হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
২৪১৮

পরিচ্ছেদঃ ৫. নিজ নিজ শহরে চন্দ্রোদয়ের হিসাব অনুযায়ী কাজ করতে হবে, এক শহরের চন্দ্রেদয়ের হুকুম উল্লেখযোগ্য দূরত্বে অবস্থিত অন্য শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়

২৪১৮-(২৮/১০৮৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ...... কুরায়ব (রহঃ) থেকে বর্ণিত। হারিসের কন্যা উম্মুল ফাযল তাকে সিরিয়ায় মুআবিয়াহ (রাযিঃ) এর নিকট পাঠালেন। কুরায়ব বলেন, অতঃপর আমি সিরিয়া পৌছে তার প্রয়োজনীয় কাজ সমাপন করলাম। আমি সিরিয়ায় থাকতেই রমযান এসে গেল। আমি জুমুআর রাতে রমযানের চাঁদ দেখতে পেলাম। অতঃপর মাসের শেষদিকে আমি মদীনায় ফিরে এলাম। আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) সিয়াম (রোজা/রোযা) সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে আমাদের জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কখন চাঁদ দেখেছ? আমি বললাম, আমি তো জুমুআর রাতেই চাঁদ দেখেছি। তিনি পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, তুমি নিজেই কি তা দেখেছ? আমি বললাম, হ্যাঁ, অন্যান্য লোকেরাও দেখেছে এবং তারা সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করেছে। এমনকি মু’আবিয়াহ্ (রাযিঃ)-ও সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করছেন। তিনি বলেন, আমরা তো শনিবার রাতে চাঁদ দেখেছি, আমরা পূর্ণ ত্রিশটি রোযা রাখব অথবা এর আগে যদি চাঁদ দেখতে পাই তাহলে তখন ইফত্বার করব। আমি বললাম, আপনি কি মু’আবিয়াহ (রাযিঃ) এর চাঁদ দেখা ও সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করাকে (রমাযান মাস শুরু হওয়ার জন্য) যথেষ্ট মনে করেন না? তিনি বললেনঃ না, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের এভাবেই (চাঁদ দেখে সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করা ও ইফতার করার জন্য) নির্দেশ দিয়েছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২৩৯৫, ইসলামীক সেন্টার ২৩৯৬)

باب بَيَانِ أَنَّ لِكُلِّ بَلَدٍ رُؤْيَتَهُمْ وَأَنَّهُمْ إِذَا رَأَوْا الْهِلَالَ بِبَلَدٍ لَا يَثْبُتُ حُكْمُهُ لِمَا بَعُدَ عَنْهُمْ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ - عَنْ مُحَمَّدٍ، - وَهُوَ ابْنُ أَبِي حَرْمَلَةَ - عَنْ كُرَيْبٍ، أَنَّ أُمَّ الْفَضْلِ بِنْتَ الْحَارِثِ، بَعَثَتْهُ إِلَى مُعَاوِيَةَ بِالشَّامِ قَالَ فَقَدِمْتُ الشَّامَ فَقَضَيْتُ حَاجَتَهَا وَاسْتُهِلَّ عَلَىَّ رَمَضَانُ وَأَنَا بِالشَّامِ فَرَأَيْتُ الْهِلاَلَ لَيْلَةَ الْجُمُعَةِ ثُمَّ قَدِمْتُ الْمَدِينَةَ فِي آخِرِ الشَّهْرِ فَسَأَلَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبَّاسٍ - رضى الله عنهما - ثُمَّ ذَكَرَ الْهِلاَلَ فَقَالَ مَتَى رَأَيْتُمُ الْهِلاَلَ فَقُلْتُ رَأَيْنَاهُ لَيْلَةَ الْجُمُعَةِ ‏.‏ فَقَالَ أَنْتَ رَأَيْتَهُ فَقُلْتُ نَعَمْ وَرَآهُ النَّاسُ وَصَامُوا وَصَامَ مُعَاوِيَةُ ‏.‏ فَقَالَ لَكِنَّا رَأَيْنَاهُ لَيْلَةَ السَّبْتِ فَلاَ نَزَالُ نَصُومُ حَتَّى نُكْمِلَ ثَلاَثِينَ أَوْ نَرَاهُ ‏.‏ فَقُلْتُ أَوَلاَ تَكْتَفِي بِرُؤْيَةِ مُعَاوِيَةَ وَصِيَامِهِ فَقَالَ لاَ هَكَذَا أَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏.‏ وَشَكَّ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى فِي نَكْتَفِي أَوْ تَكْتَفِي ‏.‏


Kuraib reported that Umm Fadl, daughter of Harith, sent him (Fadl, i.e. her son) to Mu'awiya in Syria. I (Fadl) arrived in Syria, and did the needful for her. It was there in Syria that the month of Ramadan commenced. I saw the new moon (of Ramadan) on Friday. I then came back to Medina at the end of the month. Abdullah b. 'Abbas (Allah be pleased with him) asked me (about the new moon of Ramadan) and said:
When did you see it? I said: We saw it on the night of Friday. He said: (Did) you see it yourself? I said: Yes, and the people also saw it and they fasted and Mu'awiya also fasted, whereupon he said: But we saw it on Saturday night. So we will continue to fast till we complete thirty (fasts) or we see it (the new moon of Shawwal). I said: Is the sighting of the moon by Mu'awiya not valid for you? He said: No; this is how the Messenger of Allah (ﷺ) has commanded us. Yahya b. Yahya was in doubt (whether the word used in the narration by Kuraib) was Naktafi or Taktafi.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কুরায়ব (রহ.)
পুনঃনিরীক্ষণঃ