সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ৩০৮ টি

পরিচ্ছেদঃ ৩৬৮। সূর্যাস্তের পূর্বে যে ব্যাক্তি আসরের এক রাকআত পায়।

৫৩০। আবদুল আযীয ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) .... সালিম ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন যে, পূর্বেকার উম্মাতের স্থায়িত্বের তুলনায় তোমাদের স্থায়িত্ব হল আসর থেকে নিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার মধ্যবর্তী সময়ের অনুরূপ। তাওরাত অনুসারীদেরকে তাওরাত দেওয়া হয়েছিল। তারা তদনুসারে কাজ করতে লাগল; যখন দুপুর হল, তখন তারা অপারগ হয়ে পড়ল। তাদের এক এক ’কীরাত’ করে পারিশ্রমিক প্রদান করা হয়। তারপর ইনজীল অনুসারীদেরকে ইনজীল দেওয়া হল। তারা আসরের সালাত (নামায/নামাজ) পর্যন্ত কাজ করে অপারগ হয়ে পড়ল। তাদেরকে এক এক ’কীরাত’ করে পারিশ্রমিক দেওয়া হল। তারপর আমাদেরকে কুরাআন দেওয়া হল। আমরা সূর্যাস্ত পর্যন্ত কাজ করলাম। আমদের দুই দুই ’কীরাত’ করে দেওয়া হল। এতে উভয় কিতাবী সম্প্রদায় বলল, হে আমাদের প্রতিপালক! তাদের দুই দুই ’কীরাত’ করে দান করেছেন, আর আমাদেরকে দিয়েছেন এক এক কীরাত করে; অথচ আমলের দিক দিয়ে আমরাই বেশী। আল্লাহ তা’আলা বললেনঃ তোমাদের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে আমি কি তোমাদের প্রতি কোনরূপ যুলুম করেছি? তারা বলল, না। তখন আল্লাহ্ তা’আলা বললেনঃ এ হল, আমার অনুগ্রহ যাকে ইচ্ছা তাকে দেই।

باب مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الْعَصْرِ قَبْلَ الْغُرُوبِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ إِنَّمَا بَقَاؤُكُمْ فِيمَا سَلَفَ قَبْلَكُمْ مِنَ الأُمَمِ كَمَا بَيْنَ صَلاَةِ الْعَصْرِ إِلَى غُرُوبِ الشَّمْسِ، أُوتِيَ أَهْلُ التَّوْرَاةِ التَّوْرَاةَ فَعَمِلُوا حَتَّى إِذَا انْتَصَفَ النَّهَارُ عَجَزُوا، فَأُعْطُوا قِيرَاطًا قِيرَاطًا، ثُمَّ أُوتِيَ أَهْلُ الإِنْجِيلِ الإِنْجِيلَ فَعَمِلُوا إِلَى صَلاَةِ الْعَصْرِ، ثُمَّ عَجَزُوا، فَأُعْطُوا قِيرَاطًا قِيرَاطًا، ثُمَّ أُوتِينَا الْقُرْآنَ فَعَمِلْنَا إِلَى غُرُوبِ الشَّمْسِ، فَأُعْطِينَا قِيرَاطَيْنِ قِيرَاطَيْنِ، فَقَالَ أَهْلُ الْكِتَابَيْنِ أَىْ رَبَّنَا أَعْطَيْتَ هَؤُلاَءِ قِيرَاطَيْنِ قِيرَاطَيْنِ، وَأَعْطَيْتَنَا قِيرَاطًا قِيرَاطًا، وَنَحْنُ كُنَّا أَكْثَرَ عَمَلاً، قَالَ قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ هَلْ ظَلَمْتُكُمْ مِنْ أَجْرِكُمْ مِنْ شَىْءٍ قَالُوا لاَ، قَالَ فَهْوَ فَضْلِي أُوتِيهِ مَنْ أَشَاءُ ‏"‏‏.‏


Narrated Salim bin `Abdullah: My father said, "I heard Allah's Messenger (sallallahu 'alaihi wa sallam) saying, 'The period of your stay as compared to the previous nations is like the period equal to the time between the `Asr prayer and sunset. The people of the Torah were given the Torah and they acted (upon it) till midday then they were exhausted and were given one Qirat (of gold) each. And then the people of the Gospel were given the Gospel and they acted (upon it) till the `Asr prayer then they were exhausted and were! given one Qirat each. And then we were given the Qur'an and we acted (upon it) till sunset and we were given two Qirats each. On that the people of both the scriptures said, 'O our Lord! You have given them two Qirats and given us one Qirat, though we have worked more than they.' Allah said, 'Have I usurped some of your right?' They said, 'No.' Allah said: "That is my blessing I bestow upon whomsoever I wish."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৭৫. সালাত শুরু করার সময় প্রথম তাকবীরের সাথে সাথে উভয় হাত উঠানো।

৬৯৯। আবদুল্লাহ ইবনু মাসলামা (রহঃ) ... সালিম ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সালাত (নামায/নামাজ) শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর রুকুতে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং যখন রুকু থেকে মাথা উঠাতেন তখনও অনুরূপভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ ও رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এরূপ করতেন না।

باب رَفْعِ الْيَدَيْنِ فِي التَّكْبِيرَةِ الأُولَى مَعَ الاِفْتِتَاحِ سَوَاءً

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ إِذَا افْتَتَحَ الصَّلاَةَ، وَإِذَا كَبَّرَ لِلرُّكُوعِ، وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَهُمَا كَذَلِكَ أَيْضًا وَقَالَ ‏ "‏ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ‏"‏‏.‏ وَكَانَ لاَ يَفْعَلُ ذَلِكَ فِي السُّجُودِ‏.‏


Narrated Salim bin `Abdullah: My father said, "Allah's Messenger (s) used to raise both his hands up to the level of his shoulders when opening the prayer; and on saying the Takbir for bowing. And on raising his head from bowing he used to do the same and then say "Sami`a l-lahu liman hamidah, Rabbana wa laka l-hamd." And he did not do that (i.e. raising his hands) in prostrations.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৪৭. ‘আরাফার দিনে দুপুরে (উকূফের স্থানে) যাওয়া

১৫৫৭। ’আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ আশ-শামী (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, (খলীফা) আবদুল মালিক (মক্কার গভর্নর) হাজ্জাজের নিকট লিখে পাঠালেন যে, হাজ্জের (হজ্জ) ব্যাপারে ইবনু ’উমরের বিরোধিতা করবে না। ’আরাফার দিনে সূর্য ঢলে যাবার পর ইবনু ’উমর (রাঃ) হাজ্জাজের তাঁবুর কাছে গিয়ে উচ্চস্বরে ডাকলেন। আমি তখন তাঁর (ইবনু ’উমরের) সাথেই ছিলাম, হাজ্জাজ হলুদ রঙের চাঁদর পরিহিত অবস্থায় বেরিয়ে আসলেন এবং বললেন, কি ব্যাপার, হে আবূ ’আবদুর রাহমান? ইবনু ’উমর (রাঃ) বললেন, যদি সুন্নাতের অনুসরণ করতে চাও তা হলে চল।

