পরিচ্ছেদঃ ৫৩. সেনাবাহিনীর এক অংশের মাল প্রাপ্তি প্রসংগে।

২৭৪২. কুতায়বা ইবন সা’ঈদ (রহঃ) ..... ’আমর ইবন শু’আয়ব (রহঃ) তাঁর পিতা ও দাদা হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সমস্ত মুসলিমের রক্ত সমান। একজন সাধারণ মুসলিমও যে কোন লোককে নিরাপত্তা দিতে পারে। একইরূপে দূরে অবস্থানকারী মুসলিম পানাহ দিতে পারে, যদি তার নিকটে অবস্থানকারী ও মওজুদ থাকে। প্রত্যেক মুসলিম তার প্রতিপক্ষের বিপক্ষে অন্য মুসলিমকে সাহায্য করেবে। যার সবল ও দ্রুতগাম্যী বাহন আছে, তার উচিত হবে দুর্বল ও ধীরগামী বাহণের মালিকের সাথে থাকা। একইভাবে, সেনাবহিনীর কোন বিশেষ অংশ যদি গণীমতের মাল হাসিল করে, তবে তা অন্য যোদ্ধাদের মাঝে বণ্টণ করে দেবে। কোন মুসলিমকে কোন কাফিরের বিনিময়ে হত্যা করা যাবে না এবং কোন যিম্মীকে তার অঙ্গীকার রক্ষাকালে কতল করা যাবে না।

রাবী ইবন ইসহাক তাঁর বর্ণিত হাদীসে ’’কোন মুসলিমকে কোন কাফিরের বিনিময়ে হত্যা করা যাবে না’’ এবং ’’সব মুসলিমের রক্ত সমান’’ এ অংশ বর্ণনা করেননি।

باب فِي السَّرِيَّةِ تَرُدُّ عَلَى أَهْلِ الْعَسْكَرِ

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، - هُوَ مُحَمَّدٌ - بِبَعْضِ هَذَا ح وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ مَيْسَرَةَ، حَدَّثَنِي هُشَيْمٌ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، جَمِيعًا عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ الْمُسْلِمُونَ تَتَكَافَأُ دِمَاؤُهُمْ يَسْعَى بِذِمَّتِهِمْ أَدْنَاهُمْ وَيُجِيرُ عَلَيْهِمْ أَقْصَاهُمْ وَهُمْ يَدٌ عَلَى مَنْ سِوَاهُمْ يَرُدُّ مُشِدُّهُمْ عَلَى مُضْعِفِهِمْ وَمُتَسَرِّعُهُمْ عَلَى قَاعِدِهِمْ لاَ يُقْتَلُ مُؤْمِنٌ بِكَافِرٍ وَلاَ ذُو عَهْدٍ فِي عَهْدِهِ ‏"‏ ‏.‏ وَلَمْ يَذْكُرِ ابْنُ إِسْحَاقَ الْقَوَدَ وَالتَّكَافُؤَ ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا ابن ابي عدي، عن ابن اسحاق، - هو محمد - ببعض هذا ح وحدثنا عبيد الله بن عمر بن ميسرة، حدثني هشيم، عن يحيى بن سعيد، جميعا عن عمرو بن شعيب، عن ابيه، عن جده، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ المسلمون تتكافا دماوهم يسعى بذمتهم ادناهم ويجير عليهم اقصاهم وهم يد على من سواهم يرد مشدهم على مضعفهم ومتسرعهم على قاعدهم لا يقتل مومن بكافر ولا ذو عهد في عهده ‏"‏ ‏.‏ ولم يذكر ابن اسحاق القود والتكافو ‏.‏


Narrated Abdullah ibn Amr ibn al-'As:

The Messenger of Allah (ﷺ) said: Muslims are equal in respect of blood. The lowest of them is entitled to give protection on behalf of them, and the one residing far away may give protection on behalf of them. They are like one hand over against all those who are outside the community. Those who have quick mounts should return to those who have slow mounts, and those who got out along with a detachment (should return) to those who are stationed. A believer shall not be killed for an unbeliever, nor a confederate within the term of confederation with him.

