১০৮১

পরিচ্ছেদঃ ২৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - জামা‘আত ও তার ফযীলত সম্পর্কে

১০৮১-[৩০] আবূ মূসা আল আশ্’আরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ দু’ব্যক্তি ও এর বেশী হলে সালাতের জামা’আত হতে পারে। (ইবনু মাজাহ)[1]

وَعَنْ أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «اثْنَانِ فَمَا فَوْقهمَا جمَاعَة» . رَوَاهُ ابْن مَاجَه

ব্যাখ্যা: ‘‘দুই ও ততোধিক ব্যক্তির সমন্বয়ে জামা‘আত হয়।’’ অর্থাৎ দু’জন ব্যক্তি একত্রে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করলে জামা‘আতের সাওয়াব পাবে। অতএব কোন স্থানে দু’জন ব্যক্তি থাকলে তাদের জামা‘আত সহকারে সালাত আদায় করা উচিত, একাকী নয়।

এ হাদীস থেকে জানা যায় যে, জামা‘আতের সর্বনিম্ন সংখ্যা দু’জন। একজন ইমাম, একজন মুক্তাদী। মুক্তাদী চাই পুরুষ, শিশু অথবা মহিলা যেই হোক না কেন। হাদীসটি যদিও য‘ঈফ কিন্তু বুখারীতে বর্ণিত মালিক ইবনু হুরায়রিস (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীস এটিকে সমর্থন করে। তাতে আছে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেনঃ যখন সালাতের সময় হবে তখন আযান দিবে ইক্বামাত দিবে এবং তোমাদের মধ্যে যিনি বয়সে বড় তিনি ইমামাত করবে। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’জনের মধ্যে বড় জনকে ইমামাতের আদেশ এজন্য দিয়েছেন যাতে জামা‘আতের ফাযীলাত অর্জিত হয়। অতএব এটা প্রমাণিত হলো যে, দু’জনেই জামা‘আত হয়।


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