হাজ্জাজ জিজ্ঞাসা করলেন, এ মুহূর্তেই? তিনি বললেন, হাঁ। হাজ্জাজ বললেন, সামান্য অবকাশ দিন, মাথায় পানি ঢেলে বের হয়ে আসি। তখন তিনি তাঁর সওয়ারী থেকে নেমে পড়লেন। অবশেষে হাজ্জাজ বেরিয়ে এলেন। এরপর হাজ্জাজ চলতে লাগলেন, আমি ও আমার পিতার মাঝে তিনি চললেন, আমি তাঁকে বললাম, যদি আপনি সুন্নাতের অনুসরণ করতে চান তা হলে খুতবা সংক্ষিপ্ত করবেন এবং উকূফে জলদি করবেন। হাজ্জাজ ’আবদুল্লাহর দিকে তাকাতে লাগলেন। ’আবদুল্লাহ (রাঃ) যখন তাঁকে দেখলেন তখন বললেন, সে ঠিকই বলেছে।

باب التَّهْجِيرِ بِالرَّوَاحِ يَوْمَ عَرَفَةَ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمٍ، قَالَ كَتَبَ عَبْدُ الْمَلِكِ إِلَى الْحَجَّاجِ أَنْ لاَ يُخَالِفَ ابْنَ عُمَرَ فِي الْحَجِّ، فَجَاءَ ابْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنه ـ وَأَنَا مَعَهُ يَوْمَ عَرَفَةَ حِينَ زَالَتِ الشَّمْسُ، فَصَاحَ عِنْدَ سُرَادِقِ الْحَجَّاجِ، فَخَرَجَ وَعَلَيْهِ مِلْحَفَةٌ مُعَصْفَرَةٌ فَقَالَ مَا لَكَ يَا أَبَا عَبْدِ الرَّحْمَنِ فَقَالَ الرَّوَاحَ إِنْ كُنْتَ تُرِيدُ السُّنَّةَ‏.‏ قَالَ هَذِهِ السَّاعَةَ قَالَ نَعَمْ‏.‏ قَالَ فَأَنْظِرْنِي حَتَّى أُفِيضَ عَلَى رَأْسِي ثُمَّ أَخْرُجَ‏.‏ فَنَزَلَ حَتَّى خَرَجَ الْحَجَّاجُ، فَسَارَ بَيْنِي وَبَيْنَ أَبِي، فَقُلْتُ إِنْ كُنْتَ تُرِيدُ السُّنَّةَ فَاقْصُرِ الْخُطْبَةَ وَعَجِّلِ الْوُقُوفَ‏.‏ فَجَعَلَ يَنْظُرُ إِلَى عَبْدِ اللَّهِ، فَلَمَّا رَأَى ذَلِكَ عَبْدُ اللَّهِ قَالَ صَدَقَ‏.‏


Narrated Salim: `Abdul Malik wrote to Al-Hajjaj that he should not differ from Ibn `Umar during Hajj. On the Day of `Arafat, when the sun declined at midday, Ibn `Umar came along with me and shouted near Al- Hajjaj's cotton (cloth) tent. Al-Hajjaj came Out, wrapping himself with a waist-sheet dyed with safflower, and said, "O Abu `Abdur-Rahman! What is the matter?" He said, If you want to follow the Sunna (the tradition of the Prophet (p.b.u.h) ) then proceed (to `Arafat)." Al-Hajjaj asked, "At this very hour?" Ibn `Umar said, "Yes." He replied, "Please wait for me till I pour some water over my head (i.e. take a bath) and come out." Then Ibn `Umar dismounted and waited till Al-Hajjaj came out. So, he (Al-Hajjaj) walked in between me and my father (Ibn `Umar). I said to him, "If you want to follow the Sunna then deliver a brief sermon and hurry up for the stay at `Arafat." He started looking at `Abdullah (Ibn `Umar) (inquiringly), and when `Abdullah noticed that, he said that he had told the truth.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৫০. ‘আরাফায় খুতবা সংক্ষিপ্ত করা

باب الْجَمْعِ بَيْنَ الصَّلاَتَيْنِ بِعَرَفَةَ


وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي عُقَيْلٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَالِمٌ، أَنَّ الْحَجَّاجَ بْنَ يُوسُفَ، عَامَ نَزَلَ بِابْنِ الزُّبَيْرِ ـ رضى الله عنهما ـ سَأَلَ عَبْدَ اللَّهِ ـ رضى الله عنه ـ كَيْفَ تَصْنَعُ فِي الْمَوْقِفِ يَوْمَ عَرَفَةَ فَقَالَ سَالِمٌ إِنْ كُنْتَ تُرِيدُ السُّنَّةَ فَهَجِّرْ بِالصَّلاَةِ يَوْمَ عَرَفَةَ‏.‏ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ صَدَقَ‏.‏ إِنَّهُمْ كَانُوا يَجْمَعُونَ بَيْنَ الظُّهْرِ وَالْعَصْرِ فِي السُّنَّةِ‏.‏ فَقُلْتُ لِسَالِمٍ أَفَعَلَ ذَلِكَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ سَالِمٌ وَهَلْ تَتَّبِعُونَ فِي ذَلِكَ إِلاَّ سُنَّتَهُ

১০৪৯.’আরাফায় দু’ সালাত একসাথে আদায় করা

ইবন ’উমর (রাঃ) ইমামের সাথে সালাত আদায় করতে না পারলে উভয় সালাত একত্রে আদায় করতেন। লায়স (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) সূত্রে বর্ণনা করেন যে, যে বছর হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ ইবন যুবাইরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন, সে বছর তিনি ’আবদুল্লাহ (রা)-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ’আরাফার দিনে ওকূফের সময় আমরা কিরূপে কাজ করব? সালিম (রহঃ) বললেন, আপনি যদি সুন্নাতের অনুসরণ করতে চান তাহলে ’আরাফার দিনে দুপুরে সালাত আদায় করবেন। ’আবদুল্লাহ ইবন ’উমর (রা) বলেন, সালিম ঠিক বলেছে। সুন্নাত মুতাবিক সাহাবীগণ যুহর ও ’আসর এক সাথেই আদায় করতেন। (বর্ণনাকারী বলেন) আমি সালিমকে জিজ্ঞাসা করলাম, রাসূলুল্লাহ (স)-ও কি এরূপ করেছেন? তিনি বললেন, এ ব্যাপারে তোমরা কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাত ছাড়া অন্য কারো অনুসরণ করবে?

