লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - খুতবাহ্ ও সালাত
১৪০৯-[৯] উম্মু হিশাম বিনতু হারিসাহ্ ইবনুল নু’মান (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কুরআন মাজীদের ’’সূরাহ্ ক্বাফ ওয়াল কুরআনিল মাজীদ’’ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মুখ থেকে শুনে শুনেই মুখস্থ করেছি। প্রত্যেক জুমু’আয় তিনি মিম্বারে উঠে খুতবার প্রাক্কালে এ সূরাহ্ পাঠ করতেন। (মুসলিম)[1]
بَابُ الْخُطْبَةِ وَالصَّلَاةِ
وَعَنْ أُمِّ هِشَامٍ بِنْتِ حَارِثَةَ بْنِ النُّعْمَانِ قَالَتْ: مَا أَخَذْتُ (ق. وَالْقُرْآنِ الْمَجِيدِ) إِلَّا عَنْ لِسَانِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَؤُهَا كُلَّ جُمُعَةٍ عَلَى الْمِنْبَرِ إِذَا خطب النَّاس. رَوَاهُ مُسلم
ব্যাখ্যা: অত্র হাদীসে দলীল হলোঃ প্রতিটি জুমু‘আর খুতবায় সূরাহ্ ক্বাফ তিলাওয়াত করা শারী‘আত সম্মত। ‘উলামাগণ বলেনঃ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এ সূরাহ্ খুতবায় তিলাওয়াতের জন্য পছন্দ করার কারণ হলোঃ এ সূরায় পুনরুত্থান, মৃত্যু, উপদেশ ও ধমক প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা রয়েছে এবং এখানে খুতবায় কুরআন তিলাওয়াতের প্রমাণ রয়েছে। তবে ইজমা রয়েছে যে, খুতবায় উল্লেখিত সূরাহ্ কিংবা তার কোন অংশ তিলাওয়াত করা ওয়াজিব নয়। তবে মুস্তাহাবের ক্ষেত্রে কোন বিতর্ক নেই।