লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৩০১৭. রাগের অবস্থায় বিচারক বিচার করতে এবং মুফতী ফাতওয়া দিতে পারবেন কি
৬৬৭৩। মুহাম্মদ ইবনু মুকাতিল (রহঃ) ... আবূ মাসউদ আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যাক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আল্লাহর শপথ! আমি অমুক ব্যাক্তির কারণে ফজরের জামাতে উপস্থিত হই না। কেননা, তিনি আমাদেরকে নিয়ে দীর্ঘ সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। আবূ মাসউদ (রাঃ) বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কোন ওয়াযে সে দিনের মত অধিক রাগাম্বিত হতে আর দেখিনি। এরপর উনি বললেনঃ হে লোক সকল! তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ বিরক্তির উদ্রেককারী রয়েছে। অতএব তোমাদের মধ্যে যে কেউ লোকদেরকে নিয়ে সালাত আদায় করবে সে যেন সংক্ষিপ্ত করে। কেননা তাদের মধ্যে রয়েছে বয়ষ্ক, দুর্বল ও কর্মব্যস্ত লোকেরা।
باب هَلْ يَقْضِي الْحَاكِمُ أَوْ يُفْتِي وَهْوَ غَضْبَانُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُقَاتِلٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبِي خَالِدٍ، عَنْ قَيْسِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ أَبِي مَسْعُودٍ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنِّي وَاللَّهِ لأَتَأَخَّرُ عَنْ صَلاَةِ الْغَدَاةِ مِنْ أَجْلِ فُلاَنٍ، مِمَّا يُطِيلُ بِنَا فِيهَا. قَالَ فَمَا رَأَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَطُّ أَشَدَّ غَضَبًا فِي مَوْعِظَةٍ مِنْهُ يَوْمَئِذٍ، ثُمَّ قَالَ " يَا أَيُّهَا النَّاسُ، إِنَّ مِنْكُمْ مُنَفِّرِينَ، فَأَيُّكُمْ مَا صَلَّى بِالنَّاسِ فَلْيُوجِزْ، فَإِنَّ فِيهِمُ الْكَبِيرَ وَالضَّعِيفَ وَذَا الْحَاجَةِ ".
Narrated Abu Mas`ud Al-Ansari:
A man came to Allah's Messenger (ﷺ) and said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! By Allah, I fail to attend the morning congregational prayer because so-and-so (i.e., Mu`adh bin Jabal) prolongs the prayer when he leads us for it." I had never seen the Prophet (ﷺ) more furious in giving advice than he was on that day. He then said, "O people! some of you make others dislike (good deeds, i.e. prayers etc). So whoever among you leads the people in prayer, he should shorten it because among them there are the old, the weak and the busy (needy having some jobs to do).