২৯২২

পরিচ্ছেদঃ ৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান

২৯২২-[২৪] আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বান্দা আল্লাহ তা’আলার নিকট উপস্থিত হলে কবীরা গুনাহসমূহের পরেই সর্বশ্রেষ্ঠ গুনাহগার সাব্যস্ত হবে এমতাবস্থায় মৃত্যুবরণ করা যে, সে ঋণগ্রস্ত অথচ তা পরিশোধের ব্যবস্থা রেখে যায়নি। (আহমাদ ও আবূ দাঊদ)[1]

وَعَنْ أَبِي مُوسَى عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِنَّ أَعْظَمَ الذُّنُوبِ عِنْدَ اللَّهِ أَنْ يَلْقَاهُ بِهَا عَبْدٌ بَعْدَ الْكَبَائِرِ الَّتِي نَهَى اللَّهُ عَنْهَا أَنْ يَمُوتَ رَجُلٌ وَعَلَيْهِ دَيْنٌ لَا يَدَعُ لَهُ قَضَاءً» . رَوَاهُ أَحْمد وَأَبُو دَاوُد

ব্যাখ্যা: আল্লাহর অবাধ্যতা হলো, কবীরা গুনাহের কাজ, কিন্তু ঋণ নেয়া আল্লাহর অবাধ্যতা নয়। বরং কর্জ কিংবা ঋণ দেয়া বৈধ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতি কঠিনভাবে বলেছেন সে ব্যক্তির জন্য, যে ঋণ রেখে মারা যায় এবং তা পরিশোধের জন্য কোনো সম্পদ রেখে যায় না, যা দ্বারা মানুষের পাওনা পরিশোধ করা যায়। (‘আওনুল মা‘বূদ ৬ষ্ঠ খন্ড, হাঃ ৩৩৪০)