হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
২৪০৯

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সকাল সন্ধ্যা ও শয্যা গ্রহণকালে যা বলবে

২৪০৯-[২৯] আবূল আযহার আল আনমারী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে বিছানায় ঘুমানোর সময় বলতেন, ’’বিস্‌মিল্লা-হি ওয়াযা’তু যাম্‌বী লিল্লা-হি, আল্ল-হুম্‌মাগফিরলী যাম্‌বী ওয়াখসা’ শায়ত্ব-নী ওয়া ফুক্কা রিহা-নী, ওয়াজ্’আল্‌নী ফিন্ নাদিয়্যিল আ’লা-’’ (অর্থাৎ- আল্লাহর নামে, আল্লাহর উদ্দেশে আমি পার্শ্ব রাখলাম। হে আল্লাহ! তুমি আমার অপরাধ ক্ষমা করো। আমার কাছ থেকে শয়তানকে তাড়িয়ে দাও। আমার ঘাড়কে মুক্ত করো এবং আমাকে উচ্চাসনে সমাসীন করো।)। (আবূ দাঊদ)[1]

وَعَن أبي الْأَزْهَر الأيماري أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا أَخَذَ مَضْجَعَهُ مِنَ اللَّيْلِ قَالَ: «بسمِ اللَّهِ وضعْتُ جَنْبي للَّهِ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي ذَنْبِي وَاخْسَأْ شَيْطَانِي وَفُكَّ رِهَانِي وَاجْعَلْنِي فِي النَّدِيِّ الْأَعْلَى» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد

ব্যাখ্যা: এ দু‘আ দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ সমন্বয় করে। অর্থাৎ- এ দু‘আতে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ রয়েছে। সুতরাং ঘুমানোর সময় এ দু‘আর প্রতি যত্নবান হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তা শার‘ঈ দু‘আগুলোর অন্তর্ভুক্ত এবং তার নিকট এটির প্রাধান্যও রয়েছে।