পরিচ্ছেদঃ ২. ই’তিকাফ ও রামাযান মাসে রাতের সালাত - ৩টি মসজিদের যে কোনটিতে ই’তিকাফের উদ্দেশ্যে গমণ বৈধ
৬৫৬। হাফসা (রাঃ) থেকে বৰ্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রাত থাকতে ফরয রোযার নিয়াত করলো না তার রোযা হয়নি। —তিরমিযী ও নাসায়ী এর মাওকুফ হওয়ার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন; ইবনু খুযাইমাহ ও ইবনু হিব্বান এর মারফূ’ হওয়াকে সঠিক বলেছেন।
আর দারাকুৎনীর মধ্যে আছে– “তার সওম হবে না যে রাতের বেলাতেই (ফরয) সওম পালন ঠিক (নিয়্যাত) না করবে।[1]
وَعَنْ حَفْصَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ - رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا, عَنِ النَّبِيِّ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «مَنْ لَمْ يُبَيِّتِ الصِّيَامَ قَبْلَ الْفَجْرِ فَلَا صِيَامَ لَهُ». رَوَاهُ الْخَمْسَةُ, وَمَالَ النَّسَائِيُّ وَالتِّرْمِذِيُّ إِلَى تَرْجِيحِ وَقْفِهِ, وَصَحَّحَهُ مَرْفُوعًا ابْنُ خُزَيْمَةَ وَابْنُ حِبَّانَ
وَلِلدَّارَقُطْنِيِّ: لَا صِيَامَ لِمَنْ لَمْ يَفْرِضْهُ مِنَ اللَّيْلِ
-
صحيح. رواه أبو داود (2454)، والنسائي (4/ 196)، والترمذي (730)، وابن ماجه (1700)، وأحمد (6/ 287)، وابن خزيمة (1933)، واللفظ للنسائي، وعن الباقين -عدا ابن ماجه- «يجمع» بدل «يبيت» وهي أيضا رواية للنسائي. وأما ابن ماجه فلفظه كلفظ الدارقطني الآتي، وفي «الأصل» ذكر ما يقوي رفعه، وأيضا ذكر ما صححه مرفوعا
The mother of the believers, Hafsah (RAA) narrated that The Messenger of Allah (ﷺ) said:
“Whoever does not form his intention to fast before to fajr, his fasting will not be accepted.” Related by the five Imams, but At-Tirmidhi and An-Nasa’i consider it to be related by Hafsah and not connected to the Prophet (ﷺ). Imam Ad-Daraqutni transmitted, "No fasting is accepted for one who does not form the intention (to fast) the night before.”
পরিচ্ছেদঃ ২. ই’তিকাফ ও রামাযান মাসে রাতের সালাত - ৩টি মসজিদের যে কোনটিতে ই’তিকাফের উদ্দেশ্যে গমণ বৈধ
৬৫৭. ’আয়িশা (রাঃ) থেকে বৰ্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা আমার নিকট এসে বললেন- তোমার নিকট কোন খাবার আছে? আমি বললাম, না। তিনি বললেন, তাহলে আমি এখন সায়িম (সওম পালনকারী)। তারপর অন্য একদিন তিনি আমাদের নিকট আসলে আমরা বললাম, আমাদের জন্য ’হায়স’ উপঢৌকন হিসেবে পাঠানো হয়েছে। তিনি বললেন, তা আমাকে দেখাও, আমি কিন্তু (নফল) সায়িম (রোযাদার) হিসেবে সকাল করেছি, তারপর তিনি খাদ্য গ্ৰহণ করলেন।[1]
وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا قَالَتْ: دَخَلَ عَلَيَّ النَّبِيُّ - صلى الله عليه وسلم - ذَاتَ يَوْمٍ، فَقَالَ: «هَلْ عِنْدَكُمْ شَيْءٌ?» قُلْنَا: لَا. قَالَ: «فَإِنِّي إِذًا صَائِمٌ»، ثُمَّ أَتَانَا يَوْمًا آخَرَ, فَقُلْنَا: أُهْدِيَ لَنَا حَيْسٌ, فَقَالَ: «أَرِينِيهِ, فَلَقَدْ أَصْبَحْتُ صَائِمًا»، فَأَكَلَ. رَوَاهُ مُسْلِمٌ
-
صحيح. رواه مسلم (1154) (170)
'A’isha (RAA) narrated, ‘One day the Messenger of Allah (ﷺ) entered my house and said, “ls there anything here (to eat)?" I said, ‘NO,’ He said, “I shall then be fasting (today)." Then he came to us another day and we said to him, 'Someone has offered us some hais as a gift.’ He then said, "Show it to me. I had been fasting since this morning, “and he ate from it ( as it was a voluntary fast and not during the obligatory fasting of Ramadan). Related by Muslim.
পরিচ্ছেদঃ ২. ই’তিকাফ ও রামাযান মাসে রাতের সালাত - ৩টি মসজিদের যে কোনটিতে ই’তিকাফের উদ্দেশ্যে গমণ বৈধ
৭০৭. আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- (সওয়াব লাভের উদ্দেশ্যে সফর কর না) তিনটি মাসজিদ ব্যতীত: ১. মাসজিদুল হারাম, ২. মাসজিদুল আকসা এবং ৩. আমার মাসজিদ[1]
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ - رضي الله عنه - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم: «لَا تُشَدُّ الرِّحَالُ إِلَّا إِلَى ثَلَاثَةِ مَسَاجِدَ: الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ, وَمَسْجِدِي هَذَا, وَالْمَسْجِدِ الْأَقْصَى». مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
-
صحيح. رواه البخاري (1197)، ومسلم (2/ 975 - 976/ 415)
Abu Sa 'id AI-Khudri (RAA) narrated that The Messenger of Allah (ﷺ) said:
“One should not undertake journeys except to three mosques: al-Masque al-Haram (in Makkah ), the Aqsa mosque, or this mosque (in Madinah)." Agreed upon.