পরিচ্ছেদঃ ৩১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাত
১২০১-[১৪] ’আবদুল্লাহ ইবনু ’আমর ইবনুল ’আস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যে লোক দশটি আয়াত পাঠ করার মাধ্যমে (রাতে) ক্বিয়াম (কিয়াম) করবে তাকে ’গাফিলীনের’ (অচেতনদের) মাঝে গণ্য করা হবে না। আর যে লোক একশত আয়াত পাঠ করার মাধ্যমে ক্বিয়াম (কিয়াম) করে তার নাম আনুগত্যশীলের মাঝে লিখা হবে। আর যে লোক এক হাজার আয়াত পাঠ করার মাধ্যমে ক্বিয়াম (কিয়াম) করবে তার নাম ’অধিক সাওয়াব পাওয়ার লোকদের’ মাঝে লিখা হবে। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ قَامَ بِعَشْرِ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنَ الْغَافِلِينَ وَمَنْ قَامَ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنَ الْقَانِتِينَ وَمَنْ قَامَ بِأَلْفِ آيَةٍ كُتِبَ من المقنطرين» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
ব্যাখ্যা: (كُتِبَ مِنَ الْمُقَنْطِرِيْنَ) অধিক পুরস্কারপ্রাপ্তদের মাঝে লিপিবদ্ধ করা হয়। الْمُقَنْطِرِيْنَ শব্দটি الْقِنْطَارُ থেকে গঠিত। যার অর্থ প্রচুর মাল। ইবনু হিব্বান তার স্বীয় গ্রন্থে আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে মারফূ‘ সূত্রে উল্লেখ করেছেন যে, ‘ক্বিনত্বা-র’ এর পরিমাণ বার হাজার ‘উক্বিয়্যাহ্। আর এক ‘উক্বিয়্যাহ্ আকাশ এবং জমিনের মাঝে যা আছে তার চাইতেও উত্তম।