১৫৫৯। ’আবদুল্লাহ ইবনু মাসালামা (রহঃ) ... সালিম ইবনু ’আবদুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, (খলীফা) ’আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ান (মক্কার গভর্নর) হাজ্জাজকে লিখে পাঠালেন, তিনি যেন হাজ্জের (হজ্জ) ব্যাপারে ’আবদুল্লাহ ইবনু ’উমর (রাঃ) কে অনুসরণ করেন। যখন ’আরাফার দিন হল, তখন সূর্য হেলে যাওয়ার পর ইবনু ’উমর (রাঃ) আসলেন এবং আমিও তাঁর সঙ্গে ছিলাম। তিনি তাঁর তাঁবুর কাছে এসে উচ্চস্বরে ডাকলেন, ও কোথায়? হাজ্জাজ বেরিয়ে আসলেন। ইবনু ’উমর (রাঃ) বললেন, চল! হাজ্জাজ বললেন, এখনই? তিনি বললেন, হ্যাঁ। হাজ্জাজ বললেন, আমাকে একটু অবকাশ দিন, আমি গায়ে একটু পানি ঢেলে নই। তখন ইবনু ’উমর (রাঃ) তাঁর সওয়ারী থেকে নেমে পড়লেন। অবশেষে হাজ্জাজ বেরিয়ে এলেন। এরপর তিনি আমার ও আমার পিতার মাঝে থেকে চলতে লাগলেন। আমি বললাম, আজ আপনি যদি সঠিকভাবে সুন্নত মুতাবিক কাজ করতে চান তাহলে খুতবা সংক্ষিপ্ত করবেন এবং ওকূফে জলদি করবেন। ইবনু ’উমর (রাঃ) বললেন, সে (সালিম) ঠিকই বলেছে।

باب قَصْرِ الْخُطْبَةِ بِعَرَفَةَ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ عَبْدَ الْمَلِكِ بْنَ مَرْوَانَ، كَتَبَ إِلَى الْحَجَّاجِ أَنْ يَأْتَمَّ، بِعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ فِي الْحَجِّ، فَلَمَّا كَانَ يَوْمُ عَرَفَةَ جَاءَ ابْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ وَأَنَا مَعَهُ حِينَ زَاغَتِ الشَّمْسُ أَوْ زَالَتْ، فَصَاحَ عِنْدَ فُسْطَاطِهِ أَيْنَ هَذَا فَخَرَحَ إِلَيْهِ فَقَالَ ابْنُ عُمَرَ الرَّوَاحَ‏.‏ فَقَالَ الآنَ قَالَ نَعَمْ‏.‏ قَالَ أَنْظِرْنِي أُفِيضُ عَلَىَّ مَاءً‏.‏ فَنَزَلَ ابْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ حَتَّى خَرَجَ، فَسَارَ بَيْنِي وَبَيْنَ أَبِي‏.‏ فَقُلْتُ إِنْ كُنْتَ تُرِيدُ أَنْ تُصِيبَ السُّنَّةَ الْيَوْمَ فَاقْصُرِ الْخُطْبَةَ وَعَجِّلِ الْوُقُوفَ‏.‏ فَقَالَ ابْنُ عُمَرَ صَدَقَ‏.‏


Narrated Salim bin `Abdullah bin `Umar: `Abdul-Malik bin Marwan wrote to Al-Hajjaj that he should follow `Abdullah bin `Umar in all the ceremonies of Hajj. So when it was the Day of `Arafat (9th of Dhul-Hijja), and after the sun has deviated or has declined from the middle of the sky, I and Ibn `Umar came and he shouted near the cotton (cloth) tent of Al-Hajjaj, "Where is he?" Al-Hajjaj came out. Ibn `Umar said, "Let us proceed (to `Arafat)." Al-Hajjaj asked, "Just now?" Ibn `Umar replied, "Yes." Al-Hajjaj said, "Wait for me till I pour water on me (i.e. take a bath)." So, Ibn `Umar dismounted (and waited) till Al-Hajjaj came out. He was walking between me and my father. I informed Al-Hajjaj, "If you want to follow the Sunna today, then you should shorten the sermon and then hurry up for the stay (at `Arafat)." Ibn `Umar said, "He (Salim) has spoken the truth."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৫৯. যারা পরিবারের দুর্বল লোকদের রাতে আগে পাঠিয়ে দিয়ে মুযদালিফায় ওকূফ করে ও দু’আ করে এবং চাঁদ ডুবে যাওয়ার পর আগে পাঠাবে

১৫৭১। ইয়াহইয়া ইবনু বুকাইর (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’আবদুল্লাহ ইবনু ’উমর (রাঃ) তাঁর পরিবারের দুর্বল লোকদের আগেই পাঠিয়ে দিয়ে রাতে মুযদালিফাতে মাশ’আরে হারামের নিকট ওকূফ করতেন এবং সাধ্যমত আল্লাহর যিকির করতেন। তারপর ইমাম (মুযদালিফায়) ওকূফ করার ও রওয়ানা হওয়ার আগেই তাঁরা (মিনায়) ফিরে যেতেন। তাঁদের থেকে কেউ মিনাতে আগমন করতেন ফজরের সালাত (নামায/নামাজ)-এর সময় আর কেউ এরপরে আসতেন, মিনাতে এসে তাঁরা কংকর মারতেন। ইবনু ’ উমর (রাঃ) বলতেন, তাঁদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ব্যাপারে কড়াকড়ি শিথিল করে সহজ করে দিয়েছেন।

باب مَنْ قَدَّمَ ضَعَفَةَ أَهْلِهِ بِلَيْلٍ، فَيَقِفُونَ بِالْمُزْدَلِفَةِ وَيَدْعُونَ وَيُقَدِّمُ إِذَا غَابَ الْقَمَرُ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ يُونُسَ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ سَالِمٌ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ يُقَدِّمُ ضَعَفَةَ أَهْلِهِ، فَيَقِفُونَ عِنْدَ الْمَشْعَرِ الْحَرَامِ بِالْمُزْدَلِفَةِ بِلَيْلٍ، فَيَذْكُرُونَ اللَّهَ مَا بَدَا لَهُمْ، ثُمَّ يَرْجِعُونَ قَبْلَ أَنْ يَقِفَ الإِمَامُ، وَقَبْلَ أَنْ يَدْفَعَ، فَمِنْهُمْ مَنْ يَقْدَمُ مِنًى لِصَلاَةِ الْفَجْرِ، وَمِنْهُمْ مَنْ يَقْدَمُ بَعْدَ ذَلِكَ، فَإِذَا قَدِمُوا رَمَوُا الْجَمْرَةَ، وَكَانَ ابْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ يَقُولُ أَرْخَصَ فِي أُولَئِكَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم‏.‏


Narrated Salim: `Abdullah bin `Umar used to send the weak among his family early to Mina. So they used to depart from Al-Mash'ar Al-Haram (that is Al-Muzdalifa) at night (when the moon had set) and invoke Allah as much as they could, and then they would return (to Mina) before the Imam had started from Al- Muzdalifa to Mina. So some of them would reach Mina at the time of the Fajr prayer and some of them would come later. When they reached Mina they would throw pebbles on the Jamra (Jamrat-Al- `Aqaba) Ibn `Umar used to say, "Allah's Messenger (ﷺ) gave the permission to them (weak people) to do so."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১০১. নিকটবর্তী এবং মধ্যবর্তী জামরার কাছে উভয় হাত তোলা।

১৬৪১। ইসমা’ঈল ইবনু ’আবদুল্লাহ (রহঃ) ... সালিম ইবনু ’আবদুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবদুল্লাহ ইবনু ’উমর (রাঃ) নিকটবর্তী জামরায় সাতটি কংকর মারতেন এবং প্রতিটি কংকর নিক্ষেপের সাথে তাকবীর বলতেন। এরপর সামনে এগিয়ে গিয়ে সমতল ভূমিতে এসে কিবলামুখী হয়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতেন এবং উভয় হাত উঠিয়ে দু’আ করতেন। তারপর মধ্যবর্তী জামরায় অনুরূপভাবে কংকর মারতেন। এরপর বা দিক হয়ে সমতল ভূমিতে এসে কিবলামুখী হয়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়াতেন এবং এর কাছে তিনি দেরী করতেন না। তিনি বলতেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি অনুরূপ করতে দেখেছি।

