পরিচ্ছেদঃ ১৩/১৪. রমযান মাসে দিনের বেলায় সওমকারীর সহবাস করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং এই ক্ষেত্রে বড় কাফফারা ওয়াজিব হওয়ার বর্ণনা এবং এটা সচ্ছল ও অসচ্ছলের জন্য আদায় করা অপরিহার্য আর অসচ্ছল ব্যক্তি এটা আদায় না করা পর্যন্ত তার স্কন্ধে এর বোঝা চেপে থাকা।
৬৭৯, ’আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণিত হাদীস, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে মসজিদে আসল। তখন সে বলল, আমি ধ্বংস হয়ে গেছি। তিনি বললেনঃ তা কার সাথে? সে বলল, আমি রমাযানের মধ্যে আমার স্ত্রীর সাথে সঙ্গম করে ফেলেছি। তখন তিনি তাকে বললেনঃ তুমি সাদাকা কর। সে বলল, আমার কাছে কিছুই নেই। সে বসে রইল। এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি একটি গাধা হাঁকিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এল। আর তার সাথে ছিল খাদ্যদ্রব্য। আবদুর রহমান (রহ.) বলেন, আমি অবগত নই যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে কী আসল? অতঃপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন ও ধ্বংসপ্রাপ্ত ব্যক্তিটি কোথায়? সে বলল, এই তো আমি। তিনি বললেনঃ এগুলো নিয়ে সাদাকা করে দাও। সে বলল, আমার চেয়ে অধিক অভাবী লোকদের? আমার পরিবারের কাছে সামান্য আহার্যও নেই। তিনি বললেন তাহলে তোমরাই খেয়ে নাও।
تغليظ تحريم الجماع في نهار رمضان على الصائم، ووجوب الكفارة الكبرى فيه، وأنها تجب على الموسر والمعسر، وتثبت في ذمة المعسر حتى يستطيع
ديث عَائِشَةَ، قَالَتْ: أَتَى رَجُلٌ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْمَسْجِدِ، فَقَالَ: احْتَرَقْتُ قَالَ: مِمَّ ذَاكَ قَالَ: وَقَعْتُ بِامرَأَتِي فِي رَمَضَانَ قَالَ لَهُ: تَصَدَّقْ قَالَ: مَا عِنْدِي شَيْء فَجَلَسَ وَأَتَاهُ إِنْسَانٌ يَسُوقُ حِمَارًا، وَمَعَهُ طَعَامٌ (قَالَ عَبْدُ الرَّحْمنِ، أحَدُ رُواةِ الْحَدِيثِ: مَا أَدْرِي مَا هُوَ) إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؛ فَقَالَ: أَيْنَ الْمُحْتَرِق فَقَالَ: هَا أَنَا ذَا، قَالَ: خذْ هذَا فَتَصَدَّقْ بِهِ قَالَ: عَلَى أَحْوَجَ مِنِّي مَا َلأهْلِي طَعَامٌ قَالَ: فَكُلُوهُ