পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০০৯। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কবিতা দিয়ে পেট ভরার চেয়ে তোমাদের জন্য পূঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা উত্তম। আবূ আলী বলেন, আবূ উবাইদ সম্পর্কে আমি জানতে পেরেছি যে, তিনি এ হাদীসের তাৎপর্য সম্পর্কে বলেন, কবিতায় তার কলব ভর্তি হয়ে যাওয়ায় সে কুরআন তিলাওয়াত এবং আল্লাহর যিকর থেকে বঞ্চিত হবে। কিন্তু কুরআন ও ইলম চর্চার প্রাধান্য থাকলে আমরা বলবো না যে, তার পেট কবিতায় ভরা। ’কোনো কোনো ভাষণে অবশ্যই যাদুর প্রভাব রয়েছে, অর্থাৎ সে কোনো মানুষের প্রশংসায় সীমালঙ্ঘন করবে এবং এতো উত্তেজক বক্তব্য রাখবে যে, মানুষের মন তার ভাষণের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়বে। আবার সে তার কুৎসা করলে এমনভাবে করবে যে, মানুষ তা বিশ্বাস করবে। ফলে তাদের অন্তর তার ভাষণের প্রতি আকৃষ্ট হবে। মনে হবে, সে যেন তার ভাষণের দ্বারা শ্রোতাদের উপর যাদু করেছে।[1]
সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لَأَنْ يَمْتَلِئَ جَوْفُ أَحَدِكُمْ قَيْحًا، خَيْرٌ لَهُ مِنْ أَنْ يَمْتَلِئَ شِعْرًا قَالَ أَبُو عَلِيٍّ: بَلَغَنِي عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ أَنَّهُ قَالَ: وَجْهُهُ أَنْ يَمْتَلِئَ قَلْبُهُ حَتَّى يَشْغَلَهُ عَنِ الْقُرْآنِ وَذِكْرِ اللَّهِ، فَإِذَا كَانَ الْقُرْآنُ وَالْعِلْمُ الْغَالِبَ فَلَيْسَ جَوْفُ هَذَا عِنْدَنَا مُمْتَلِئًا مِنَ الشِّعْرِ، وَإِنَّ مِنَ الْبَيَانِ لَسِحْرًا، قَالَ: كَأَنَّ الْمَعْنَى أَنْ يَبْلُغَ مِنْ بَيَانِهِ أَنْ يَمْدَحَ الْإِنْسَانَ فَيَصْدُقَ فِيهِ حَتَّى يَصْرِفَ الْقُلُوبَ إِلَى قَوْلِهِ، ثُمَّ يَذُمَّهُ فَيَصْدُقَ فِيهِ حَتَّى يَصْرِفَ الْقُلُوبَ إِلَى قَوْلِهِ الْآخَرِ، فَكَأَنَّهُ سَحَرَ السَّامِعِينَ بِذَلِكَ
صحيح
Abu Hurairah reported the Messenger of Allah (May peace be upon him) as saying :
it is better for a man’s belly to be full of pus than to be full of poetry.
Abu ‘Ali said : I have been told that Abu ‘Ubaid said : It means that his heart is full of poetry so much so that it makes him neglectful of the Quran and remembrance of Allah. If the Quran and the knowledge (of religion) are dominant, the belly will not be full of poetry in our opinion. Some eloquent speech is magic. It means that a man expresses his eloquence by praising another man, and he speaks the truth about him so much so that he attracts the hearts to his speech. He then condemns him and speaks the truth about him so much so that he attracts the hearts to another of his speech, as if he spelled the audience by it.
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১০। উবাই উবনু কা’ব (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো কোনো কবিতা প্রজ্ঞাপূর্ণ।[1]
সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ يُونُسَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ هِشَامٍ، عَنْ مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْأَسْوَدِ بْنِ عَبْدِ يَغُوثَ، عَنْ أُبَيِّ بْنِ كَعْبٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: إِنَّ مِنَ الشِّعْرِ حِكْمَةً
صحيح
Ubayy b. Ka’b reported the Prophet (May peace be upon him) as saying :
In poetry there is wisdom.
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১১। ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক বেদুঈন এসে কথা বলা শুরু করলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ কোনো কোনো আলোচনা যাদুর মতো হৃদয়গ্রাহী; আর কোনো কোনো কবিতা হিকমাতপূর্ণ।[1]
সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ سِمَاكٍ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: جَاءَ أَعْرَابِيٌّ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَعَلَ يَتَكَلَّمُ بِكَلَامٍ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّ مِنَ البَيَانِ سِحْرًا، وَإِنَّ مِنَ الشِّعْرِ حُكْمًا
صحيح
Narrated Abdullah ibn Abbas:
A desert Arab came to the Prophet (ﷺ) and began to speak. Thereupon the Messenger of Allah (ﷺ) said: In eloquence there is magic and in poetry there is wisdom.
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১২। সাখর ইবনু আব্দুল্লাহ ইবনু বুরাইদাহ (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ কোনো কোনো বর্ণনা যাদুর মতো হৃদয়গ্রাহী হয়। কোনো কোনো ইলম অজ্ঞতাপূর্ণ হয়, কোনো কোনো কবিতা হিকমাতপূর্ণ হয় এবং কোনো কোনো কথা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। সা’সাআহ ইবনু সুহান বলেন, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সঠিক বলেছেন। প্রথমত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণী ’’কোনো কোনো বর্ণনায় যাদুর মতো হৃদয়গ্রাহী হয়’’ প্রায় দেখা যায়, কোনো ব্যক্তির নিকট অপরের হক থাকে কিন্তু সে হকদারের সঙ্গে এমন সুন্দরভাবে যুক্তিপূর্ণ কথা বলে যাতে পাওনাদারের দেনা পরিশোধ করতে হয় না। আর ইলম অজ্ঞতা হয়ে থাকে’ এর অর্থ হলো, আলিম ব্যক্তি না জেনেও জানার ভান করে, ফলে এটাই অজ্ঞতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর কবিতাকে হিকমাত বলার কারণ হচ্ছে, কোনো কোনো কবিতা এমন নসীহাতপূর্ণ থাকে যা মানুষ গ্রহণ করে থাকে। আর কোনো কোনো কথা বোঝাস্বরূপ হওয়ার অর্থ হলো, অনুপযুক্ত ব্যক্তির কাছে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা, যা সে তা শুনতে চায় না।[1]
দুর্বলঃ মিশকাত হা/ ৪৮০৪।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو تُمَيْلَةَ، قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو جَعْفَرٍ النَّحْوِيُّ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ ثَابِتٍ، قَالَ: حَدَّثَنِي صَخْرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَقُولُ: إِنَّ مِنَ البَيَانِ سِحْرًا، وَإِنَّ مِنَ الْعِلْمِ جَهْلًا، وَإِنَّ مِنَ الشِّعْرِ حُكْمًا، وَإِنَّ مِنَ الْقَوْلِ عِيَالًا فَقَالَ صَعْصَعَةُ بْنُ صُوحَانَ: صَدَقَ نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَمَّا قَوْلُهُ إِنَّ مِنَ الْبَيَانِ سِحْرًا فَالرَّجُلُ يَكُونُ عَلَيْهِ الْحَقُّ وَهُوَ أَلْحَنُ بِالْحُجَجِ مِنْ صَاحِبِ الْحَقِّ، فَيَسْحَرُ الْقَوْمَ بِبَيَانِهِ فَيَذْهَبُ بِالْحَقِّ، وَأَمَّا قَوْلُهُ إِنَّ مِنَ الْعِلْمِ جَهْلًا فَيَتَكَلَّفُ الْعَالِمُ إِلَى عِلْمِهِ مَا لَا يَعْلَمُ فَيُجَهِّلُهُ ذَلِكَ، وَأَمَّا قَوْلُهُ إِنَّ مِنَ الشِّعْرِ حُكْمًا فَهِيَ هَذِهِ الْمَوَاعِظُ، وَالْأَمْثَالُ الَّتِي يَتَّعِظُ بِهَا النَّاسُ، وَأَمَّا قَوْلُهُ إِنَّ مِنَ الْقَوْلِ عِيَالًا فَعَرْضُكَ كَلَامَكَ وَحَدِيثَكَ عَلَى مَنْ لَيْسَ مِنْ شَأْنِهِ وَلَا يُرِيدُهُ
ضعيف، المشكاة (٤٨٠٤)
Narrated Buraydah ibn al-Hasib:
I heard the Messenger of Allah (ﷺ) say: In eloquence there is magic, in knowledge ignorance, in poetry wisdom, and in speech heaviness.
Sa'sa'ah ibn Suhan said: The Prophet of Allah (ﷺ) spoke the truth. His statement "In eloquence there is magic" means: (For example), there is a right due from a man who is more eloquent in reasoning than the man who is demanding his right. He (the defendant) charms the people by his speech and takes away his right. His statement "In knowledge there is ignorance" means: A scholar brings to his knowledge what he does not know, and thus he becomes ignorant of that. His statement "In poetry there is wisdom" means: These are the sermons and examples by which people receive admonition. His statement "In speech there is heaviness" means: That you present your speech and your talk to a man who is not capable of understanding it, and who does not want it.
