পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৫৭। ’আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে ’মাঊন’ গণ্য করতাম বালতি, হাঁড়ি-পাতিল ইত্যাদি ছোট-খাটো বস্তু ধারে আদান-প্রদান করাকে।[1]

হাসান।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ أَبِي النَّجُودِ، عَنْ شَقِيقٍ، عَنْ عَبْدِ اللهِ، قَالَ كُنَّا نَعُدُّ الْمَاعُونَ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم عَارِيَةَ الدَّلْوِ وَالْقِدْرِ ‏.‏

- حسن

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا ابو عوانة، عن عاصم بن ابي النجود، عن شقيق، عن عبد الله، قال كنا نعد الماعون على عهد رسول الله صلي الله عليه وسلم عارية الدلو والقدر ‏.‏ - حسن


Narrated Abdullah ibn Mas'ud:

During the time of the Messenger of Allah (ﷺ) we used to consider ma'un (this of daily use) lending a bucket and cooking-pot.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৫৮। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ধনী ব্যক্তি তার হাক্ব (যাকাত) আদায় না করলে কিয়ামতের দিন সোনা ও রূপা জাহান্নামের আগুনে উত্তপ্ত করে তার ললাটে, তার পার্শ্বদেশে ও তার পৃষ্ঠদেশে সেঁক দেয়া হবে। এমন শাস্তি অব্যাহত থাকবে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে ফায়সালা করার দিন পর্যন্ত, যে দিন হবে তোমাদের গণনা অনুসারে পঞ্চাশ হাজার বছরের সমান। এরপর সে নিজের গন্তব্যস্থান চাক্ষুস দেখবে, জান্নাত অথবা জাহান্নাম।

আর যে মেষপালের মালিক তার যাকাত দেয় না কিয়ামতের দিন সেগুলো পূর্বের চেয়েও সংখ্যায় অধিক ও মোটা-তাজা অবস্থায় উপস্থিত হবে এবং তাকে শিং দিয়ে গুঁতা মারবে ও খুর দিয়ে দলিত করবে। ওসবের কোনোটিই বাঁকা শিংবিশিষ্ট বা শিংবিহীন হবে না। যখন সর্বশেষ জানোয়ারটি তাকে দলিত করে চলে যাবে, তখন প্রথমটিকে আবার তার কাছে আনা হবে। এরূপ চলতে থাকবে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করার দিন পর্যন্ত, যে দিনটি হবে তোমাদের হিসাব মতে পঞ্চাশ হাজার বছরের সমান।

এরপর সে তার গন্তব্যস্থান প্রত্যক্ষ করবে, জান্নাত অথবা জাহান্নাম। আর যে উটের মালিক উটের যাকাত প্রদান করে না কিয়ামতের দিন ঐ উট পূর্বের চাইতেও সংখ্যায় অধিক ও মোটা-তাজা অবস্থায় মালিকের নিকট উপস্থিত হবে। তাকে এক বিশাল সমভূমিতে উপুড় করে শোয়ানো হবে এবং পশুগুলো তাকে খুর দিয়ে দলন করতে থাকবে। সর্বশেষ পশুটি তাকে অতিক্রম করার পর প্রথমটিকে পুনরায় তার কাছে ফিরে আনা হবে। এরূপ চলতে থাকবে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মাঝে ফায়সালা করার দিন পর্যন্ত, যেদিন হবে তোমাদের গণনা অনুযায়ী পঞ্চাশ হাজার বছরের সমান। অতঃপর সে তার গন্তব্যস্থল প্রত্যক্ষ করবে, হয়তো জান্নাত অথবা জাহান্নাম।[1]

