লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্তের সালাত
১৩১৭-[৯] মু’আয ইবনু আনাস আল জুহানী (রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ ফাজ্রের (ফজরের) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) সমাপ্তির পর যে লোক তার মুসাল্লায় সূর্য উপরে উঠে আসা পর্যন্ত বসে থাকে, তারপর যুহার দু’ রাক্’আত সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করে এবং এ সময়ে ভাল কথা ছাড়া আর কোন কথা না বলে, তাহলে তার সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। সে গুনাহ যদি সাগরের ফেনারাশির চেয়েও অনেক হয়ে থাকে। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَن معَاذ بن أنس الْجُهَنِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ قَعَدَ فِي مُصَلَّاهُ حِينَ يَنْصَرِفُ مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ حَتَّى يُسَبِّحَ رَكْعَتَيِ الضُّحَى لَا يَقُولُ إِلَّا خَيْرًا غُفِرَ لَهُ خَطَايَاهُ وَإِنْ كَانَتْ أَكْثَرَ مِنْ زَبَدِ الْبَحْرِ» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
ব্যাখ্যা: ঐ সময়ের আল্লাহর যিকিরে সর্বদা ব্যস্ত থাকবে, কোন খারাপ কথা বলবে না। ‘আমলটি করলে সগীরাহ্ গুনাহ ক্ষমা করা হবে এবং কাবীরাহ্ (কবিরা) গুনাহ ক্ষমা হতে পারে। আলোচ্য হাদীস সালাতুল ইশরাক্বের ফাযীলাতের দলীল, কেননা ফাজ্রের (ফজরের) সালাতের পর অধিক নিকবর্তী সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) হলো ইশরাক্ব। অবশ্য পূর্বে আলোচনা হয়েছে যে, সালাতুল ইশরাক্ব সালাতুয্ যুহারই অন্তর্ভুক্ত।