পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২১৩৪-[২৬] ’আবদুল্লাহ ইবনু ’আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কুরআন পাঠকারীকে কিয়ামতের দিন বলা হবে, পাঠ করতে থাকো আর উপরে উঠতে থাকো। (অক্ষরে অক্ষরে ও শব্দে শব্দে) সুস্পষ্টভাবে পাঠ করতে থাকো, যেভাবে দুনিয়াতে স্পষ্টভাবে পাঠ করতে। কারণ তোমার স্থান (মর্যাদা) হবে যা তুমি পাঠ করবে শেষ আয়াত পর্যন্ত (আয়াত পাঠের তুলনাগত দিক থেকে)। (আহমদ, তিরমিযী, আবূ দাঊদ, নাসায়ী)[1]
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: يُقَالُ لِصَاحِبِ الْقُرْآنِ: اقْرَأْ وَارَتْقِ وَرَتِّلْ كَمَا كُنْتَ تُرَتِّلُ فِي الدُّنْيَا فَإِنَّ مَنْزِلَكَ عِنْدَ آخِرِ آيَة تقرؤها . رَوَاهُ أَحْمد وَالتِّرْمِذِيّ أَبُو دَاوُد وَالنَّسَائِيّ
ব্যাখ্যা: এ কথা কিয়ামতের দিন বলা হবে। সাহিবুল কুরআন বলতে কুরআনের তিলাওয়াতকারী। ‘উপরে উঠতে থাকো’ এর অর্থ জান্নাতের উচ্চ স্তরে। ঐ সময় যে যত আয়াত তিলাওয়াত করতে পারবে সে জান্নাতের ততঊর্ধ্ব স্তরে উঠতে পারবে এবং সেখানেই তার ঠিকানা হবে।
ইবনু মিরদুওয়াই, বায়হাক্বী প্রমুখ ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই জান্নাতের স্তর কুরআনের আয়াতের সংখ্যা পরিমাণ।