Ibn Ishaq did not mention retaliation and equality in respect of blood.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৯/ জিহাদ (كتاب الجهاد) 9/ Jihad (Kitab Al-Jihad)

পরিচ্ছেদঃ ৫৩. সেনাবাহিনীর এক অংশের মাল প্রাপ্তি প্রসংগে।

২৭৪৩. হারূন ইবন আবদুল্লাহ্ (রহঃ) .... ইয়াস ইবন সালামা (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ ’আবদুর রহমান ইবন ’উয়ায়না রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উট লুন্ঠণ করে এবং তার রাখালকে হত্যা করে। সে নিজে এবং তার অশ্বারোহী সাথীরা সেগুলোকে হাঁকিয়ে নিয়ে যেতে থাকে। তখন আমি মদীনার দিকে মুখ ফিরিয়ে তিনবার সাহায্যের জন্য ডেকে বলিঃ ইয়া সাবাহা। অতঃপর আমি তাদের পশ্চাদ্ধাবন করতে থাকি। আমি তাদের প্রতি তীর নিক্ষেপ করতে থাকি এবং তাদের যখম করতে থাকি।

যখন তাদের থেকে কোন অশ্বারোহী সৈন্য আমার দিকে আসত, তখন আমি গাছের আড়ালে বসে পড়তাম। এভাবে আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য, আল্লাহর সৃষ্ট বাহনসমূহের সবকে উদ্ধার করে আমার পেছনে ফেলি। এ সময় তারা তাদের বোঝা হালকা করার জন্য তাঁদের ত্রিশটির অধিক বল্লম এবং ত্রিশটির বেশী চাদর ফেলে দেয়। এ সময় উয়াইনা তাদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে এবং বলেঃ তোমরা কিছু লোক এর মুকাবিলায় দাঁড়াও।

তখন তাদের চার ব্যক্তি আমার দিকে ফিরে দাঁড়ায় এবং পাহাড়ের উপর উঠতে থাকে। পরে যখন তারা আমার আওয়াজ শোনার মত নিকটে আসে, তখন আমি তাদের জিজ্ঞাসা করিঃ তোমরা কি আমাকে চিন? তখন তারা বলেঃ তুমি কে? জবাবে আমি বলিঃ আমি সালামা ইবন আকওয়া’। ঐ সাত্তার কসম! যিনি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মানিত করেছেন, তোমাদের কেউ যদি আমাকে পাকড়াও করতে চায়, তবে সে কখনো আমাকে ধরতে পারবে না। পক্ষান্তরে আমি যদি তোমাদের কাউকে পাকড়াও করতে চাই, তবে সে কখনো রক্ষা পাবে না।

এর একটু পরেই আমি দেখতে পাই যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রেরিত অশ্বারোহী বাহিনী বৃক্ষরাজির পাশ দিয়ে এগিয়ে আসছে, যার আগে ছিলেন আখরাম আসাদী। তিনি যখন আবদুর রহমান ইবন ’উয়ায়নার নিকটবর্তী হন, তখন আবদুর রহমান তাঁর উপর হামলা করে। তখন তারা পাস্পরকে আঘাত করতে থাকে এবং এক পর্যায়ে আখরাম আবদুর রহমানের ঘোড়াকে আঘাতের দ্বারা হত্যা করে এবং আবদুর রহমান আখরামকে বল্লমের আঘাতে হত্যা করে। পরে আবদুর রহমান আখরামের ঘোড়ার উপর সওয়ার হয়।

