পরিচ্ছেদঃ ৭. সম-বয়সীকে বিবাহ করা
৩২২৪. হুসায়ন ইবন হুরায়াছ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবন বুরায়দা (রহঃ) তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, আবু বকর এবং উমর (রাঃ) ফাতিমা (রাঃ)-এর বিবাহের পয়গাম পাঠালে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে তো অল্প বয়স্ক। এরপর আলী (রঃ) প্রস্তাব করলে তিনি তাঁর সাথে বিবাহ দিলেন।
تَزَوُّجُ الْمَرْأَةِ مِثْلَهَا فِي السِّنِّ
أَخْبَرَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ حُرَيْثٍ قَالَ حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى عَنْ الْحُسَيْنِ بْنِ وَاقِدٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ خَطَبَ أَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا فَاطِمَةَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّهَا صَغِيرَةٌ فَخَطَبَهَا عَلِيٌّ فَزَوَّجَهَا مِنْهُ
Narrated 'Abdullah bin Buraidah:
It was narrated from 'Abdullah bin Buraidah that his father said: "Abu Bakr and 'Umar, may Allah be pleased with them, proposed marriage to Fatimah but the Messenger of Allah said: 'She is young.' Then 'Ali proposed marriage to her and he married her to him."
পরিচ্ছেদঃ ৯. বংশ মর্যাদা
৩২২৮. ইবন বুরায়দা (রহঃ) ... তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ দুনিয়াদারদের বংশ মর্যাদা গণনা করা হয় সম্পদ দিয়ে।
الْحَسَبُ
أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو تُمَيْلَةَ عَنْ حُسَيْنِ بْنِ وَاقِدٍ عَنْ ابْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ أَحْسَابَ أَهْلِ الدُّنْيَا الَّذِي يَذْهَبُونَ إِلَيْهِ الْمَالُ
Narrated Ibn Buraidah:
It was narrated from Ibn Buraidah that his father said: "The Messenger of Allah said: 'The nobility of the people of this world, that which they (always) go to, is wealth.'"
পরিচ্ছেদঃ ৭. ইসলাম হতে বের হয়ে যাওয়ার শপথ
৩৭৭৩. হুসায়ন ইবন হুরায়স (রহঃ) ... আবদুল্লাহ্ ইবন বুরায়দা (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি বললোঃ “ইসলামের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।” সে যদি মিথ্যাবাদী হয়, তবে সে যেমন বলেছে- তেমন, আর যদি সে সত্যবাদী হয়, তবে সে নিরাপদে ইসলামে ফিরে আসবে না। (অর্থাৎ গুনাহগার হবে)।
الْحَلِفُ بِالْبَرَاءَةِ مِنْ الْإِسْلَامِ
أَخْبَرَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ حُرَيْثٍ قَالَ حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى عَنْ حُسَيْنِ بْنِ وَاقِدٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ قَالَ إِنِّي بَرِيءٌ مِنْ الْإِسْلَامِ فَإِنْ كَانَ كَاذِبًا فَهُوَ كَمَا قَالَ وَإِنْ كَانَ صَادِقًا لَمْ يَعُدْ إِلَى الْإِسْلَامِ سَالِمًا
It was narrated from 'Abdullah bin Buraidah that his father said:
"The Messenger of Allah said: 'Whoever says: I have nothing to do with Islam, if he is lying then he is as he said, and if he is telling the truth, his Islam will not be sound.'