باب رَفْعِ الْيَدَيْنِ عِنْدَ جَمْرَةِ الدُّنْيَا وَالْوُسْطَى

حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنِي أَخِي، عَنْ سُلَيْمَانَ، عَنْ يُونُسَ بْنِ يَزِيدَ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ كَانَ يَرْمِي الْجَمْرَةَ الدُّنْيَا بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ، ثُمَّ يُكَبِّرُ عَلَى إِثْرِ كُلِّ حَصَاةٍ، ثُمَّ يَتَقَدَّمُ فَيُسْهِلُ، فَيَقُومُ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ قِيَامًا طَوِيلاً، فَيَدْعُو وَيَرْفَعُ يَدَيْهِ، ثُمَّ يَرْمِي الْجَمْرَةَ الْوُسْطَى كَذَلِكَ، فَيَأْخُذُ ذَاتَ الشِّمَالِ فَيُسْهِلُ، وَيَقُومُ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ قِيَامًا طَوِيلاً، فَيَدْعُو وَيَرْفَعُ يَدَيْهِ، ثُمَّ يَرْمِي الْجَمْرَةَ ذَاتَ الْعَقَبَةِ مِنْ بَطْنِ الْوَادِي، وَلاَ يَقِفُ عِنْدَهَا، وَيَقُولُ هَكَذَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَفْعَلُ‏.‏


Narrated Salim bin `Abdullah: `Abdullah bin `Umar used to do Rami of the Jamrat-ud-Dunya with seven small pebbles and used to recite Takbir on throwing each stone. He, then, would proceed further till he reached the level ground, where he would stay for a long time, facing the Qibla to invoke (Allah) while raising his hands. Then he would do Rami of the Jamrat-ul-Wusta similarly and would go to the left towards the level ground, where he would stand for a long time facing the Qibla to invoke (Allah) while raising his hands. Then he would do Rami of the Jamrat-ul-Aqaba from the middle of the valley, but he would not stay by it. Ibn `Umar used to say, "I saw Allah's Messenger (ﷺ) doing like that."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১৩৪. হজ্জে বাধাপ্রাপ্ত হওয়া

১৬৯৪। আহমদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনু ’উমর (রাঃ) বলতেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাতই কি তোমাদের জন্য যথেষ্ট নয়? তোমাদের কেউ যদি হাজ্জ (হজ্জ) করতে বাধাপ্রাপ্ত হয় সে যেন (’উমরার জন্য) বায়তুল্লাহর ও সাফা-মারওয়ার মধ্যে তাওয়াফ করে সব কিছু থেকে হলাল হয়ে যায়। অবশেষে পরবর্তী বছর হাজ্জ (হজ্জ) আদায় করে নেয়। তখন সে কুরবানী করবে আর যদি কুরবানী দিতে না পারে তবে সিয়াম পালন করবে। ’আবদুল্লাহ (রহঃ) ... ইবনু ’উমর (রাঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।

باب الإِحْصَارِ فِي الْحَجِّ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا يُونُسُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَالِمٌ، قَالَ كَانَ ابْنُ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ يَقُولُ أَلَيْسَ حَسْبُكُمْ سُنَّةَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، إِنْ حُبِسَ أَحَدُكُمْ عَنِ الْحَجِّ طَافَ بِالْبَيْتِ وَبِالصَّفَا وَالْمَرْوَةِ، ثُمَّ حَلَّ مِنْ كُلِّ شَىْءٍ، حَتَّى يَحُجَّ عَامًا قَابِلاً، فَيُهْدِي أَوْ يَصُومُ، إِنْ لَمْ يَجِدْ هَدْيًا‏.‏ وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي سَالِمٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، نَحْوَهُ‏.‏


Narrated Salim: (Abdullah) bin `Umar used to say, "Is not (the following of) the tradition of Allah's Messenger (ﷺ) sufficient for you? If anyone of you is prevented from performing Hajj, he should perform the Tawaf of the Ka`ba and between As-Safa and Al-Marwa and then finish the Ihram and everything will become legal for him which was illegal for him (during the state of Ihram) and he can perform Hajj in a following year and he should slaughter a Hadi or fast in case he cannot afford the Hadi."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৪৬২. নবী (ﷺ)-এর সাহাবীগণ (রা.) কৃষিকাজ ও ফল-ফসল উৎপাদনে একে অপরকে সহযোগিতা করতেন।

২১৯২। ইয়াহ্‌ইয়া ইবনু বুকাইর (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবদুল্লাহ‌ ইবনু উমর (রাঃ) বলেছেন, আমি জানতাম যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যামানায় ক্ষেত বর্গাচাষ করতে দেয়া হত। তারপর আবদুল্লাহ‌ (রাঃ)-এর ভয় হল, হয়ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে এমন কিছু নতুন নির্দেশ দিয়েছেন, যা তাঁর জানা নেই। তাই তিনি ভাগে জমি ইজারা দেওয়া ছেড়ে দিলেন।

بَابُ مَا كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُوَاسِي بَعْضُهُمْ بَعْضًا فِي الزِّرَاعَةِ وَالثَّمَرَةِ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي سَالِمٌ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ كُنْتُ أَعْلَمُ فِي عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّ الأَرْضَ تُكْرَى‏.‏ ثُمَّ خَشِيَ عَبْدُ اللَّهِ أَنْ يَكُونَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم قَدْ أَحْدَثَ فِي ذَلِكَ شَيْئًا لَمْ يَكُنْ يَعْلَمُهُ، فَتَرَكَ كِرَاءَ الأَرْضِ‏.‏


Narrated Salim: `Abdullah bin `Umar said, "I knew that the land was rented for cultivation in the lifetime of Allah's Apostle ." Later on Ibn `Umar was afraid that the Prophet (ﷺ) had forbidden it, and he had no knowledge of it, so he gave up renting his land.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৫৩৭. যে ব্যক্তি কারো জমির কিছু অংশ যুল্‌ম করে নিয়ে নেয় তার গুনাহ

২২৯২। মুসলিম ইবনু ইব্‌রাহীম (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি অন্যায়ভাবে সামাণ্য পরিমাণ জমিও নিয়ে নিবে, কিয়ামতের দিন তাকে সাত তবক যমীনের নীচ পর্যন্ত ধসিয়ে দেওয়া হবে।

আবূ আবদুল্লাহ‌ (ইমাম বুখারী) (রহঃ) বলেন, আবদুল্লাহ‌ ইবনু মুরারক (রহঃ) কর্তৃক খুরাসানে রচিত হাদীসগ্রন্থে এ হাদীসটি নেই। এ হাদীসটি বসরায় লোকজনকে শোনানো হয়েছে।

باب إِثْمِ مَنْ ظَلَمَ شَيْئًا مِنَ الأَرْضِ

حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مَنْ أَخَذَ مِنَ الأَرْضِ شَيْئًا بِغَيْرِ حَقِّهِ خُسِفَ بِهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِلَى سَبْعِ أَرَضِينَ ‏"‏‏.‏ قَالَ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ هَذَا الْحَدِيثُ لَيْسَ بِخُرَاسَانَ فِي كِتَابِ ابْنِ الْمُبَارَكِ، أَمْلاَهُ عَلَيْهِمْ بِالْبَصْرَةِ‏.‏


