাও বাস্তবায়ন করতে পারবো, তবে অবশ্যই আমি তা বাস্তবায়ন করবো।[2]

بَابُ الْبَلَاغِ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَتَعْلِيمِ السُّنَنِ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا شُعَيْبٌ هُوَ ابْنُ إِسْحَقَ حَدَّثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ حَدَّثَنِي أَبُو كَثِيرٍ حَدَّثَنِي أَبِي قَالَ أَتَيْتُ أَبَا ذَرٍّ وَهُوَ جَالِسٌ عِنْدَ الْجَمْرَةِ الْوُسْطَى وَقَدْ اجْتَمَعَ النَّاسُ عَلَيْهِ يَسْتَفْتُونَهُ فَأَتَاهُ رَجُلٌ فَوَقَفَ عَلَيْهِ ثُمَّ قَالَ أَلَمْ تُنْهَ عَنْ الْفُتْيَا فَرَفَعَ رَأْسَهُ إِلَيْهِ فَقَالَ أَرَقِيبٌ أَنْتَ عَلَيَّ لَوْ وَضَعْتُمْ الصَّمْصَامَةَ عَلَى هَذِهِ وَأَشَارَ إِلَى قَفَاهُ ثُمَّ ظَنَنْتُ أَنِّي أُنْفِذُ كَلِمَةً سَمِعْتُهَا مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبْلَ أَنْ تُجِيزُوا عَلَيَّ لَأَنْفَذْتُهَا
إسناده ضعيف


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ আবু কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ যেসব বৈশিষ্টসমূহ একজন ব্যক্তির জন্য আল্লাহ জান্নাত আবশ্যক করে দেয়

৩৭৪. আবু কাসীর আস সুহাইমী রহিমাহুল্লাহ তাঁর বাবা থেকে বর্ণনা করেন, তাঁর বাবা বলেন, “আমি আবু যার রাদ্বিয়াল্লাহুকে প্রশ্ন করলাম; আমি তাকে বললাম: “আমাকে এমন আমলের সন্ধান দিন যা কোন বান্দা আমল করলে তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন।” জবাবে তিনি বলেন, “আমি এই ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, জবাবে তিনি বলেছিলেন: “তুমি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে।” তিনি বলেন, “আমি বললাম: “হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ঈমানের সাথে কি আমলও আছে?” তিনি বলেন: “আল্লাহ তাকে যে রিযিক দিয়েছেন, তা হতে কিছু দান করবে।” আমি বললাম: “যদি সে ব্যক্তি নিঃস্ব হয়, তার কিছুই না থাকে?” তিনি  বলেন: “জবান দিয়ে ভালো কথা বলবে।” তিনি বলেন, “আমি বললাম: “যদি সে এমন অক্ষম হন যে, যে জবান দিয়ে সে পর্যন্ত পৌঁছতে না পারে?” তিনি বলেন: “ তাহলে কোন পরাভূত ব্যক্তিকে সাহায্য করবে।” আমি বললাম: “যদি সে এমন দুর্বল হয় যে, তার সে ক্ষমতা নেই?” তিনি বলেন: “তাহলে কোন নির্বোধ লোকের জন্য কাজ করবে।” আমি বললাম: “যদি সে নিজেই নির্বোধ হয়?” রাবী বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার দিকে ফিরে তাকান এবং বলেন: “তুমি যখন তোমার সঙ্গীর মাঝে কোন ভালোত্বই রাখতে চাচ্ছো না, তবে সে যেন মানুষকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকে।” আমি বললাম: “হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, এটা তো খুবই সহজ কথা!” তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “ঐ সত্তার কসম, যার হাতে আমার প্রাণ, যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহর কাছে যা আছে তা প্রাপ্তির জন্য এর কোন একটি বৈশিষ্ট্য আমল করে, তবে তা কিয়ামতের দিন ঐ ব্যক্তির হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবে।”[1]

قَالَ أَبُو حَاتِمٍ: أَبُو كَثِيرٍ السُّحَيْمِيُّ: اسْمُهُ يَزِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أُذَيْنَةَ مِنْ ثِقَاتِ أَهْلِ الْيَمَامَةِ.

আবু হাতিম ইবনু হিব্বান রহিমাহুল্লাহ বলেন: “আবু কাসীর আস সুহাইমী, তাঁর নাম ইয়াযিদ বিন আব্দুর রহমান বিন উযাইনাহ। তিনি  ইয়ামামার একজন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি।”

ذِكْرُ الْخِصَالِ الَّتِي يَسْتَوْجِبُ الْمَرْءُ بِهَا الْجِنَانَ مِنْ بَارِئِهِ جَلَّ وَعَلَا

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ سَلْمٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ حَدَّثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ حَدَّثَنِي أَبُو كَثِيرٍ السُّحَيْمِيُّ عَنْ أَبِيهِ قَالَ: سَأَلْتُ أَبَا ذَرٍّ قُلْتُ: دُلَّني عَلَى عَمَلٍ إِذَا عَمِلَ الْعَبْدُ بِهِ دَخَلَ الْجَنَّةَ قَالَ: سَأَلْتُ عَنْ ذَلِكَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فقَالَ: (يُؤْمِنُ بِاللَّهِ) قَالَ: فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ مَعَ الْإِيمَانِ عَمَلًا؟ قَالَ: (يَرْضَخُ مِمَّا رَزَقَهُ اللَّهُ) قُلْتُ: وَإِنْ كَانَ مُعدماً لَا شَيْءَ لَهُ؟ قَالَ: (يَقُولُ مَعْرُوفًا بِلِسَانِهِ) قَالَ: قُلْتُ: فَإِنْ كَانَ عَيِيَاً لَا يُبلغ عَنْهُ لِسَانُهُ؟ قَالَ: (فيُعِينُ مَغْلُوبًا) قُلْتُ: فَإِنْ كَانَ ضَعِيفًا لَا قُدْرَةَ لَهُ؟ قَالَ: (فَلْيَصْنَعْ لِأَخْرَقَ) قُلْتُ: وَإِنْ كان أخرق؟ قال: فالتفت إلي وقال: (مَا تُرِيدُ أَنْ تَدَعَ فِي صَاحِبِكَ شَيْئًا مِنَ الْخَيْرِ فَلْيَدَعِ النَّاسَ مِنْ أَذَاهُ) فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ هَذِهِ كَلِمَةُ تَيْسِيرٍ؟ فقَالَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: (وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ مَا مِنْ عَبْدٍ يَعْمَلُ بِخَصْلَةٍ مِنْهَا يُرِيدُ بِهَا مَا عِنْدَ اللَّهِ إِلَّا أخذتْ بيده يوم القيامة حتى تدخله الجنة.)
الراوي : مُعَاذ بْن جَبَلٍ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 374 | خلاصة حكم المحدث: صحيح لغيره.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবু কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে