পরিচ্ছেদঃ ৪২. প্রথম অনুচ্ছেদ - জুমু‘আর সালাত
১৩৫৮-[৫] আবূ বুরদাহ্ ইবনু আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি। তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জুমু’আর দিনের দু’আ কবূলের সময় সম্পর্কে বলতে শুনেছেনঃ সে সময়টা হলো ইমামের মিম্বারের উপর বসার পর সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) পড়াবার আগের মধ্যবর্তী সময়টুকু। (মুসলিম)[1]
بَابُ الْجُمُعَةِ
وَعَنْ أَبِي بُرْدَةَ بْنِ أَبِي مُوسَى قَالَ: سَمِعْتُ أَبِي يَقُولُ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ فِي شَأْنِ سَاعَةِ الْجُمُعَةِ: «هِيَ مَا بَيْنَ أَنْ يَجْلِسَ الْإِمَامُ إِلَى أَن تقضى الصَّلَاة» . رَوَاهُ مُسلم
ব্যাখ্যা: আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেনঃ আলোচ্য হাদীসে ইমামের বসা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, খুতবার জন্য মিম্বারে আরোহণ করা। আর আলোচ্য সংক্ষিপ্ত মহামূল্যবান সময়টা খুতবার জন্য ইমামের মিম্বারে আরোহণ করা থেকে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ হওয়ার মাঝামাঝি সময়, তবে এর দ্বারা পূর্ণ এ সময় উদ্দেশ্য নয়। বরং তা নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কথার আলোকেই যে স্বল্প সময়ের কথা অতিবাহিত হয়েছে তাই, আর তা হলো অতি সামান্য সময়। এখানে সময়টা উল্লেখ করার দ্বারা উপকারিতা হলো নিশ্চয় সেটা আলোচ্য সময়ের মধ্য সীমাবদ্ধ থাকবে। সেটার শুরু হবে খুতবার শুরু থেকে এবং সেটার শেষ হবে সালাতের শেষ পর্যন্ত।
(অর্থাৎ এ সময়ের মধ্যেই উক্ত সংক্ষিপ্ত সময়টুকু অতিবাহিত হবে।)