Narrated Salim's father (i.e. `Abdullah): The Prophet (ﷺ) said, "Whoever takes a piece of the land of others unjustly, he will sink down the seven earths on the Day of Resurrection."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৯৮৯. যখন তোমাদের কেউ "আমীন" বলে আর আসমানের ফেরেশতাগণও আমীন বলেন এবং একের আমীন অন্যের আমীনের সাথে উচ্চারিত হয়, তখন সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়

৩০০০। ইয়াহইয়া ইবনু সুলাইমান (রহঃ) ... সালিম (রাঃ) তাঁর পিতার নিকট হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, জিবরীল (আলাইহি সালাম) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে (সাক্ষাতে) ওয়াদা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সময় মত আসেন নি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কারণ জিজ্ঞাসা করলেন, তিনি বললেন, আমরা ঐ ঘরে প্রবেশ করি না, যে ঘরে ছবি এবং কুকুর থাকে।

بَابُ إِذَا قَالَ أَحَدُكُمْ آمِينَ. وَالْمَلاَئِكَةُ فِي السَّمَاءِ، فَوَافَقَتْ إِحْدَاهُمَا الأُخْرَى، غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سُلَيْمَانَ، قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ حَدَّثَنِي عُمَرُ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ وَعَدَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم جِبْرِيلُ فَقَالَ إِنَّا لاَ نَدْخُلُ بَيْتًا فِيهِ صُورَةٌ وَلاَ كَلْبٌ‏.‏


Narrated Salim's father: Once Gabriel promised the Prophet (that he would visit him, but Gabriel did not come) and later on he said, "We, angels, do not enter a house which contains a picture or a dog."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২০৪৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর এ কিতাবে মারিয়ামের কথা। যখকন সে তার পরিজন থেকে পৃথক হল। (১৯ঃ ১৬) شَرْقِيًّا শব্দটি شرْقَ শব্দ থেকে, যার অর্থ পূর্বদিকে। فَأَجَاءَهَا শব্দটি جِئْتُ হতে فعل এর রূপে হয়েছে। -أَجَأَهَا এর স্থলে أَلْجَأَهَا ও বলা হয়েছে যার অর্থ হবে তাকে অস্থির করে তুললো। تَسَّاقَطْ শব্দটি تَسْقُطْ এর অর্থ দিবে। قَصِيًّا শব্দটি قَاصِيًا এর অর্থে ব্যবহৃত। فَرِيًّا অর্থ বিরাট। ইবন আব্বাস (রাঃ) বলেছেন نِسْيًا অর্থ আমি যেনি কিছুই না থাকি। অন্যেরা বলেছেন, النِّسْيُ অর্থ তুচ্ছ, ঘৃণিত। আবু ওয়ায়েল (রহঃ) বলেছেন, মারিয়ামের উক্তি إِنْ كُنْتَ تَقِيًّا এর অর্থ যদি তুমি জ্ঞানবান হও। ওকী (রহঃ) ... বলেন, বারআ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, سَرِيًّا শব্দটির অর্থ সুরইয়ানী ভাষায় ছোট নদী।

৩১৯৮। আহমদ ইবনু মুহাম্মদ মাক্‌কী (রহঃ) ... সালিম (রহঃ)-তাঁর পিতা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর কসম! নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ কথা বলেননি যে ঈসা (আলাইহিস সালাম) রক্তিম বর্ণের ছিলেন। বরং বলেছেন, একদা আমি স্বপ্নে কা’বা ঘর তাওয়াফ করছিলাম। হঠাৎ সোজা চুল ও বাদামী রং বিশিষ্ট একজন লোক দেখলাম। তিনি দু’জন লোকের মাঝখানে চলছেন। তাঁর মাথার পানি ঝরে পড়ছে অথবা বলেছেন, তার মাথা থেকে পানি বেয়ে পড়ছে। আমি বললাম, ইনি কে? তারা বললেন, ইনি মারিয়ামের পুত্র। তখন আমি এদিক সেদিক তাকালাম। হঠাৎ দেখলাম, এক ব্যাক্তি তার গায়ের রং লালবর্ণ, খুব মোটা, মাথার চুল কোকড়ানো এবং তার ডান চোখ ট্যাঁরা। তার চোখ যেন ফুলা আঙ্গুরের ন্যায়। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এ লোকটি কে? তারা বললেন, এ হল দাজ্জাল। মানুষের মধ্যে ইবনু কাতানের সাথে তার অধিক সা’দৃশ্য রয়েছ। যুহরী (রহঃ) তার বর্ণনায় বলেন, ইবনু কাতান খুযাআ গোত্রের লোক, সে জাহেলী যুগেই মারা গেছে।

بَابُ: {وَاذْكُرْ فِي الْكِتَابِ مَرْيَمَ إِذِ انْتَبَذَتْ مِنْ أَهْلِهَا} نَبَذْنَاهُ أَلْقَيْنَاهُ. اعْتَزَلَتْ {شَرْقِيًّا} مِمَّا يَلِي الشَّرْقَ {فَأَجَاءَهَا} أَفْعَلْتُ مِنْ جِئْتُ، وَيُقَالُ أَلْجَأَهَا اضْطَرَّهَا. {تَسَّاقَطْ} تَسْقُطْ {قَصِيًّا} قَاصِيًا {فَرِيًّا} عَظِيمًا. قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: {نِسْيًا} لَمْ أَكُنْ شَيْئًا. وَقَالَ غَيْرُهُ النِّسْيُ الْحَقِيرُ. وَقَالَ أَبُو وَائِلٍ عَلِمَتْ مَرْيَمُ أَنَّ التَّقِيَّ ذُو نُهْيَةٍ حِينَ قَالَتْ: {إِنْ كُنْتَ تَقِيًّا}. قَالَ وَكِيعٌ عَنْ إِسْرَائِيلَ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ عَنِ الْبَرَاءِ: {سَرِيًّا} نَهَرٌ صَغِيرٌ بِالسُّرْيَانِيَّةِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ الْمَكِّيُّ، قَالَ سَمِعْتُ إِبْرَاهِيمَ بْنَ سَعْدٍ، قَالَ حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ،، قَالَ لاَ وَاللَّهِ مَا قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِعِيسَى أَحْمَرُ، وَلَكِنْ قَالَ ‏ "‏ بَيْنَمَا أَنَا نَائِمٌ أَطُوفُ بِالْكَعْبَةِ، فَإِذَا رَجُلٌ آدَمُ سَبْطُ الشَّعَرِ، يُهَادَى بَيْنَ رَجُلَيْنِ، يَنْطِفُ رَأْسُهُ مَاءً أَوْ يُهَرَاقُ رَأْسُهُ مَاءً فَقُلْتُ مَنْ هَذَا قَالُوا ابْنُ مَرْيَمَ، فَذَهَبْتُ أَلْتَفِتُ، فَإِذَا رَجُلٌ أَحْمَرُ جَسِيمٌ، جَعْدُ الرَّأْسِ، أَعْوَرُ عَيْنِهِ الْيُمْنَى، كَأَنَّ عَيْنَهُ عِنَبَةٌ طَافِيَةٌ‏.‏ قُلْتُ مَنْ هَذَا قَالُوا هَذَا الدَّجَّالُ‏.‏ وَأَقْرَبُ النَّاسِ بِهِ شَبَهًا ابْنُ قَطَنٍ ‏"‏‏.‏ قَالَ الزُّهْرِيُّ رَجُلٌ مِنْ خُزَاعَةَ هَلَكَ فِي الْجَاهِلِيَّةِ‏.‏


