পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ) -এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০২৯-[১১] ’আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে দলে বা সমাবেশে আবূ বকর উপস্থিত থাকবেন, সেখানে তিনি ছাড়া অন্য কারো ইমামতি করা উচিত হবে না। [ইমাম তিরমিযী (রহিমাহুল্লাহ) হাদীসটি বর্ণনা করেছেন এবং তিনি বলেছেন, হাদীসটি গরীব]
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ ( بَاب مَنَاقِب أبي بكر)
وَعَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَنْبَغِي لِقَوْمٍ فِيهِمْ أَبُو بَكْرٍ أَنْ يَؤُمَّهُمْ غَيْرُهُ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ اسنادہ ضعیف ، رواہ الترمذی (3673) * فیہ عیسی بن میمون : ضعیف ۔ (ضَعِيف)
ব্যাখ্যা: (لَا يَنْبَغِي لِقَوْمٍ فِيهِمْ أَبُو بَكْرٍ أَنْ يَؤُمَّهُمْ غَيْرُهُ) তাঁর চেয়ে উত্তম লোক দ্বিতীয় আর কেউ নেই আর তাদেরকে নবী (সা.) এরূপ কথা বলেছেন। অতঃপর যখন এটা সাব্যস্ত হয়ে গেল তিনিই সকল সাহাবীর চেয়ে উত্তম। তখন এটা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়ে গেল, তিনিই প্রকৃত খিলাফতের হকদার। অতএব ফায়েল তথা উত্তম ইমামের উপস্থিতিতে মাফযুল ইমামকে খলীফাহ বানানো সমিচীন নয়। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)
(قال:نعم) এমন একটি দল থাকবে যাদেরকে জান্নাতের সকল দরজা হতে ডাকা হবে। তাদের সম্মান ও মহত্ত্বের দরুন এবং অধিক পরিমাণ সালাত, জিহাদ, সিয়াম ও বিভিন্ন প্রকারের ভালো কর্ম থাকার কারণে।
(وَأَرْجُو أَنْتَكُونَ مِنْهُمْ) ‘আলিমগণ বলেছেন: আশা আকাঙ্ক্ষা আল্লাহ এবং তাঁর নবী (সা.) হতে প্রমাণিত সত্য। (তুহফাতুল আহওয়াযী হা. ৩৬৮২)