লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ - আশারাহ্ মুবাশশারা রাযিয়াল্লাহু আনহুমা-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬১১০-[৩] জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সা.) আহযাব (খন্দক) যুদ্ধের সময় বললেন, এমন কে আছে, যে শত্রুদলের প্রকৃত অবস্থা জেনে আমাকে দিতে পারে? তখন যুবায়র (রাঃ) বললেন, আমি। অতঃপর নবী (সা.) বললেন, প্রত্যেক নবীর ’হাওয়ারী থাকে। নিশ্চয় যুবায়র আমার হাওয়ারী। (বুখারী ও মুসলিম)
الفصل الاول (بَابُ مَنَاقِبِ الْعَشَرَةِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ)
وَعَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ يَأْتِينِي بِخَبَرِ الْقَوْمِ يَوْمَ الْأَحْزَابِ؟» قَالَ الزُّبَيْرُ: أَنَا فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ لِكُلِّ نَبِيٍّ حَوَارِيَّاً وحَوَاريَّ الزبيرُ» مُتَّفق عَلَيْهِ متفق علیہ ، رواہ البخاری (2846) و مسلم (48 / 2415)، (6243) ۔ (مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ)
ব্যাখ্যা: অত্র হাদীস থেকে যুবায়র ইবনুল আওয়াম (রাঃ) -এর মর্যাদা বুঝা গেল। তিনি নবী (সা.) -এর ফুফাতো ভাই ছিলেন। খন্দকের যুদ্ধের দিন নবী (সা.) শত্রুদের খবর আনার কথা বললে যুবায়র (রাঃ) তিনবার বললেন, আমি খবর আনব। তখন নবী (সা.) তার প্রতি খুশি হয়ে বলেন, প্রত্যেক নবীর সাহায্যকারী থাকে আর আমার সাহায্যকারী হলো যুবায়র ইবনুল আওয়াম। (সম্পাদকীয়)