লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
১৯৬১-[৬] ইমাম আহমাদ (রহঃ)-ও এক ব্যক্তি হতে বর্ণনা করেছেন। আর ইমাম তিরমিযী (রহঃ) বলেছেন, হাদীসটি গরীব।[1]
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
وَرَوَاهُ أَحْمد عَن رجل وَقَالَ التِّرْمِذِيّ هَذَا حَدِيث غَرِيب
ব্যাখ্যা: (عَنْ رَجُلٍ) ‘‘এক ব্যক্তি থেকে।’’ অর্থাৎ- ইমাম আহমাদ উপরে বর্ণিত হাদীসটি এক সাহাবী হতে বর্ণনা করেছেন, কিন্তু তিনি তার নাম উল্লেখ করেননি। হাদীসটি ইমাম নাসায়ীও বর্ণনা করেছেন। উভয়েই ‘আত্বা সূত্রে ‘আরফাজাহ্ হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ আমি এক বাড়ীতে ছিলাম, তাতে ‘উতবাহ্ ইবনু ফারকদ উপস্থিত ছিলেন। হাদীস বর্ণনা করতে ইচ্ছা করেছিলাম, কিন্তু সেখানে একজন সাহাবী ছিলেন যিনি হাদীস বর্ণনা করার জন্য অধিক উপযোগী ছিলেন।
অতঃপর তিনি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীস বর্ণনা করলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমাযান (রমজান) মাসে আকাশের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়, সকল শয়তানদের বন্দী করা হয়। প্রতি রাতে এক আহবানকারী আহবান করতে থাকে, ‘‘হে কল্যাণকামী! এগিয়ে এসো, হে অকল্যাণকামী! বিরত হও।’’ সানাদের দিক থেকে হাদীসটি গরীব।