পরিচ্ছেদঃ ১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩০. নাফি’ (রহঃ) বলেনঃ আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তিনি রোযাদার। তিনি বলেনঃ অতঃপর তিনি উহা ছাড়িয়া দেন। তৎপর তিনি যখন রোযা রাখিতেন, ইফতার না করা পর্যন্ত সিঙ্গি লাগাইতেন না।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يَحْتَجِمُ وَهُوَ صَائِمٌ قَالَ ثُمَّ تَرَكَ ذَلِكَ بَعْدُ فَكَانَ إِذَا صَامَ لَمْ يَحْتَجِمْ حَتَّى يُفْطِرَ
Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to be cupped while he was fasting. Nafi said, "He later stopped doing that, and would not be cupped when he was fasting until he had broken the fast."
পরিচ্ছেদঃ ১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩১. ইবন শিহাব (রহঃ) হইতে বর্ণিত, সা’দ ইবন আবি ওয়াক্কাস ও আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) উভয়ে সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তাহারা রোযাদার।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَنَّ سَعْدَ بْنَ أَبِي وَقَّاصٍ وَعَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَا يَحْتَجِمَانِ وَهُمَا صَائِمَانِ
Yahya related to me from Malik from Ibn Shihab that Sad ibn Abi Waqqas and Abdullah ibn Umar used to be cupped while they were fasting.
পরিচ্ছেদঃ ১০. রোযাদারের সিঙ্গি লাগান প্রসঙ্গ
রেওয়ায়ত ৩২. হিশাম ইবন উরওয়াহ (রহঃ) তাহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি সিঙ্গি লাগাইতেন অথচ তিনি রোযাদার। অতঃপর এই কারণে রোযা ভঙ্গ করিতেন না। হিশাম বলেন, আমি তাহাকে রোযাদার অবস্থা ছাড়া কখনো সিঙ্গি লাগাইতে দেখি নাই।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ রোযাদারের সিঙ্গি লাগান মাকরূহ নহে কিন্তু দুর্বল হইয়া পড়ার ভয় হইলে মাকরূহ, দুর্বল না হইলে ইহা মাকরূহ হইবে না। আর যদি কোন ব্যক্তি রমযানে সিঙ্গি লাগায়, অতঃপর রোযা ভঙ্গ করা হইতে বিরত থাকে, আমি তাহার জন্য কোন কিছু (লাগিবে বলিয়া) মনে করি না এবং যেদিন সিঙ্গি লাগাইয়াছে সেই দিনের রোযা কাযা করার হুকুমও করি না। কেননা রোযার ক্ষতির আশংকায় রোযাদারের জন্য সিঙ্গি লাগান মাকরূহ করা হইয়াছে। ফলে যে ব্যক্তি লাগাইয়াছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত রোযা ইফতার করা হইতে বিরত রহিয়াছে আমি তাহার জন্য কোন দোষ মনে করি না এবং তাহার উপর সেই দিনের (রোযার) কাযাও প্রয়োজন হইবে না।
بَاب مَا جَاءَ فِي حِجَامَةِ الصَّائِمِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّهُ كَانَ يَحْتَجِمُ وَهُوَ صَائِمٌ ثُمَّ لَا يُفْطِرُ قَالَ وَمَا رَأَيْتُهُ احْتَجَمَ قَطُّ إِلَّا وَهُوَ صَائِمٌ
قَالَ مَالِك لَا تُكْرَهُ الْحِجَامَةُ لِلصَّائِمِ إِلَّا خَشْيَةً مِنْ أَنْ يَضْعُفَ وَلَوْلَا ذَلِكَ لَمْ تُكْرَهْ وَلَوْ أَنَّ رَجُلًا احْتَجَمَ فِي رَمَضَانَ ثُمَّ سَلِمَ مِنْ أَنْ يُفْطِرَ لَمْ أَرَ عَلَيْهِ شَيْئًا وَلَمْ آمُرْهُ بِالْقَضَاءِ لِذَلِكَ الْيَوْمِ الَّذِي احْتَجَمَ فِيهِ لِأَنَّ الْحِجَامَةَ إِنَّمَا تُكْرَهُ لِلصَّائِمِ لِمَوْضِعِ التَّغْرِيرِ بِالصِّيَامِ فَمَنْ احْتَجَمَ وَسَلِمَ مِنْ أَنْ يُفْطِرَ حَتَّى يُمْسِيَ فَلَا أَرَى عَلَيْهِ شَيْئًا وَلَيْسَ عَلَيْهِ قَضَاءُ ذَلِكَ الْيَوْمِ
Yahya related to me from Malik from Hisham ibn Urwa that his father used to be cupped while he was fasting and he would not then break his fast. Hisham added, "I only ever saw him being cupped when he was fasting."
Malik said, "Cupping is only disapproved of for some one who is fasting out of fear that he will become weak and if it were not for that, it would not be disapproved of. I do not think that a man who is cupped in Ramadan and does not break his fast, owes anything, and I do not say that he has to make up for the day on which he was cupped, because cupping is only disapproved of for someone fasting if his fast is endangered. I do not think that someone who is cupped, and is then well enough to keep the fast until evening, owes anything, nor does he have to make up for that day."