Narrated Salim from his father: No, By Allah, the Prophet (ﷺ) did not tell that Jesus was of red complexion but said, "While I was asleep circumambulating the Ka`ba (in my dream), suddenly I saw a man of brown complexion and lank hair walking between two men, and water was dropping from his head. I asked, 'Who is this?' The people said, 'He is the son of Mary.' Then I looked behind and I saw a red-complexioned, fat, curly-haired man, blind in the right eye which looked like a bulging out grape. I asked, 'Who is this?' They replied, 'He is Ad-Dajjal.' The one who resembled to him among the people, was Ibn Qatar." (Az-Zuhri said, "He (i.e. Ibn Qatan) was a man from the tribe Khuza`a who died in the pre-lslamic period.")


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৩১৬. আল্লাহর বাণীঃ এই বিষয়ে আপনার করণীয় কিছুই নেই।(সূরাহ আলে-'ইমরান ৩ঃ ১২৮)

৪২০৩। হিব্বান (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনেছেন যে, তিনি ফজরের সালাত (নামায/নামাজ) এর শেষ রাকাআতে রুকু থেকে মাথা তুলে ’সামিআল্লাহ লিমান হামিদা, রাব্বানা ওলাকাল হামদ’ বলার পর এটা বলতেনঃ হে আল্লাহ! অমুক, অমুক, এবং অমুককে লানত দিন। তখন আল্লাহ এ আয়াত নাযিল করলেন।‏لَيْسَ لَكَ مِنَ الأَمْرِ شَىْءٌ‏)‏ إِلَى قَوْلِهِ ‏(‏فَإِنَّهُمْ ظَالِمُونَ তিনি তাদের প্রতি ক্ষমাশীল হবেন অথবা তাদের শাস্তি দিবেন, এ বিষয়ে তোমার করনীয় কিছুই নেই। কারণ তারা জালিম। (৩: ১২৮) ইসহাক ইবনু রাশিদ (রহঃ) ইমাম যুহরী (রহঃ) থেকে এটা বর্ণনা করেছেন।

باب ليس لك من الأمر شيء

حَدَّثَنَا حِبَّانُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي سَالِمٌ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ فِي الرَّكْعَةِ الآخِرَةِ مِنَ الْفَجْرِ يَقُولُ ‏"‏ اللَّهُمَّ الْعَنْ فُلاَنًا وَفُلاَنًا وَفُلاَنًا ‏"‏‏.‏ بَعْدَ مَا يَقُولُ ‏"‏ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ‏"‏‏.‏ فَأَنْزَلَ اللَّهُ ‏(‏لَيْسَ لَكَ مِنَ الأَمْرِ شَىْءٌ‏)‏ إِلَى قَوْلِهِ ‏(‏فَإِنَّهُمْ ظَالِمُونَ‏)‏‏.‏ رَوَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ رَاشِدٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ‏.‏


Narrated Salim's father: That he heard Allah's Messenger (ﷺ) on raising his head from the bowing in the last rak`a in the Fajr prayer, saying, "O Allah, curse such-and-such person and such-and-such person, and such-and-such person," after saying, "Allah hears him who sends his praises to Him, O our Lord, all praise is for you." So Allah revealed:--"Not for you (O Muhammad) (but for Allah) is the decision, verily they are indeed wrongdoers." (3.128)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৩৬৮. আল্লাহর বাণীঃ অদৃশ্যের কুঞ্জি তারই কাছে রয়েছে, তিনি ব্যতীত অন্য কেউ তা জানে না (৬ঃ ৫৯)

সুরা আল-আন’আম

ইবনে ’আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, فِتْنَتُهُمْ ওযর পেশ করা, অক্ষমতা পেশ করা, مَعْرُوْشَاتٍ আঙ্গুরলতা ইত্যাদি যেগুলোকে উঁচুতে তুলে দেয়া হয়, لاُنْذِرَكُمْبِهِ তোমাদেরকে কথা দ্বারা সতর্ক করার জন্য, অর্থাৎ মক্কাবাসীকে, حَمُوْلَةً বহনকারী, لَلَبَسْنَ আমি তাদেরকে বিভ্রমে ফেলতাম,َيَنْأَوْنَ তারা দূরে থাকে, تُبْسَلُ অপমানিত হওয়া, أُبْسِلُوْا তারা অপমানিত হয়েছে, الْبَسْطُ-بَاسِطُوْأَيْدِيْهِمْ আঘাত করা, اسْتَكْثَرْتُمْ অনেককেই বিপথগামী করেছ, ذَرَأَ مِنَ الْحَرْثِ তাদের ফল-মূল ও ধন-সম্পদ থেকে এক অংশ আল্লাহর জন্যে নির্ধারণ করেছে আর একাংশ শায়ত্বন ও দেব-দেবীর জন্য। أَمَّا اشْتَمَلَتْ অর্থাৎ জরায়ুতে নর কিংবা মাদী ব্যতীত অন্য কিছু থাকে কি? সূতরাং কেন তোমরা কতক হারাম আবার কতক হালাল কর? مَسْفُوْحًا প্রবাহিত, صَدَفَ মুখ ফিরিয়েছে, أُبْلِسُوْا তারা নিরাশ হয়েছে, أُبْلِسُوْا সমর্পণ করা হয়েছে, سَرْمَدًا অনন্তকাল, اسْتَهْوَتْهُ তাকে বিপথগামী করেছে, تَمْتَرُوْنَ তোমরা সন্দেহ পোষণ করছ, وَقْرٌ বধিরতা, তবে الْوِقْرُ মানে বোঝা, أَسَاطِيْرُ বহুবচন, এক বচনে أُسْطُوْرَةٌ এবং إِسْطَارَةٌ মিথ্যা গল্প, الْبَأْسَاءُ কঠোরতা بَأْسٌ থেকে উৎপন্ন কখনো কখনো بُأْسٌ থেকে আসে, جَهْرَةً সরাসরি, الصُّوَرُ হচ্ছে صُوْرَةٍ-এর বহু বচন, যেমন سَوْرَةٌ এর বহু বচন سَوَر। مُلْك-مَلَكُوْتٌ রাজত্ব যেমন رَحْمَةٌ থেকে رَحْمُوْةٌ থেকে رَهْبُ থেকে رَهْبُوْتٌ আরবে প্রবাদ আছে جَنَّ ارَهْبُوْتٌ خَيْرٌ مِنْ رَحْمُوْتٌ - تُرْهَبُ خَيْرٌ مِنْ اَنْ تُرْحَمَ অন্ধকার হল, عَلَى اللهِ حُسْبَانُهُ মানে তার হিসাব আল্লাহর কাছে কখনো কখনো বা হয়, حُسْبَانًا মানে শায়ত্বনের জন্যে অগ্নি স্ফুলিঙ্গ উৎক্ষেপণ এবং উল্কাপিন্ড।

