লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১৪) সাধারণ ভাবে নামাযের প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, রুকু, সেজদা এবং বিনয় নম্রতার ফযীলত
৩৯৩. (হাসান) ইউসুফ বিন আবদুস্ সালাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আবু দারদা (রাঃ) যে অসুস্থতায় মৃত্যু বরণ করেন সে সময় আমি তা সুশ্রূষা করার জন্য তাঁর কাছে আগমণ করলে তিনি বলেনঃ ওহে ভ্রাতুষ্পুত্র! কি কাজে তুমি এ শহরে এসেছো? অথবা কোন্ কাজ তোমাকে এখানে নিয়ে এসেছে? তিনি বললেনঃ কোন কাজে নয়; বরং আপনার সাথে আমার পিতা আবদুস্ সালামের যে সম্পর্ক ছিল সে কারণেই আমি আপনার নিকট আগমণ করেছি।
তিনি বললেনঃ মিথ্যা কথা বলার জন্য এটা খুবই খারাপ সময়। আমি রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে একথা বলতে শুনেছিঃ
’’যে ব্যক্তি ওযু করে এবং ওযুকে সুন্দরভাবে সম্পাদন করে। অতঃপর দন্ডায়মান হয়ে দু’রাকাআত অথবা চার রাকাআত (বর্ণনাকারী সাহলের সন্দেহ) নামায আদায় করে, তাতে সুন্দরভাবে যিকির ও দু’আ সমূহ পাঠ করে বিনয়ের সাথে নামায আদায় করে, তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, তবে তাকে ক্ষমা করা হয়।’’
(ইমাম আহমাদ হাসান সনদে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ২৭৫৪৬)
الترغيب في الصلاة مطلقا وفضل الركوع والسجود والخشوع
(حسن ) وَعَنْ يوسف بن عبد الله بن سَلَامٍ، قَالَ: أَتَيْتُ أَبَا الدَّرْدَاءِ فِي مَرَضِهِ الَّذِي قُبِضَ فِيهِ فَقَالَ لِي: يَا ابْنَ أَخِي مَا أَعْمَلَكَ الى هَذِه الْبَلَدِ - أَوْ مَا جَاءَ بِكَ ؟ قَالَ: قُلْتُ: لَا إِلَّا صِلَةُ مَا كَانَ بَيْنَكَ وَبَيْنَ وَالِدِي عَبْدِ اللهِ بْنِ سَلَامٍ فَقَالَ: بِئْسَ سَاعَةُ الْكَذِبِ هَذِهِ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ وُضُوءَهُ ثُمَّ قَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ، أَوْ أَرْبَعًا - يشكَّ سَهْلٌ - يُحْسِنُ فِيهِمَا الذِّكْرَ ، وَالْخُشُوعَ ثُمَّ يسْتَغْفِرُ اللهَ غَفَرَ لَهُ ". رواه أحمد بإسناد حسن