লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৭. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭৪৫-[৫৭] ইমাম মালিক (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ’উমার (রাঃ) মসজিদে নাবাবীর পাশে একটি বড় চত্বর বানিয়েছিলেন, এর নাম রাখা হয়েছিল ’বুত্বায়হা’। তিনি লোকেদেরকে বলে রেখেছিলেন, যে ব্যক্তি বাজে কথা বলবে অথবা কবিতা আবৃত্তি করবে অথবা উঁচু কণ্ঠে কথা বলতে চায় সে যেন সেই চত্বরে চলে যায়। (মুয়াত্ত্বা)[1]
وَعَن مَالك قَالَ: بَنَى عُمَرُ رَحَبَةً فِي نَاحِيَةِ الْمَسْجِدِ تُسَمَّى الْبُطَيْحَاءَ وَقَالَ مَنْ كَانَ يُرِيدُ أَنَّ يَلْغَطَ أَوْ يُنْشِدَ شِعْرًا أَوْ يَرْفَعَ صَوْتَهُ فَلْيَخْرُجْ إِلَى هَذِهِ الرَّحَبَةِ. رَوَاهُ فِي الْمُوَطَّأِ
ব্যাখ্যা: মসজিদে সালাত, যিকিরে ইলাহী এবং দীনী কর্মকান্ড সম্পাদনের স্থান। এখানে কবিতা আবৃত্তি কিংবা উচ্চকণ্ঠে কথাবার্তা বলা অভিপ্রেত নয়। এটি আল্লাহ এবং রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর শানেরও বিরোধী। এরপরেও মুসলিম সমাজে এমন লোক থাকে, তারা এর আদাব রক্ষা করতে পারে না। তাই এদের প্রয়োজনে মাসজিদ সংলগ্ন স্থান রাখা যেতে পারে। ‘উমার (রাঃ) হতে এই সুন্নাত গ্রহণ করা যায়।