مُسْتَقِرٌ পৃষ্ঠে অবস্থান, مُسْتَوْدَعٌ জরায়ুতে অবস্থান, الْقِنْوُ কাঁদি, দ্বিবচনে قِنْوَانُ বহুবচনেরও قِنْوَانُ যেমন صِنْوَانِ-صِنْوٍ


৪২৭২। আবদুল আযীয ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) ... সালিম ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অদৃশ্যের কুঞ্জি পাঁচটি - ’’কিয়ামতের জ্ঞান কেবল আল্লাহর কাছে রয়েছে, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তিনি জানেন যা জরায়ুতে আছে, কেউ জাননা আগামীকাল সে কি অর্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে তাঁর মৃত্যু ঘটবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ববিষয়ে অবহিত। (৩১ঃ ৩৪)

باب وعنده مفاتح الغيب لا يعلمها إلا هو

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَفَاتِحُ الْغَيْبِ خَمْسٌ إِنَّ اللَّهَ عِنْدَهُ عِلْمُ السَّاعَةِ، وَيُنَزِّلُ الْغَيْثَ، وَيَعْلَمُ مَا فِي الأَرْحَامِ، وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ مَاذَا تَكْسِبُ غَدًا، وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ بِأَىِّ أَرْضٍ تَمُوتُ، إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ ‏"‏‏.‏


Narrated `Abdullah: Allah's Messenger (ﷺ) said, "The key of the Unseen are five: Verily with Allah (Alone) is the knowledge of the Hour He sends down the rain and knows what is in the wombs. No soul knows what it will earn tomorrow, and no soul knows in what land it will die. Verily, Allah is All-Knower, All-Aware." (31.34)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৬০৯. ঘুমানোর সময় ঘরে আগুন রাখবে না

৫৮৫৬। আবূ নুয়ায়ম (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) তার পিতা থেকে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেছেনঃ যখন তোমরা ঘুমাবে তখন তোমাদের ঘরগুলোতে আগুন রেখে ঘুমাবে না।

باب لاَ تُتْرَكُ النَّارُ فِي الْبَيْتِ عِنْدَ النَّوْمِ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏(‏لاَ تَتْرُكُوا النَّارَ فِي بُيُوتِكُمْ حِينَ تَنَامُونَ‏)‏‏.‏


Narrated Salim's father: The Prophet (ﷺ) said, "Do not keep the fire burning in your houses when you go to bed."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. উভয় পা পুরোপুরি ধোয়ার আবশ্যিকতা

৪৫৯। হারূন ইবনু সাঈদ আয়লী, আবূত তাহির ও আহমাদ ইবনু ঈসা (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাসের ইন্তেকালের দিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহ-ধর্মিনী আয়িশার কাছে উপস্থিত হই। সে সময়ে আবদুর রহমান ইবনু আবূ বকরও এলেন এবং তাঁরা সেখানে উযূ (ওজু/অজু/অযু) করতে লাগলেন। তখন আয়িশা (রাঃ) বললেনঃ হে আবদুর রহমান! পূর্ণভাবে উযূ করো। কেননা আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে একথা বলতে শুনেছি যে, আফসোস ঐ গোড়ালীগুলোর জন্য, যেগুলোর ঠিকানা হবে জাহান্নাম।

باب وُجُوبِ غَسْلِ الرِّجْلَيْنِ بِكَمَالِهِمَا ‏‏

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، وَأَبُو الطَّاهِرِ، وَأَحْمَدُ بْنُ عِيسَى، قَالُوا أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، عَنْ مَخْرَمَةَ بْنِ بُكَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سَالِمٍ، مَوْلَى شَدَّادٍ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى عَائِشَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ تُوُفِّيَ سَعْدُ بْنُ أَبِي وَقَّاصٍ فَدَخَلَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ فَتَوَضَّأَ عِنْدَهَا فَقَالَتْ يَا عَبْدَ الرَّحْمَنِ أَسْبِغِ الْوُضُوءَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ وَيْلٌ لِلأَعْقَابِ مِنَ النَّارِ ‏"‏ ‏.‏


Salim, the freed slave of Shaddad, said: I came to 'A'isha, the wife of the Prophet (ﷺ), on the day when Sa'db. Abi Waqqas died. 'Abd al-Rahman b. Abu Bakr also came there and he performed ablution in her presence. She (Hadrat 'A'isha) said: Abd al-Rahman, complete the ablution as I heard the Allah's Messenger (ﷺ) say: Woe to the heels because of hell-fire.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৭. রাতের সালাত, রাতের বেলা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সালাতের রাক’আত সংখ্যা, বিতর সালাত এক রাক’আত এবং এক রাক’আত সালাতও বিশুদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ

১৬২২। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, আমরুন নাকিদ ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... আবূ সালিম (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেন। অন্য সনদে মুহাম্মদ ইবনু আব্বাদ (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে ... অন্য সনদে যুহুরি (রহঃ)-সালিম (রহঃ) তার পিতা থেকে বর্ণিত যে, এক ব্যাক্তি রাতের সালাত সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, দুই দুই (রাক’আত) পরে যখন তুমি ভোর হয়ে যাওয়ার আশংকা করবে, তখন এক রাক’আত দিয়ে বিতর করে নেবে।

باب صَلاَةِ اللَّيْلِ وَعَدَدِ رَكَعَاتِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي اللَّيْلِ وَأَنَّ الْوِتْرَ رَكْعَةٌ وَأَنَّ الرَّكْعَةَ صَلاَةٌ صَحِيحَةٌ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَعَمْرٌو النَّاقِدُ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ زُهَيْرٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، سَمِعَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبَّادٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنَا عَمْرٌو، عَنْ طَاوُسٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، ح وَحَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَجُلاً، سَأَلَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ صَلاَةِ اللَّيْلِ فَقَالَ ‏ "‏ مَثْنَى مَثْنَى فَإِذَا خَشِيتَ الصُّبْحَ فَأَوْتِرْ بِرَكْعَةٍ ‏"‏ ‏.‏


Salim reported on the authority of his father that a person asked the Messenger of Allah (ﷺ) about the night prayer. He said: It consists of pairs of rak'ahs, but if one fears morning is near, he should make it an odd number by praying one rak'ah.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩. কুরআন অধ্যয়ন ও শিক্ষাদানে রত ব্যক্তির ফযীলত এবং যে ব্যক্তি ফিক্‌হ ইত্যাদির সূক্ষ্ম জ্ঞান আরোহন করে, তদানুসারে আমল করে ও শিক্ষা দেয়, তার ফযীলত

১৭৬৮। হারামালা ইবনু ইয়াহয়া (রহঃ) ... সালিম ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রহঃ) বলেছেন, দুই ব্যাক্তি ব্যতীত অন্য কারো প্রতি হাসাদ (ঈর্ষা) করা যায় না। এক ব্যাক্তি যাকে আল্লাহ এ কিতাব দান করেছেন এবং সে দিবারাতের মুহূর্তগুলোতে তা নিয়ে ব্যস্ত থাকে আর এক ব্যাক্তি যাকে আল্লাহ মাল দিয়েছেন এবং সে দিবারাতের মুহুর্তগুলোতে তা দান করতে থাকে।

