পরিচ্ছেদঃ ১১৩. বিবাহের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তির পাত্রী দেখা।

২০৭৮. মুসাদ্দাদ ..... জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কেউ যখন কোন স্ত্রীলোককে বিবাহের উদ্দেশ্যে পয়গাম পাঠাবে, তখন যদি তার পক্ষে সম্ভব হয়, তবে সে যেন তার বংশ, মাল ও সৌন্দর্য ইত্যাদি দর্শন করে, যা তাকে বিবাহে উৎসাহ দেয়। রাবী বলেন, অতঃপর আমি জনৈক কুমারীকে বিবাহের জন্য প্রস্তাব দেই এবং আমি গোপনে তাকে দর্শন করি, এমনকি তার চেহারাও দেখি, যা আমাকে তার সাথে বিবাহে প্রলুব্ধ করে। অতঃপর আমি তাকে বিবাহ করি।

باب فِي الرَّجُلِ يَنْظُرُ إِلَى الْمَرْأَةِ وَهُوَ يُرِيدُ تَزْوِيجَهَا

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ زِيَادٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ دَاوُدَ بْنِ حُصَيْنٍ، عَنْ وَاقِدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، - يَعْنِي ابْنَ سَعْدِ بْنِ مُعَاذٍ - عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِذَا خَطَبَ أَحَدُكُمُ الْمَرْأَةَ فَإِنِ اسْتَطَاعَ أَنْ يَنْظُرَ إِلَى مَا يَدْعُوهُ إِلَى نِكَاحِهَا فَلْيَفْعَلْ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَخَطَبْتُ جَارِيَةً فَكُنْتُ أَتَخَبَّأُ لَهَا حَتَّى رَأَيْتُ مِنْهَا مَا دَعَانِي إِلَى نِكَاحِهَا وَتَزَوُّجِهَا فَتَزَوَّجْتُهَا ‏.‏

حدثنا مسدد، حدثنا عبد الواحد بن زياد، حدثنا محمد بن اسحاق، عن داود بن حصين، عن واقد بن عبد الرحمن، - يعني ابن سعد بن معاذ - عن جابر بن عبد الله، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ اذا خطب احدكم المراة فان استطاع ان ينظر الى ما يدعوه الى نكاحها فليفعل ‏"‏ ‏.‏ قال فخطبت جارية فكنت اتخبا لها حتى رايت منها ما دعاني الى نكاحها وتزوجها فتزوجتها ‏.‏


Narrated Jabir ibn Abdullah:

The Prophet (ﷺ) said: When one of you asked a woman in marriage, if he is able to look at what will induce him to marry her, he should do so. He (Jabir) said: I asked a girl in marriage, I used to look at her secretly, until I looked at what induced me to marry her. I, therefore, married her.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৬/ বিবাহ (كتاب النكاح) 6/ Marriage (Kitab Al-Nikah)

পরিচ্ছেদঃ ১১৩. বিবাহের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তির পাত্রী দেখা।

২১০২. মুহাম্মাদ ইবন উবায়দ ..... আবূ আল-আজফা আস সুলামী (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমার (রাঃ) খুতবা প্রদানের সময় বলেন, তোমরা (স্ত্রীদের) মাহর নির্ধারণের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। যদি তা দুনিয়াতে সম্মানের বস্তু হত অথবা আল্লাহর নিকট তাকওয়ার বস্তু হত, তবে তা পাওয়ার যোগ্যতম ব্যক্তি হতেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর স্ত্রীদের এবং তাঁর কোন কন্যাদের জন্য বারো উকীয়ার অধিক পরিমাণ মাহর ধার্য করেননি।

باب فِي الرَّجُلِ يَنْظُرُ إِلَى الْمَرْأَةِ وَهُوَ يُرِيدُ تَزْوِيجَهَا

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي الْعَجْفَاءِ السُّلَمِيِّ، قَالَ خَطَبَنَا عُمَرُ رَحِمَهُ اللَّهُ فَقَالَ أَلاَ لاَ تُغَالُوا بِصُدُقِ النِّسَاءِ فَإِنَّهَا لَوْ كَانَتْ مَكْرُمَةً فِي الدُّنْيَا أَوْ تَقْوَى عِنْدَ اللَّهِ لَكَانَ أَوْلاَكُمْ بِهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَا أَصْدَقَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم امْرَأَةً مِنْ نِسَائِهِ وَلاَ أُصْدِقَتِ امْرَأَةٌ مِنْ بَنَاتِهِ أَكْثَرَ مِنْ ثِنْتَىْ عَشْرَةَ أُوقِيَّةً ‏.‏

حدثنا محمد بن عبيد، حدثنا حماد بن زيد، عن ايوب، عن محمد، عن ابي العجفاء السلمي، قال خطبنا عمر رحمه الله فقال الا لا تغالوا بصدق النساء فانها لو كانت مكرمة في الدنيا او تقوى عند الله لكان اولاكم بها النبي صلى الله عليه وسلم ما اصدق رسول الله صلى الله عليه وسلم امراة من نساىه ولا اصدقت امراة من بناته اكثر من ثنتى عشرة اوقية ‏.‏


AbulAjfa' as-Sulami said:
Umar (Allah be pleased with him) delivered a speech to us and said: Do not go to extremes in giving women their dower, for if it represented honour in this world and piety in Allah's sight, the one of you most entitled to do so would have been the Prophet (ﷺ). The Messenger of Allah (ﷺ) did not marry any of his wives or gave any of his daughters in marriage for more than twelve uqiyahs.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবুল আজফা (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৬/ বিবাহ (كتاب النكاح) 6/ Marriage (Kitab Al-Nikah)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে