পরিচ্ছেদঃ ৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতে সুতরাহ্ (সুতরা)
৭৭৫-[৪] ত্বলহাহ্ (রাঃ) ইবনু ’উবায়দুল্লাহ্ (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করার সময় হাওদার পিছনের দিকে লাঠির মতো কোন কিছু সুতরাহ্ বানিয়ে সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়ে সালাত আদায় করবে। এরপর তার সামনে দিয়ে কে এলো আর গেল তার কোন পরোয়া করবে না। (মুসলিম)[1]
بَابُ السُّتْرَةِ
وَعَنْ طَلْحَةَ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم: «إِذا وَضَعَ أَحَدُكُمْ بَيْنَ يَدَيْهِ مِثْلَ مُؤْخِرَةِ الرَّحْلِ فَليصل وَلَا يبال من مر وَرَاء ذَلِك» . رَوَاهُ مُسلم
ব্যাখ্যা: মুসল্লী ব্যক্তি সুতরার নিকটবর্তী হয়ে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করবে আর সুতরার সামনে দিয়ে কোন কিছু যাতায়াত করলে সালাতের কোন ক্ষতি হবে না উক্ত হাদীসে এ কথাই বুঝানো হয়েছে।
বিলাল (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসে বলা হয়েছে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কা‘বায় সালাত আদায় করলেন এমতাবস্থায় যে, তাঁর ও কা‘বার দেয়ালের মধ্যে মাত্র তিন গজ দূরত্ব ব্যবধান ছিল।
সুতরাং মুসল্লী সুত্রার কাছাকাছি গিয়ে সালাত আদায় করবে। অনুরূপভাবে দু’ কাতারের মধ্যবর্তী স্থানেও ফাঁকা থাকবে। অর্থাৎ- মুসল্লী যাতে স্বাভাবিকভাবে সিজদা্ (সিজদা/সেজদা) দিতে পারে এতটুকু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।