তখন আবু কাতাদা (রাঃ) আবদুর রহমানের উপর হামলা চালান এবং তারা উভয়ে ঘোরতর যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে আবূ কাতাদা (রাঃ) এর ঘোড়া নিহত হয় এবং আবু কাতাদা আবদুর রহমানকে হত্যা করে ফেলে। অতঃপর আবু কাতাদা আখরাম এর ঘোড়ায় সওয়ার হন। তারপর আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট হাযির হই। এ সময় তিনি যে পানির ঝিলের নিকট অবস্থান করছিলেন, তার নাম ছিল ’যু-কারাদ’। সেখান থেকে আমি ডাকাতদের পিছু ধাওয়া করেছিলাম। আমি সেখানে পৌঁছে দেখতে পাই যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঁচশত লোকসহ সেখানে অবস্থান করছেন। তখন তিনি আমাকে (বীরত্বের জন্য) কজন অশ্বারোহী এবং একজন পদাতিক সৈন্যের সম-পরিমাণ গণীমতের মাল প্রদান করেন।

باب فِي السَّرِيَّةِ تَرُدُّ عَلَى أَهْلِ الْعَسْكَرِ

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا هَاشِمُ بْنُ الْقَاسِمِ، حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ، حَدَّثَنِي إِيَاسُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ أَغَارَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عُيَيْنَةَ عَلَى إِبِلِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَتَلَ رَاعِيَهَا وَخَرَجَ يَطْرُدُهَا هُوَ وَأُنَاسٌ مَعَهُ فِي خَيْلٍ فَجَعَلْتُ وَجْهِي قِبَلَ الْمَدِينَةِ ثُمَّ نَادَيْتُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ يَا صَبَاحَاهُ ‏.‏ ثُمَّ اتَّبَعْتُ الْقَوْمَ فَجَعَلْتُ أَرْمِي وَأَعْقِرُهُمْ فَإِذَا رَجَعَ إِلَىَّ فَارِسٌ جَلَسْتُ فِي أَصْلِ شَجَرَةٍ حَتَّى مَا خَلَقَ اللَّهُ شَيْئًا مِنْ ظَهْرِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم إِلاَّ جَعَلْتُهُ وَرَاءَ ظَهْرِي وَحَتَّى أَلْقَوْا أَكْثَرَ مِنْ ثَلاَثِينَ رُمْحًا وَثَلاَثِينَ بُرْدَةً يَسْتَخِفُّونَ مِنْهَا ثُمَّ أَتَاهُمْ عُيَيْنَةُ مَدَدًا فَقَالَ لِيَقُمْ إِلَيْهِ نَفَرٌ مِنْكُمْ ‏.‏ فَقَامَ إِلَىَّ أَرْبَعَةٌ مِنْهُمْ فَصَعِدُوا الْجَبَلَ فَلَمَّا أَسْمَعْتُهُمْ قُلْتُ أَتَعْرِفُونِي قَالُوا وَمَنْ أَنْتَ قُلْتُ أَنَا ابْنُ الأَكْوَعِ وَالَّذِي كَرَّمَ وَجْهَ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم لاَ يَطْلُبُنِي رَجُلٌ مِنْكُمْ فَيُدْرِكُنِي وَلاَ أَطْلُبُهُ فَيَفُوتُنِي ‏.‏ فَمَا بَرِحْتُ حَتَّى نَظَرْتُ إِلَى فَوَارِسِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَتَخَلَّلُونَ الشَّجَرَ أَوَّلُهُمُ الأَخْرَمُ الأَسَدِيُّ فَيَلْحَقُ بِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عُيَيْنَةَ وَيَعْطِفُ عَلَيْهِ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَاخْتَلَفَا طَعْنَتَيْنِ فَعَقَرَ الأَخْرَمُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ وَطَعَنَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَقَتَلَهُ فَتَحَوَّلَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ عَلَى فَرَسِ الأَخْرَمِ فَيَلْحَقُ أَبُو قَتَادَةَ بِعَبْدِ الرَّحْمَنِ فَاخْتَلَفَا طَعْنَتَيْنِ فَعَقَرَ بِأَبِي قَتَادَةَ وَقَتَلَهُ أَبُو قَتَادَةَ فَتَحَوَّلَ أَبُو قَتَادَةَ عَلَى فَرَسِ الأَخْرَمِ ثُمَّ جِئْتُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ عَلَى الْمَاءِ الَّذِي جَلَّيْتُهُمْ عَنْهُ ذُو قَرَدٍ فَإِذَا نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي خَمْسِمِائَةٍ فَأَعْطَانِي سَهْمَ الْفَارِسِ وَالرَّاجِلِ ‏.‏

