পরিচ্ছেদঃ ১/১৩০. ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে পানাহার।
১/৬৫১। আবদুল্লাহ ইবনু সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে একত্রে পানাহার করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বলেনঃ তুমি তার সাথে একত্রে পানাহার করতে পারো।
তাহক্বীক আলবানী: সহীহ।
بَاب فِي مُؤَاكَلَةِ الْحَائِضِ
حَدَّثَنَا أَبُو بِشْرٍ، بَكْرُ بْنُ خَلَفٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ حَرَامِ بْنِ حَكِيمٍ، عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ عَنْ مُوَاكَلَةِ الْحَائِضِ فَقَالَ " وَاكِلْهَا " .
It was narrated that 'Abdullah bin Sa'd said:
"I asked the Messenger of Allah about eating with a menstruating woman and he said: 'Eat with her.'"
পরিচ্ছেদঃ ৫/১৮৬. বাড়িতে নফল সালাত পড়া।
৪/১৩৭৮। আবদুল্লাহ ইবনু সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলাম, কোনটি উত্তম- আমার ঘরের সালাত (নামায/নামাজ) অথবা মসজিদের সালাত? তিনি বলেনঃ তুমি কি আমার ঘর দেখো না, তা মসজিদের কত নিকটে? তা সত্ত্বেও আমার মসজিদে সালাত পড়া অপেক্ষা আমার ঘরে সালাত পড়া আমার নিকট অধিক প্রিয়। কিন্তু ফরয সালাত হলে (তা মসজিদে পড়বে)।
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: ইরওয়াহ ১৯০, সহীহ তারগীব ৪৩৯, সহীহ আবী দাউদ ২০৫, মুখতামার শামায়িল ২৫১।
بَاب مَا جَاءَ فِي التَّطَوُّعِ فِي الْبَيْتِ
حَدَّثَنَا أَبُو بِشْرٍ، بَكْرُ بْنُ خَلَفٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ حَرَامِ بْنِ مُعَاوِيَةَ، عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ أَيُّمَا أَفْضَلُ الصَّلاَةُ فِي بَيْتِي أَوِ الصَّلاَةُ فِي الْمَسْجِدِ قَالَ " أَلاَ تَرَى إِلَى بَيْتِي مَا أَقْرَبَهُ مِنَ الْمَسْجِدِ فَلأَنْ أُصَلِّيَ فِي بَيْتِي أَحَبُّ إِلَىَّ مِنْ أَنْ أُصَلِّيَ فِي الْمَسْجِدِ إِلاَّ أَنْ تَكُونَ صَلاَةً مَكْتُوبَةً " .
‘Abdullah bin Sa’d said:
“I asked the Messenger of Allah (ﷺ): ‘Which is better prayer in my house or prayer in the mosque?’ He said: ‘Do you not see how close my house is to the mosque?’ But praying in my house is dearer to me than praying in the mosque, apart from the prescribed prayers.’”
পরিচ্ছেদঃ ১০০. ঋতুবতী ও নাপাক ব্যক্তির সাথে একত্রে পানাহার এবং তাদের উচ্ছিষ্ট (ঝুটা) সম্পর্কে
১৩৩৷ আবদুল্লাহ ইবনু সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি হায়িযগ্রস্তা নারীর সাথে একত্রে পানাহার সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট প্রশ্ন করলাম। তিনি বললেনঃ তার সাথে খাও। -সহীহ। ইবনু মাজাহ– (৬৫১)।
এ অনুচ্ছেদে আয়িশাহ এবং আনাস (রাঃ) হতে বর্ণনাকৃত হাদীসও রয়েছে। আবু ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান গারীব। জামহুর উলামাদের মতে, হায়িযগ্রস্তার সাথে একত্রে পানাহারে কোন দোষ নেই। কিন্তু স্ত্রীলোকদের ওযু করার পর অবশিষ্ট পানি ব্যবহার করা সম্পর্কে মতের অমিল আছে। কেউ কেউ এটা ব্যবহার করার পক্ষে অভিমত দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ মাকরূহ বলেছেন।
باب مَا جَاءَ فِي مُؤَاكَلَةِ الْحَائِضِ وَسُؤْرِهَا
حَدَّثَنَا عَبَّاسٌ الْعَنْبَرِيُّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ حَرَامِ بْنِ مُعَاوِيَةَ، عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ سَأَلْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ مُوَاكَلَةِ الْحَائِضِ فَقَالَ " وَاكِلْهَا " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَائِشَةَ وَأَنَسٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَعْدٍ حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ . وَهُوَ قَوْلُ عَامَّةِ أَهْلِ الْعِلْمِ لَمْ يَرَوْا بِمُوَاكَلَةِ الْحَائِضِ بَأْسًا . وَاخْتَلَفُوا فِي فَضْلِ وَضُوئِهَا فَرَخَّصَ فِي ذَلِكَ بَعْضُهُمْ وَكَرِهَ بَعْضُهُمْ فَضْلَ طَهُورِهَا .
Abdullah bin Sa'd narrated:
I asked the Prophet about eating with a menstruating woman. He said: "Eat with her."
পরিচ্ছেদঃ ৮৩. বীর্যরস (মযী) সম্পর্কে
২১১। ’আব্দুল্লাহ ইবনু সা’দ আল-আনসারী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞাসা করলামঃ কি কারণে গোসল ওয়াজিব হয়? এবং গোসলের (বা পেশাবের) পর পুরুষাঙ্গ থেকে নির্গত পানি (মযী) সম্পর্কেও জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, ঐ পানিকে বীর্যরস বলা হয়। প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক লোকেরই বীর্যরস নির্গত হয়। বীর্যরস বের হলে তোমার লজ্জাস্থান ও অন্ডকোষ ধুয়ে ফেলবে এবং সালাতের অযুর ন্যায় অযু করবে।[1]
সহীহ।
باب فِي الْمَذْىِ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، - يَعْنِي ابْنَ صَالِحٍ - عَنِ الْعَلَاءِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ حَرَامِ بْنِ حَكِيمٍ، عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ اللهِ بْنِ سَعْدٍ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ سَأَلْتُ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَمَّا يُوجِبُ الْغُسْلَ وَعَنِ الْمَاءِ يَكُونُ بَعْدَ الْمَاءِ فَقَالَ " ذَاكَ الْمَذْىُ وَكُلُّ فَحْلٍ يُمْذِي فَتَغْسِلُ مِنْ ذَلِكَ فَرْجَكَ وَأُنْثَيَيْكَ وَتَوَضَّأْ وُضُوءَكَ لِلصَّلَاةِ " .
- صحيح
Narrated Abdullah ibn Sa'd al-Ansari:
I asked the Messenger of Allah (ﷺ) as to what makes it necessary to take a bath and about the (prostatic) fluid that flows after taking a bath. He replied: that is called madhi (prostatic fluid). It flows from every male. You should wash your private parts and testicles because of it and perform ablution as you do for prayer.