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১৩। সাঈদ (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা হাসসান (রাঃ) মসজিদে কবিতা পাঠ করছিলেন এবং উমার (রাঃ) তখন সেখান দিয়ে যাচ্ছিলেন। উমার (রাঃ) তার দিকে বক্র দৃষ্টিতে তাকালেন। তিনি বললেন, আমি মসজিদে তখনও কবিতা পড়েছি যখন সেখানে তোমার চেয়ে উত্তম ব্যক্তিটি হাজির ছিলেন।[1]
সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي خَلَفٍ، وَأَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الْمَعْنَى قَالَا: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدٍ، قَالَ: مَرَّ عُمَرُ بِحَسَّانَ وَهُوَ يُنْشِدُ فِي الْمَسْجِدِ، فَلَحَظَ إِلَيْهِ فَقَالَ: قَدْ كُنْتُ أُنْشِدُ وَفِيهِ مَنْ هُوَ خَيْرٌ مِنْكَ
صحيح
Sa'id said:
Umar passed by Hassan when he was reciting verses in the mosque. He looked at him. Thereupon he said: I used to recite verses when there was present in it the one who was better than you (i.e. the Prophet).
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১৪। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত। তবে এতে রয়েছেঃ উমার (রাঃ) আশঙ্কা করলেন, তিনি যদি হাসসান (রাঃ)-কে বারণ করেন তবে তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চুপ থাকাতে দলীল বানাবেন। তাই তিনি তাকে অনুমতি দিলেন।[1]
সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، بِمَعْنَاهُ زَادَ فَخَشِيَ أَنْ يَرْمِيَهُ بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَجَازَهُ
صحيح
The tradition mention above has also been transmitted by Sa’id b. al-Musayyab through a different chain of narrators to the same effect. This version adds:
so he (‘Umar’) feared that he would refer to the Messenger of Allah (May peace be upon him); therefore he allowed him.
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১৫। আয়িশাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসসান (রাঃ)-এর জন্য মসজিদে একটি মিম্বার স্থাপন করতেন। তিনি তাতে দাঁড়িয়ে কাফিরদের মধ্যে যারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর শানে অবাঞ্ছিত কথা বলতো তিনি কবিতায় তার প্রতিবাদ করতেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ হাসসান (রাঃ) যতক্ষণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করতে থাকে ততক্ষণ জিবরীল (আঃ) তার সঙ্গে থাকেন।[1]
হাসান।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمِصِّيصِيُّ لُوَيْنٌ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي الزِّنَادِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُرْوَةَ، وَهِشَامٍ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، قَالَتْ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَضَعُ لِحَسَّانَ مِنْبَرًا فِي الْمَسْجِدِ فَيَقُومُ عَلَيْهِ يَهْجُو مَنْ قَالَ فِي رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّ رُوحَ الْقُدُسِ مَعَ حَسَّانَ مَا نَافَحَ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
حسن
Narrated Aisha, Ummul Mu'minin:
The Messenger of Allah (ﷺ) used to setup a pulpit in the mosque for Hassan who would stand on it and satirise those who spoke against the Messenger of Allah (ﷺ). The Messenger of Allah (ﷺ) would say: The spirit of holiness (i.e. Gabriel) is with Hassan so long as he speaks in defence of the Messenger of Allah (ﷺ).
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. কবিতা
৫০১৬। ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ’’পথভ্রষ্ট লোকেরাই কবিদের অনুসরণ করে’’ (সূরা শু’আরাঃ ২২৪)। এ আয়াতটি আল্লাহ রহিত করেছেন এবং ব্যতিক্রম করেছেন। অতঃপর তিনি বলেছেনঃ ’’কিন্তু তারা ব্যতীত যারা ঈমান এনেছে ও নেক আমল করেছে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ রাখে’’ (সূরা শু’আরাঃ ২২৭)।[1]
সনদ হাসান।
بَابُ مَا جَاءَ فِي الشِّعْرِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ الْمَرْوَزِيُّ، قَالَ: حَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ حُسَيْنٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ يَزِيدَ النَّحْوِيِّ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: (وَالشُّعَرَاءُ يَتَّبِعُهُمُ الْغَاوُونَ) [الشعراء: ٢٢٤] فَنَسَخَ مِنْ ذَلِكَ وَاسْتَثْنَى فَقَالَ: (إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَذَكَرُوا اللَّهَ كَثِيرًا) [الشعراء: ٢٢٧]
حسن الإسناد
Ibn ‘Abbas said :
The verse “And the poets it is those straying in evil who follow them. He (Allah) then abrogated it and made an exception saying: Except those who believe and work righteousness, engage much in the remembrance of Allah."