حدثنا هارون بن عبد الله، حدثنا هاشم بن القاسم، حدثنا عكرمة، حدثني اياس بن سلمة، عن ابيه، قال اغار عبد الرحمن بن عيينة على ابل رسول الله صلى الله عليه وسلم فقتل راعيها وخرج يطردها هو واناس معه في خيل فجعلت وجهي قبل المدينة ثم ناديت ثلاث مرات يا صباحاه ‏.‏ ثم اتبعت القوم فجعلت ارمي واعقرهم فاذا رجع الى فارس جلست في اصل شجرة حتى ما خلق الله شيىا من ظهر النبي صلى الله عليه وسلم الا جعلته وراء ظهري وحتى القوا اكثر من ثلاثين رمحا وثلاثين بردة يستخفون منها ثم اتاهم عيينة مددا فقال ليقم اليه نفر منكم ‏.‏ فقام الى اربعة منهم فصعدوا الجبل فلما اسمعتهم قلت اتعرفوني قالوا ومن انت قلت انا ابن الاكوع والذي كرم وجه محمد صلى الله عليه وسلم لا يطلبني رجل منكم فيدركني ولا اطلبه فيفوتني ‏.‏ فما برحت حتى نظرت الى فوارس رسول الله صلى الله عليه وسلم يتخللون الشجر اولهم الاخرم الاسدي فيلحق بعبد الرحمن بن عيينة ويعطف عليه عبد الرحمن فاختلفا طعنتين فعقر الاخرم عبد الرحمن وطعنه عبد الرحمن فقتله فتحول عبد الرحمن على فرس الاخرم فيلحق ابو قتادة بعبد الرحمن فاختلفا طعنتين فعقر بابي قتادة وقتله ابو قتادة فتحول ابو قتادة على فرس الاخرم ثم جىت الى رسول الله صلى الله عليه وسلم وهو على الماء الذي جليتهم عنه ذو قرد فاذا نبي الله صلى الله عليه وسلم في خمسماىة فاعطاني سهم الفارس والراجل ‏.‏


Salamah (bin Al ‘Akwa) said “Abd Al rahman bin ‘Uyainah raided the Camels of the Apostle of Allaah(ﷺ) and killed their herdsman. He and some people who were with him on horses proceeded on driving them away. I turned my face towards Madeenah and shouted three times. A morning raid, I then went after the people shooting arrows at them and hamstringing them (their beasts). When a horseman returned to me, I sat in the foot of a tree till there was no riding beast of the Prophet (ﷺ) created by Allaah which I had not kept behind my back. They threw away more than thirty lance and thirty cloaks to lighten themselves. Then ‘Uyainah came to them with reinforcement and said “A few of you should go to him. Four of them stood and came to me. They ascended a mountain. Then they came near me till they could hear my voice. I told them “Do you know me?” They said “Who are you? I replied “I am Ibn Al ‘Akwa. By Him Who honored the face of Muhammad (ﷺ) if any man of you pursues he cannot catch me and if I pursue him, I will not miss him. This went on with me till I saw the horsemen of the Apostle of Allaah(ﷺ) coming through the trees. Al Akhram Al Asadi was at their head. He then joined ‘Abd Al Rahman bin ‘Uyainah and ‘Abd Al Rahman turned over him. They attacked each other with lances. Al Akhram hamstrung ‘Abd Al Rahman’s horse and ‘Abd Al Rahman pierced a lance in his body and killed him. ‘Abd al Rahman then returned on the horse of Al Akhram. I then came to the Apostle of Allaah(ﷺ) who was present at the same water from where I drove them away and which is known as Dhu Qarad. The Prophet (ﷺ) was among five hundred people. He then gave me two portions a horseman’s and a footman’s.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৯/ জিহাদ (كتاب الجهاد) 9/ Jihad (Kitab Al-Jihad)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে