পরিচ্ছেদঃ অভিভাবকের গুরুত্ব
(২৫৬৭) আয়েশা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই )নিজে নিজে( বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। আর যদি তার স্বামী তার সাথে সহবাস করে, তাহলে তার লজ্জাস্থান হালাল হিসেবে ব্যবহার করার কারণে তাকে মোহর দিতে হবে। আর যদি তার অভিভাবকত্ব নিয়ে (লোকেরা) কলহ করে তাহলে যার ওলী নেই বাদশাহ হবে তার ওলী।
عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺأَيُّمَا اِمْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ وَلِيِّهَا فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَلَهَا الْمَهْرُ بِمَا اسْتَحَلَّ مِنْ فَرْجِهَا وَإِنِ اشْتَجَرُوْا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهاَ
পরিচ্ছেদঃ অভিভাবকের গুরুত্ব
(২৫৬৮) ইবনে আব্বাস (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অকুমারীর পরামর্শ বা জবানী অনুমতি না নিয়ে এবং কুমারীর সম্মতি না নিয়ে তাদের বিবাহ দেওয়া যাবে না। আর কুমারীর সম্মতি হল মৌন থাকা।
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ الأَيِّمُ أَحَقُّ بِنَفْسِهَا مِنْ وَلِيِّهَا وَالْبِكْرُ تُسْتَأْذَنُ فِى نَفْسِهَا وَإِذْنُهَا صُمَاتُهَا