লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৭৩-[২০] ’আবদুল্লাহ ইবনু ’আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি আবেদন করলো, হে আল্লাহর রসূল! আযানদাতাতো আমাদের চেয়ে মর্যাদায় বেড়ে যায়। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তারা যেভাবে বলে তোমরাও তাদের সাথে সাথে সেভাবে বলে যাও। আর আযানের উত্তর শেষে যা খুশী তাই আল্লাহর কাছে চাও, তোমাদেরকে দেয়া হবে। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ: قَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الْمُؤَذِّنِينَ يَفْضُلُونَنَا فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «قُلْ كَمَا يَقُولُونَ فَإِذَا انْتَهَيْتَ فسل تعط» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
ব্যাখ্যা: আলোচ্য হাদীসে মুয়াযযিনদের মর্যাদা ও আযানের উত্তরদাতাদের মাহাত্ম্যের বিষয় আলোচিত হয়েছে। মুয়াযযিন আযানে যা বলে শ্রবণকারীও যদি তাই বলে, তাহলে মুয়াযযিনের সমান মর্যাদা ও সাওয়াব লাভ করবে। তবে হাইয়ালাতায়নের সময় ব্যতীত। আর শেষ হলে আল্লাহর কাছে দু‘আ, আল্লাহ কবূল করেন এবং দু‘আকারীর প্রয়োজন মিটিয়ে দেন।