পরিচ্ছেদঃ কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর স্বলাত মুস্তাহাব

(১০৭২) আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও নেকীর আশায় রমযান মাসে কিয়াম করবে (তারাবীহ পড়বে), তার পূর্বেকার পাপসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে।

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَاناً وَاحْتِسَاباً غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ متفقٌ عَلَيْهِ

عن ابي هريرة ان رسول الله ﷺ قال من قام رمضان ايمانا واحتسابا غفر له ما تقدم من ذنبه متفق عليه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৮/ সিয়াম

পরিচ্ছেদঃ কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর স্বলাত মুস্তাহাব

(১০৭৩) উক্ত রাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিয়ামে রমযান (তারাবীহ) সম্পর্কে দৃঢ় আদেশ (ওয়াজেব) না করেই, তার প্রতি উৎসাহ দান করতেন এবং বলতেন, যে ব্যক্তি ঈমান সহকারে নেকীর আশায় রমযানে কিয়াম (তারাবীহর নামায আদায়) করবে, তার অতীতের পাপ ক্ষমা ক’রে দেওয়া হবে।

وَعَنْه قَالَ : كَانَ رَسُول اللهِ ﷺ يُرَغِّبُ في قِيَامِ رَمَضَانَ مِنْ غَيْرِ أنْ يَأمُرَهُمْ فِيهِ بِعَزِيمَةٍ، فيَقُوْلمَنْ قَامَ رَمَضَانَ إيمَاناً وَاحْتِسَاباً غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِرواه مسلم

وعنه قال : كان رسول الله ﷺ يرغب في قيام رمضان من غير ان يامرهم فيه بعزيمة، فيقولمن قام رمضان ايمانا واحتسابا غفر له ما تقدم من ذنبهرواه مسلم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৮/ সিয়াম

পরিচ্ছেদঃ কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর স্বলাত মুস্তাহাব

(১০৭৪) আয়েশা (রাঃ) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান-অরমযান সকল সময়ে ১১ রাকআতের বেশী (রাতের) নামায পড়তেন না।

عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: مَا كَانَ رَسُولُ اللهِ ﷺ يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلَا فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً

عن عاىشة قالت: ما كان رسول الله ﷺ يزيد في رمضان ولا في غيره على احدى عشرة ركعة

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৮/ সিয়াম
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে