হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
১১১৮

পরিচ্ছেদঃ

১১১৮। আমার উম্মাতের সর্বাপেক্ষা বেশী বরকতপূর্ণ মহিলারা হচ্ছে তারাই যাদের চেহারাগুলো অতি উজ্জ্বল এবং যাদের মাহর কম।

হাদীসটি বাতিল।

এটিকে ওয়াহেদী "আল-অসীত" গ্রন্থে (২/১১৫/২) মুহাম্মাদ ইবনু সুলায়মান ইবনে আবী কারমাহ হতে, তিনি হিশাম ইবনু উরওয়াহ হতে, তিনি তার পিতা হতে, তিনি আয়েশা (রাঃ) হতে মারফূ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি খুবই দুর্বল। ইবনু সুলায়মান সম্পর্কে ওকায়লী বলেনঃ তিনি হিশাম হতে এমন সব বাতিল হাদীস বর্ণনা করেছেন যেগুলোর কোনই ভিত্তি নেই। এটি সেগুলোর মধ্যের একটি। তিনি তার এ কথার দ্বারা সে হাদীসটিকেই বুঝিয়েছেন যেটিকে উল্লেখিত সনদে (৪৩৪) নম্বরে উল্লেখ করেছি।

হাফিয ইরাকী “তাখরাজুল ইহইয়া” গ্রন্থে (৪/১৩০) যে বলেছেনঃ হাদীসটিকে আবু উমার আন-নাওকানী "কিতাবুল মুআশারাতিল আহলীন" গ্রন্থে বর্ণনা করে সহীহ আখ্যা দিয়েছেন। এটি অত্যন্ত দূরবর্তী কথা।

হাদীসটি ইবনু আবী হাতিম “আল-ইলাল” গ্রন্থে (১/৪১০/১২২৮) তার সনদে ইবনু আবী কারীমাহ হতে বর্ণনা করে বলেছেনঃ আমার পিতা (আবু হাতিম) বলেনঃ এ হাদীসটি বাতিল। ইবনু কারীমাহ হাদীসের ক্ষেত্রে দুর্বল।

أعظم نساء أمتي بركة أصبحهن وجها وأقلهن مهرا باطل - رواه الواحدي في " الوسيط " (2/115/2) عن محمد بن سليمان بن أبي كريمة حدثنا هشام بن عروة عن أبيه عن عائشة مرفوعا قلت: وهذا سند واه جدا، ابن سليمان هذا قال العقيلي حدث عن هشام ببواطيل لا أصل لها، منها هذا الحديث قلت: يعني حديثا رواه بهذا السند تقدم برقم (434) والحديث قال العراقي في " تخريج الإحياء " (4/130 - طبع لجنة نشر الثقافة الإسلامية) " رواه أبو عمر النوقاني في " كتاب معاشرة الأهلين "، وصححه قلت: فلينظر إذا كان عنده من هذا الوجه كما أظن أومن غيره، وهو بعيد، فقد أورده ابن أبي حاتم في " العلل " (1/410/1228) بإسناده عن ابن أبي كريمة به. وقال قال أبي: هذا حديث باطل، وابن أبي كريمة ضعيف الحديث


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