লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ২৩. যুদ্ধে তাড়াতাড়ি করা এবং দু'টি জরুরী কাজের মধ্যে একটিকে অগ্রাধিকার দেয়া
৪৪৯৩-(৬৯/১৭৭০) আবদুল্লাহ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু আসমা যুবাঈ (রহঃ) ..... আবদুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আহযাবের যুদ্ধ থেকে ফিরে আসলেন- তখন তিনি আমাদের মাঝে ঘোষণা দিলেন যে, কেউ যেন যুহরের সালাত আদায় না করে, যতক্ষণ না বানী কুরাইযার মহল্লায় গিয়ে পৌছবে। তখন কিছু সংখ্যক লোক যুহরের সালাতের সময় চলে যাওয়ার ভয় করলেন এবং তারা বানু কুরাইযাহ গোত্রে পৌছার পূর্বেই সালাত আদায় করলেন। আর অন্যান্যরা বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে যে স্থানে সালাত আদায় করতে বলেছেন, সে স্থান ব্যতীত আমরা সালাত আদায় করব না, যদিও সময় চলে যায়। রাবী বলেন, এ ঘটনা শুনে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ দু’দলের কারো প্রতি রাগান্বিত হননি। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৪৫০, ইসলামিক সেন্টার ৪৪৫২)
باب المبادرة بالغزو وتقديم أهم الأمرين المتعارضين
وَحَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ أَسْمَاءَ الضُّبَعِيُّ، حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ بْنُ أَسْمَاءَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ نَادَى فِينَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ انْصَرَفَ عَنِ الأَحْزَابِ " أَنْ لاَ يُصَلِّيَنَّ أَحَدٌ الظُّهْرَ إِلاَّ فِي بَنِي قُرَيْظَةَ " . فَتَخَوَّفَ نَاسٌ فَوْتَ الْوَقْتِ فَصَلُّوا دُونَ بَنِي قُرَيْظَةَ . وَقَالَ آخَرُونَ لاَ نُصَلِّي إِلاَّ حَيْثُ أَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَإِنْ فَاتَنَا الْوَقْتُ قَالَ فَمَا عَنَّفَ وَاحِدًا مِنَ الْفَرِيقَيْنِ .
It has been narrated on the authority of Abdullah who said:
On the day he returned from the Battle of Ahzab, the Messenger of Allah (ﷺ) made for us an announcement that nobody would say his Zuhr prayer but in the quarters of Banu Quraiza (Some) people, being afraid that the time for prayer would expire, said their prayers before reaching the street of Banu Quraiza. The others said: We will not say our prayer except where the Messenger of Allah (ﷺ) has ordered us to say it even if the time expires. When he learned of the difference in the view of the two groups of the people, the Messenger of Allah (may peace be tipon him) did not blame anyone from the two groups.