باب فَضْلِ مَنْ يَقُومُ بِالْقُرْآنِ وَيُعَلِّمُهُ وَفَضْلِ مَنْ تَعَلَّمَ حِكْمَةً مِنْ فِقْهٍ أَوْ غَيْرِهِ فَعَمِلَ بِهَا وَعَلَّمَهَا

وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ حَسَدَ إِلاَّ عَلَى اثْنَتَيْنِ رَجُلٌ آتَاهُ اللَّهُ هَذَا الْكِتَابَ فَقَامَ بِهِ آنَاءَ اللَّيْلِ وَآنَاءَ النَّهَارِ وَرَجُلٌ آتَاهُ اللَّهُ مَالاً فَتَصَدَّقَ بِهِ آنَاءَ اللَّيْلِ وَآنَاءَ النَّهَارِ ‏"‏ ‏.‏


Salim son of Abdullah b. 'Umar is reported to have said on the authority of his father that the Messenger of Allah (ﷺ) observed: Envy is not justified but in case of two persons only: one who, having been given (knowledge of) the Qur'an by Allah, recites it during the night and during the day (and acts upon it), and the person who, having been given wealth by God, gives it in charity during the night and the day.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৭. লায়লাতুল কদরের ফযীলত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ দান, তা কখন হবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের আশাবঞ্চক সময়

২৬৩৪। আমরুন-নাকিদ ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে তার পিতার সুত্রে বর্ণিত। তিনি (পিতা) বলেন, এক ব্যাক্তি (রমযানের) ২৭ তম রাতে লায়লাতুল কদর দেখতে পেল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমাকেও তোমাদের মত স্বপ্ন দেখান হয়েছে যে, তা রমযানের শেষ দশকে নিহিত আছে। অতএব এর বেজোড় রাতগুলোতে তা অনুসন্ধান কর।

باب فَضْلِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ وَالْحَثِّ عَلَى طَلَبِهَا وَبَيَانِ مَحَلِّهَا وَأَرْجَى أَوْقَاتِ طَلَبِهَا

وَحَدَّثَنِي عَمْرٌو النَّاقِدُ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ زُهَيْرٌ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، - رضى الله عنه - قَالَ رَأَى رَجُلٌ أَنَّ لَيْلَةَ الْقَدْرِ لَيْلَةُ سَبْعٍ وَعِشْرِينَ ‏.‏ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَرَى رُؤْيَاكُمْ فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ فَاطْلُبُوهَا فِي الْوِتْرِ مِنْهَا ‏"‏ ‏.‏


Salim reported on the authority of his father that a person saw Lailat-ul- Qadr on the 27th (of Ramadan). Thereupon Allah's Apostle (ﷺ) said: I see that your dreams agree regarding the last ten (nights of Ramadan). So seek it on an odd number (of these ten nights).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৭. লায়লাতুল কদরের ফযীলত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ দান, তা কখন হবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের আশাবঞ্চক সময়

২৬৩৫। হারামালা ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ... সালিম ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তার পিতা [আবদুল্লাহ (রাঃ)] বলেছেনঃ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে লায়লাতুল কদর সম্পর্কে বলতে শুনেছি, তোমাদের কতিপয় লোককে দেখান হল যে, তা রমযানের প্রথম সাতদিনের মধ্যে, আবার কতিপয় লোককে দেখান হয়েছে যে, তা শেষ সাতদিনের মধ্যে। অতএব (রমযানের) শেষ দশকেরে মধ্যে তা অন্বেষণ কর।

باب فَضْلِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ وَالْحَثِّ عَلَى طَلَبِهَا وَبَيَانِ مَحَلِّهَا وَأَرْجَى أَوْقَاتِ طَلَبِهَا

وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، أَنَّ أَبَاهُ، - رضى الله عنه - قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ لِلَيْلَةِ الْقَدْرِ ‏ "‏ إِنَّ نَاسًا مِنْكُمْ قَدْ أُرُوا أَنَّهَا فِي السَّبْعِ الأُوَلِ وَأُرِيَ نَاسٌ مِنْكُمْ أَنَّهَا فِي السَّبْعِ الْغَوَابِرِ فَالْتَمِسُوهَا فِي الْعَشْرِ الْغَوَابِرِ ‏"‏ ‏.‏


Salim b. 'Abdullah b. 'Umar reported that his father said: I heard Allah's Messenger (ﷺ) as saying: So far as Lailat-ul-Qadr is concerned. some persons among you have seen it (in a dream) in the first week and some persons among you have been shown that it is in the last week; so seek it in the last ten (nights).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. হজ্জ ও উমরার ইহরাম অবস্থায় কি ধরনের পোশাক পরিধান করা জায়েয ও কি ধরনের পোশাক নাজায়েয এবং ইহরাম অবস্থায় সুগন্ধির ব্যবহার নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ

২৬৬৩। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ), আমরুন-নাকিদ ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... সালিম (রহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করা হল যে, মুহরিম ব্যাক্তি ইহরাম অবস্থায় কী পরিধান করবে? তিনি বললেন, মুহরিম ব্যাক্তি জামা, পাগড়ী, টুপি, পায়জামা, জাফরান বা ওয়ার্‌স দ্বারা রঞ্জিত কাপড় এবং মোজা পরিধান করবে না। কিন্তু চপ্পল না পেলে সে টাখনুর নীচ থেকে মোজা কেটে তা পরিধান করতে পারবে।

باب مَا يُبَاحُ لِلْمُحْرِمِ بِحَجٍّ أَوْ عُمْرَةٍ وَمَا لاَ يُبَاحُ وَبَيَانِ تَحْرِيمِ الطِّيبِ عَلَيْهِ

وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَعَمْرٌو النَّاقِدُ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، كُلُّهُمْ عَنِ ابْنِ عُيَيْنَةَ، - قَالَ يَحْيَى أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، - عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، - رضى الله عنه - قَالَ سُئِلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَا يَلْبَسُ الْمُحْرِمُ قَالَ ‏ "‏ لاَ يَلْبَسُ الْمُحْرِمُ الْقَمِيصَ وَلاَ الْعِمَامَةَ وَلاَ الْبُرْنُسَ وَلاَ السَّرَاوِيلَ وَلاَ ثَوْبًا مَسَّهُ وَرْسٌ وَلاَ زَعْفَرَانٌ وَلاَ الْخُفَّيْنِ إِلاَّ أَنْ لاَ يَجِدَ نَعْلَيْنِ فَلْيَقْطَعْهُمَا حَتَّى يَكُونَا أَسْفَلَ مِنَ الْكَعْبَيْنِ ‏"‏ ‏.‏


Salim reported on the authority of his father ('Abdullah b. 'Umar) that the Messenger of Allah (ﷺ) was asked what a Muhrim should wear, whereupon he said: A Muhrim should not wear a shirt, or a turban, or a cap, or trousers, or a cloth touched with wars or with saffron, nor (should he wear) stockings, but in case he does not find shoes, but (before wearing stockings) be should trim them (in such a way) that these should become lower than the ankles.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩০৮ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 4 5 6 · · · 13 14 15 16 পরের পাতা »