পরিচ্ছেদঃ ৪৭. ইলম অন্বেষণের জন্য সফর করা এবং এতে পরিশ্রম-কষ্ট সহ্য করা
৫৯০.[1] আব্দুল্লাহ ইবনু বুরাইদাহ হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একজন সাহাবী ফাদালাহ ইবনু উবাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর নিকট সফর করে গেলেন, তিনি মিসরে অবস্থান করছিলেন। সেই সাহাবী তার নিকট উপস্থিত হলেন যখন তিনি তার উটের জন্য খাবার যোগাড় করছিলেন। (তাকে দেখে) তিনি বলে উঠলেন: মারহাবা! স্বাগতম! এ সাহাবী তাকে বললেন: জেনে রাখুন, আমি আপনার সাথে শুধু সাক্ষাতের জন্য আসিনি। বরং আমি শুনেছি যে, আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস বর্ণনা করছেন। আমি প্রত্যাশা করলাম যে, আপনার নিকট তাঁর থেকে (হাদীস বিষয়ক) কোনো ইলম রয়ে গেছে। তখন তিনি বললেন: সেটা আবার কী? তিনি জবাব দিলেন: এই এই (ইলম)।[2]
[2] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: (মুহাক্কিক্ব এর কোনো তাখরীজ করেননি-অনুবাদক।)
بَابُ الرِّحْلَةِ فِي طَلَبِ الْعِلْمِ، وَاحْتِمَالِ الْعَنَاءِ فِيهِ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا الْجُرَيْرِيُّ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ أَنَّ رَجُلًا مَنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَحَلَ إِلَى فَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ وَهُوَ بِمِصْرَ فَقَدِمَ عَلَيْهِ وَهُوَ يَمُدُّ لِنَاقَةٍ لَهُ فَقَالَ مَرْحَبًا قَالَ أَمَا إِنِّي لَمْ آتِكَ زَائِرًا وَلَكِنْ سَمِعْتُ أَنَا وَأَنْتَ حَدِيثًا مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَجَوْتُ أَنْ يَكُونَ عِنْدَكَ مِنْهُ عِلْمٌ قَالَ مَا هُوَ قَالَ كَذَا وَكَذَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৪৮. ইবনু বুরাইদাহ হতে বর্ণিত, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন: তোমরা এ হাদীস নিয়ে পরস্পর আলোচনা করো এবং পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ করো। কেননা, তোমরা যদি তা না করো, তাহলে তা মিটে যাবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা, ৮/৭৩৩ নং ৬১৮৫; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৬২৪, ৭৮৭; রমহরমুযী, মুহাদ্দিসুল ফাসিল নং ৭২১; খতীব, আল জামি’ নং ৪৬৭, ৪৬৮।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ أَخْبَرَنَا كَهْمَسٌ عَنْ ابْنِ بُرَيْدَةَ قَالَ قَالَ عَلِيٌّ تَذَاكَرُوا هَذَا الْحَدِيثَ وَتَزَاوَرُوا فَإِنَّكُمْ إِنْ لَمْ تَفْعَلُوا يَدْرُسْ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৩. আল্লাহর বাণী: যখন তোমরা সালাতে দাঁড়াও, তখন তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল ধৌত কর”- আয়াত
৬৮২. ইবনু বুরাইদাহ তার পিতা (বুরাইদাহ রা:) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক সালাতের জন্য ওযু করতেন। কিন্তু তিনি মক্কা বিজয়ের দিন তিনি এক ওযুতে এবং দু’মোজার উপর মাসেহ করে সকল সালাত আদায় করলেন। এরপর উমার রা: তাঁকে বললেন: আপনাকে এমন কিছু আমি করতে দেখলাম, যা আপনি (ইতিপূর্বে) করেননি। তিনি বললেন: “হে উমার, আমি ইচ্ছাকৃতভাবে ওটা করেছি।”
আবু মুহাম্মদ (দারেমী) বলেন: সুতরাং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আমল হচ্ছে এ কথার দলীল যে, আল্লাহ তা’আলার এ বাণী: (“যখন তোমরা সালাতের উদ্দেশ্যে দাঁড়াও, তখন তোমাদের মুখমণ্ডল ধৌত কর”- আল মায়িদাহ: ৬) -এর অর্থ প্রত্যেক ‘মুহদিস’ (ওযু ভঙ্গকারী ব্যক্তি) এর জন্য ওযু করতে হবে, ওযু থাকলে তার জন্য এ নির্দেশ প্রযোজ্য নয়। এর মধ্যে রয়েছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী: “ওযু ভঙ্গকারী লোক ব্যতীত আর কারো জন্য ওযু (জরুরী) নয়।” আল্লাহই সর্বাধিক অবগত।[1]
তাখরীজ: আহমদ ৫/৩৫০, ৩৫১,৩৫৮; আব্দুর রাযযাক ১/৫৫ নং ১৫৮; মুসলিম ২৭৭; আবু দাউদ ১৭২; তিরিমিযী ৬১; নাসাঈ ১/৬; আবু আওয়ানাহ ১/২৩৭; তাহাবী, শারহু মা’আনিল আছার ১/৪১; বাইহাকী, ১/১৬২; ইবনুল জারুদ, আল মুনতাক্বা নং ১; বাগবী, শারহুস সুন্নাহ নং ২৩১; ইবনু খুযাইমাহ ১২; তায়ালিসী ১/৫৪ নং ১৮৭;; ইবনু আবী শাইবা ১/২৯; ইবনু মাজাহ ৫১০;...।