সহীহ : মুসলিম। বুখারী সংক্ষেপে।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ مَا مِنْ صَاحِبِ كَنْزٍ لَا يُؤَدِّي حَقَّهُ إِلَا جَعَلَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يُحْمَى عَلَيْهَا فِي نَارِ جَهَنَّمَ فَتُكْوَى بِهَا جَبْهَتُهُ وَجَنْبُهُ وَظَهْرُهُ حَتَّى يَقْضِيَ اللهُ تَعَالَى بَيْنَ عِبَادِهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ خَمْسِينَ أَلْفَ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ ثُمَّ يُرَى سَبِيلُهُ إِمَّا إِلَى الْجَنَّةِ وَإِمَّا إِلَى النَّارِ وَمَا مِنْ صَاحِبِ غَنَمٍ لَا يُؤَدِّي حَقَّهَا إِلَا جَاءَتْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَوْفَرَ مَا كَانَتْ فَيُبْطَحُ لَهَا بِقَاعٍ قَرْقَرٍ فَتَنْطَحُهُ بِقُرُونِهَا وَتَطَؤُهُ بِأَظْلَافِهَا، لَيْسَ فِيهَا عَقْصَاءُ وَلَا جَلْحَاءُ، كُلَّمَا مَضَتْ أُخْرَاهَا رُدَّتْ عَلَيْهِ أُولَاهَا حَتَّى يَحْكُمَ اللهُ بَيْنَ عِبَادِهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ خَمْسِينَ أَلْفَ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ، ثُمَّ يُرَى سَبِيلُهُ إِمَّا إِلَى الْجَنَّةِ وَإِمَّا إِلَى النَّارِ وَمَا مِنْ صَاحِبِ إِبِلٍ لَا يُؤَدِّي حَقَّهَا إِلَا جَاءَتْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَوْفَرَ مَا كَانَتْ، فَيُبْطَحُ لَهَا بِقَاعٍ قَرْقَرٍ، فَتَطَؤُهُ بِأَخْفَافِهَا كُلَّمَا مَضَتْ عَلَيْهِ أُخْرَاهَا رُدَّتْ عَلَيْهِ أُولَاهَا، حَتَّى يَحْكُمَ اللهُ تَعَالَى بَيْنَ عِبَادِهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ خَمْسِينَ أَلْفَ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ ثُمَّ يُرَى سَبِيلُهُ إِمَّا إِلَى الْجَنَّةِ وَإِمَّا إِلَى النَّارِ ‏"‏ ‏.‏

- صحيح : م، خ مختصراً

حدثنا موسى بن اسماعيل، حدثنا حماد، عن سهيل بن ابي صالح، عن ابيه، عن ابي هريرة، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ما من صاحب كنز لا يودي حقه الا جعله الله يوم القيامة يحمى عليها في نار جهنم فتكوى بها جبهته وجنبه وظهره حتى يقضي الله تعالى بين عباده في يوم كان مقداره خمسين الف سنة مما تعدون ثم يرى سبيله اما الى الجنة واما الى النار وما من صاحب غنم لا يودي حقها الا جاءت يوم القيامة اوفر ما كانت فيبطح لها بقاع قرقر فتنطحه بقرونها وتطوه باظلافها، ليس فيها عقصاء ولا جلحاء، كلما مضت اخراها ردت عليه اولاها حتى يحكم الله بين عباده في يوم كان مقداره خمسين الف سنة مما تعدون، ثم يرى سبيله اما الى الجنة واما الى النار وما من صاحب ابل لا يودي حقها الا جاءت يوم القيامة اوفر ما كانت، فيبطح لها بقاع قرقر، فتطوه باخفافها كلما مضت عليه اخراها ردت عليه اولاها، حتى يحكم الله تعالى بين عباده في يوم كان مقداره خمسين الف سنة مما تعدون ثم يرى سبيله اما الى الجنة واما الى النار ‏"‏ ‏.‏ - صحيح : م، خ مختصرا


Abu Hurairah reported that Messenger of Allah (SWAS) as saying If any owner of treasure (gold and silver) does not pay what is due on it, Allah will make it heated in the Hell fire on the Day of Judgment, and his side, forehead and back will be cauterized with it until Allah gives His Judgment among mankind during a day whose extent will be fifty thousand years of your count and he sees whether his path is to take him to Paradise or to Hell. If any owner does not pay zakat on them, the sheep wilkl appear on the Day or Judgment most strong and in great number, a soft sandy plain will be spread out for them ; they will gore him with their horns and trample him with their hoofs; there will be none of them with twisted horns or without horns. As often as the last of them passes him, the first of them will be brought back to him, until Allah pronounces His Judgment among mankind during a day whose extent will be fifty thousand years that you count, and he sees whether his path is to take him to Paradise or to Hell. If any owner of camels does not pay what is due on them, they will appear in on the Day or Judgment most strong and in great number, a soft sandy plain will be spread out for them ; they will gore him with their horns and trample him with their hoofs; there will be none of them with twisted horns or without horns. As often as the last of them passes him, the first of them will be brought back to him, until Allah pronounces His Judgment among mankind during a day whose extent will be fifty thousand years that you count, and he sees whether his path is to take him to Paradise or to Hell.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৫৯। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করেন। তাতে উটের ব্যাপারে উল্লেখ রয়েছেঃ যে ব্যক্তি তার হাক্ব আদায় করে না। এর হাক্ব হচ্ছে, পানি পান করার দিন তার দুধ দোহন করা।[1]

