লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. কুবা মসজিদের ফযীলত এবং তাতে সালাত আদায় ও তা যিয়ারাতের ফযীলত
৩২৮৪-(৫১৮/...) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... আবদুল্লাহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাহনে চড়ে এবং পদব্রজে কুবায় আসতেন।* (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩২৫৯, ইসলামীক সেন্টার ৩২৫৬)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দ্বারা প্রতিমান হয় যে, কুবা মাসজিদের পরিদর্শন করা এবং সেখানে পায়ে হেঁটে অথবা আরোহণ করে যাওয়ার বিষয়টি ইসলামের বিধান মোতাবেক একটি বৈধ কর্ম। কেননা আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] প্রতি শনিবারে সেই কুবা মাসজিদে পায়ে হেঁটে অথবা আরোহী হয়ে আসতেন।
[দেখতে পারা যায় সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫২০ - (১৩৯৯)]।
২। কুবা মাসজিদে নামাজ পড়ার মর্যাদা সম্পর্কে কতকগুলি হাদীস বর্ণিত হয়েছে। উক্ত হাদীসগুলির মধ্যে থেকে এখানে দুইটি হাদীস উল্লেখ করা হলো:
প্রথম হাদীসটিতে আল্লাহর নাবী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেন: “কুবা মাসজিদে নামাজ পড়ার মর্যাদা হলো উমরা পালন করার সমতুল্য”।
[জামে তিরমিযী, হাদীস নং ৩২৪ এবং সুনান ইবনু মাজাহ, হাদীস নং ১৪১১, তবে হাদীসের শব্দগুলি জামে তিরমিযী থেকে নেওয়া হয়েছে। ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান ও গারীব বলেছেন। আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল্ আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন]।
দ্বিতীয় হাদীসটিতে আল্লাহর রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] বলেছেন: “যে ব্যক্তি তার নিজের বাড়িতে পবিত্রতার্জন করবে, অতঃপর মাসজিদে কুবায় এসে নামাজ পড়বে। তার জন্য উমরা পালন করার সমতুল্য পুণ্য লাভ হবে”।
[সুনান ইবনু মাজাহ, হাদীস নং ১৪১২ এবং সুনান নাসায়ী, হাদীস নং ৬৯৯, তবে হাদীসের শব্দগুলি সুনান ইবনু মাজাহ থেকে নেওয়া হয়েছে। আল্লামা নাসেরুদ্দিন আল্ আলবাণী হাদীসটিকে সহীহ (সঠিক) বলেছেন]।
باب فَضْلِ مَسْجِدِ قُبَاءٍ وَفَضْلِ الصَّلاَةِ فِيهِ وَزِيَارَتِهِ
وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ عَبْدِ، اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَأْتِي قُبَاءً رَاكِبًا وَمَاشِيًا .
Abdullah b. Umar (Allah be pleased with them) reported that Allah's Messenger (ﷺ) used to come to Quba' riding and on foot