بَابُ {إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ، فَاغْسِلُوا وُجُوهَكُمْ} الْآيَةَ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ سُفْيَانَ عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ مَرْثَدٍ عَنْ ابْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَتَوَضَّأُ لِكُلِّ صَلَاةٍ حَتَّى كَانَ يَوْمُ فَتْحِ مَكَّةَ صَلَّى الصَّلَوَاتِ بِوُضُوءٍ وَاحِدٍ وَمَسَحَ عَلَى خُفَّيْهِ فَقَالَ لَهُ عُمَرُ رَأَيْتُكَ صَنَعْتَ شَيْئًا لَمْ تَكُنْ تَصْنَعُهُ قَالَ إِنِّي عَمْدًا صَنَعْتُ يَا عُمَرُ قَالَ أَبُو مُحَمَّد فَدَلَّ فِعْلُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ مَعْنَى قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ فَاغْسِلُوا وُجُوهَكُمْ الْآيَةَ لِكُلِّ مُحْدِثٍ لَيْسَ لِلطَّاهِرِ وَمِنْهُ قَوْلُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا وُضُوءَ إِلَّا مِنْ حَدَثٍ وَاللَّهُ أَعْلَمُ
পরিচ্ছেদঃ ৩. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - চুল আঁচড়ানো
৪৪৪৯-[৩১] ‘আবদুল্লাহ ইবনু বুরয়দাহ্ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন জনৈক ব্যক্তি ফাযালাহ্ ইবনু ‘উবায়দ (রাঃ)-কে বলল : কি হলো? আমি আপনাকে এ রকম এলোমোলো চুলে দেখছি কেন? উত্তরে ফাযালাহ্ বললেনঃ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে অত্যধিক বিলাসী হতে নিষেধ করেছেন। ঐ লোকটি আবার জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা! কি ব্যাপার? আমি আপনার পায়ে জুতা দেখছি না কেন? জবাবে তিনি বললেনঃ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে কখনো কখনো খালি পায়ে চলতে আদেশ করেছেন। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ ، قَالَ : قَالَ رَجُلٌ لِفَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ : مَا لِي أَرَاكَ شَعِثًا ؟ قَالَ : إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - كَانَ يَنْهَانَا عَنْ كَثِيرٍ مِنَ الْإِرْفَاهِ . قَالَ : مَا لِي لَا أَرَى عَلَيْكَ حِذَاءً ؟ قَالَ : كَانَ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - يَأْمُرُنَا أَنْ نَحْتَفِيَ أَحْيَانًا . رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ
ব্যাখ্যাঃ (شَعِثًا) অর্থাৎ এলোমেলো বা জট বেঁধে যাওয়া। চুলকে চিরুনি না করা বা চুলের যত্ন না নেয়ার কারণে চুলের মধ্যে ধূলা-বালু লেগে জট বেঁধে যাওয়া বা এলোমেলো হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য। ফাযালাহ্ ইবনু ‘উবায়দ (রাঃ)-এর চুল এলোমেলো দেখে হয়ত উক্ত ব্যক্তি প্রশ্ন করেছিলেন। এর উত্তরে ফাযালাহ্ (রাঃ) বলেন, ‘‘রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে অধিক বিলাসিতা ও প্রাচুর্যতায় লিপ্ত থাকতে নিষেধ করেছেন’’। অধিক প্রাচুর্যতা ও বিলাসিতা থেকে নিষেধ করেছেন শব্দ থেকে বুঝা যায় যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসব কর্মে অর্থাৎ : চুলে তেল লাগানোর ক্ষেত্রে, চুল চিরুনি করার বেলায় প্রাচুর্যতা বা আধিক্য বা সীমা ছাড়িয়ে যাওয়াকে অপছন্দ করতেন। কেননা এটি অনারব তথা কাফিরদের অভ্যাস। এ সবকিছুর ক্ষেত্রে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধ্যপন্থা অবলম্বনের নির্দেশ দেন।
তবে পবিত্রতা বা পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করা এ হাদীসের অন্তর্ভুক্ত নয়; কেননা তা দীনের অংশ। হাফিয বলেনঃ হাদীসে অধিক প্রাচুর্যতা বলার মাঝে ইঙ্গিত রয়েছে যে, মধ্যম ও স্বাভাবিক প্রাচুর্যতা তিরস্কারের অন্তর্ভুক্ত নয়। এভাবেই উভয় হাদীসের মাঝে অর্থাৎ চুলের যত্ন নিতে উৎসাহমূলক হাদীস এবং নিরুৎসাহিত হাদীসের মাঝে সামঞ্জস্য হয়ে যায়। (‘আওনুল মা‘বূদ ৭ম খন্ড, হাঃ ৪১৫৬)
(نَحْتَفِىْ) ‘আরবী শব্দ ‘ইহতিফা’ থেকে নির্গত। অর্থাৎ খালি পায়ে চলা। অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে নির্দেশ দেন মাঝে মাঝে খালি পায়ে চলতে। মাঝে মাঝে খালি পায়ে চলতে নির্দেশ দেয়ার কারণ হলো, এতে বিনয় সৃষ্টি হয় এবং আত্ম-অহংকার দূর হয়ে যায়। এছাড়া মাঝে মাঝে খালি পায়ে চললে প্রয়োজন বা অপারগ অবস্থার সম্মুখীন হলে খালি পায়ে চলা যাবে। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)