হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
২৬৪০

পরিচ্ছেদঃ ৫২/৪. এক বা একাধিক ব্যক্তি কোন বিষয়ে সাক্ষ্য প্রদান করলে আর অন্যরা এ বিষয়ে অজ্ঞতা প্রকাশ করলে সাক্ষ্যদাতার কথা অনুযায়ী ফায়সালা হবে।

قَالَ الْحُمَيْدِيُّ هَذَا كَمَا أَخْبَرَ بِلَالٌ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى فِي الْكَعْبَةِ وَقَالَ الْفَضْلُ لَمْ يُصَلِّ فَأَخَذَ النَّاسُ بِشَهَادَةِ بِلَالٍ كَذَلِكَ إِنْ شَهِدَ شَاهِدَانِ أَنَّ لِفُلَانٍ عَلَى فُلَانٍ أَلْفَ دِرْهَمٍ وَشَهِدَ آخَرَانِ بِأَلْفٍ وَخَمْسِ مِائَةٍ يُقْضَى بِالزِّيَادَةِ

হুমায়দী (রহ.) বলেন, এটা ঠিক। যেমন বিলাল (রাঃ) খবর দিয়েছিলেন যে, (মক্কা বিজয়ের দিন) নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কা‘বার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করেছেন। পক্ষান্তরে ফযল (রাঃ) বলেছেন, তিনি (কা’বা অভ্যন্তরে) সালাত আদায় করেননি। বিলালের সাক্ষ্যকেই লোকেরা গ্রহণ করেছে। তদ্রূপ দু’জন সাক্ষী যদি অমুক অমুকের নিকট এক হাজার দিরহাম পাবে বলে সাক্ষ্য দেয় আর অন্য দু’জন দেড় হাজার পাবে বলে সাক্ষ্য দেয়, তাহলে অধিক পরিমাণের পক্ষেই ফায়সালা দেয়া হবে।


২৬৪০. ‘উকবাহ ইবনু হারিস (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, তিনি আবূ ইহাব ইবনু ‘আযীযের কন্যাকে বিবাহ করলেন। পরে এক মহিলা এসে বলল, আমি তো ‘উকবাহ এবং যাকে সে বিয়ে করেছে দু’জনকেই দুধ পান করিয়েছি। ‘উকবাহ (রাঃ) তাকে বললেন, এটা তো আমার জানা নেই যে, আপনি আমাকে দুধ পান করিয়েছেন আর আপনিও এ বিষয়ে আমাকে অবহিত করেননি। অতঃপর আবূ ইহাব পরিবারের নিকট লোক পাঠিয়ে তিনি তাদের নিকট জানতে চাইলেন। তারা বলল, সে আমাদের মেয়েকে দুধ পান করিয়েছে বলে তো আমাদের জানা নেই। তখন তিনি মদিনার উদ্দেশে সাওয়ার হলেন এবং নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)কে এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, যখন এরূপ বলা হয়েছে তখন এ (বিবাহ) কিভাবে সম্ভব? তখন ‘উকবাহ (রাঃ) তাকে ত্যাগ করলেন। আর সে অন্য জনকে বিয়ে করল। (৮৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৪৪৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৪৬৪)

 

بَابُ إِذَا شَهِدَ شَاهِدٌ أَوْ شُهُوْدٌ بِشَيْءٍ فَقَالَ آخَرُوْنَ : مَا عَلِمْنَا ذَلِكَ يُحْكَمْ بِقَوْلِ منْ شَهِدَ

حَدَّثَنَا حِبَّانُ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا عُمَرُ بْنُ سَعِيْدِ بْنِ أَبِيْ حُسَيْنٍ قَالَ أَخْبَرَنِيْ عَبْدُ اللهِ بْنُ أَبِيْ مُلَيْكَةَ عَنْ عُقْبَةَ بْنِ الْحَارِثِ أَنَّهُ تَزَوَّجَ ابْنَةً لِأَبِيْ إِهَابِ بْنِ عَزِيْزٍ فَأَتَتْهُ امْرَأَةٌ فَقَالَتْ قَدْ أَرْضَعْتُ عُقْبَةَ وَالَّتِيْ تَزَوَّجَ فَقَالَ لَهَا عُقْبَةُ مَا أَعْلَمُ أَنَّكِ أَرْضَعْتِنِيْ وَلَا أَخْبَرْتِنِيْ فَأَرْسَلَ إِلَى آلِ أَبِيْ إِهَابٍ يَسْأَلُهُمْ فَقَالُوْا مَا عَلِمْنَا أَرْضَعَتْ صَاحِبَتَنَا فَرَكِبَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِالْمَدِيْنَةِ فَسَأَلَهُ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم كَيْفَ وَقَدْ قِيْلَ فَفَارَقَهَا وَنَكَحَتْ زَوْجًا غَيْرَهُ


Narrated `Abdullah bin Abu Mulaika from `Uqba bin Al-Harith:

`Uqba married the daughter of Abu Ihab bin `Aziz, and then a woman came and said, "I suckled `Uqba and his wife." `Uqba said to her, "I do not know that you have suckled me, and you did not inform me." He then sent someone to the house of Abu Ihab to inquire about that but they did not know that she had suckled their daughter. Then `Uqba went to the Prophet (ﷺ) in Medina and asked him about it. The Prophet (ﷺ) said to him, "How (can you keep your wife) after it has been said (that both of you were suckled by the same woman)?" So, he divorced her and she was married to another (husband).