সহীহ : মুসলিম। বুখারী সংক্ষেপে।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُسَافِرٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي فُدَيْكٍ، عَنْ هِشَامِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم نَحْوَهُ ‏.‏ قَالَ فِي قِصَّةِ الإِبِلِ بَعْدَ قَوْلِهِ ‏"‏ لَا يُؤَدِّي حَقَّهَا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ وَمِنْ حَقِّهَا حَلْبُهَا يَوْمَ وِرْدِهَا ‏"‏ ‏.‏

- صحيح : م، خ مختصراً

حدثنا جعفر بن مسافر، حدثنا ابن ابي فديك، عن هشام بن سعد، عن زيد بن اسلم، عن ابي صالح، عن ابي هريرة، عن النبي صلي الله عليه وسلم نحوه ‏.‏ قال في قصة الابل بعد قوله ‏"‏ لا يودي حقها ‏"‏ ‏.‏ قال ‏"‏ ومن حقها حلبها يوم وردها ‏"‏ ‏.‏ - صحيح : م، خ مختصرا


The above mentioned tradition has also been transmitted by Abu Hurairah through a different chain of narrators in a similar manner from the Prophet (SAWS). This version adds after the words “does not pay what is due on them” in the description of the camels the words “ One thing which is due being to milk them when they come down to drink water.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৬০। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এরূপই বলতে শুনেছি। বর্ণনাকারী আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন, উটের হাক্ব কি? তিনি বললেন, উত্তমটি দান করা, অধিক দুগ্ধবতী দান করা, তার পৃষ্ঠে আরোহণ করতে দেয়া, পুরুষ উট দ্বারা প্রজনন করতে দেয়া এবং দুধ (অভাবীদের) পান করতে দেয়া।[1]

হাসান, পরবর্তী হাদীসের কারণে।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي عُمَرَ الْغُدَانِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم نَحْوَ هَذِهِ الْقِصَّةِ فَقَالَ لَهُ - يَعْنِي لأَبِي هُرَيْرَةَ - فَمَا حَقُّ الإِبِلِ قَالَ تُعْطِي الْكَرِيمَةَ وَتَمْنَحُ الْغَزِيرَةَ وَتُفْقِرُ الظَّهْرَ وَتُطْرِقُ الْفَحْلَ وَتَسْقِي اللَّبَنَ ‏.‏

- حسن بما بعده

حدثنا الحسن بن علي، حدثنا يزيد بن هارون، اخبرنا شعبة، عن قتادة، عن ابي عمر الغداني، عن ابي هريرة، قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم نحو هذه القصة فقال له - يعني لابي هريرة - فما حق الابل قال تعطي الكريمة وتمنح الغزيرة وتفقر الظهر وتطرق الفحل وتسقي اللبن ‏.‏ - حسن بما بعده


Narrated Abu Hurayrah:

I heard the Messenger of Allah (ﷺ) as saying something similar to this tradition. He (the narrator) said to AbuHurayrah: What is due on camels? He replied: That you should give the best of your camels (in the path of Allah), that you lend a milch she-camel, you lend your mount for riding, that you lend the stallion for covering, and that you give the milk (to the people) for drinking.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৬১। ’উবাইদ ইবনু ’উমাইর (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রসূল! উটের হাক্ব কি? অতঃপর পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ। তবে এতে অতিরিক্ত রয়েছেঃ তার দুধ ধার দেয়া।[1]

সহীহ : মুসলিম। জাবির হতে।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ خَلَفٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، قَالَ قَالَ أَبُو الزُّبَيْرِ سَمِعْتُ عُبَيْدَ بْنَ عُمَيْرٍ، قَالَ قَالَ رَجُلٌ يَا رَسُولَ اللهِ مَا حَقُّ الإِبِلِ فَذَكَرَ نَحْوَهُ زَادَ ‏"‏ وَإِعَارَةُ دَلْوِهَا ‏"‏ ‏.‏

- صحيح : م، جابر

حدثنا يحيى بن خلف، حدثنا ابو عاصم، عن ابن جريج، قال قال ابو الزبير سمعت عبيد بن عمير، قال قال رجل يا رسول الله ما حق الابل فذكر نحوه زاد ‏"‏ واعارة دلوها ‏"‏ ‏.‏ - صحيح : م، جابر


The aforesaid tradition has also been transmitted by ‘Ubaid bin ‘ Umair through a different chain of narrators. This version goes:
A man asked: Messenger of Allah (ﷺ), what is due on camels? He replied in a similar way. This version adds "and to lend its udders.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৬২। জাবির ইবনু ’আবদুল্লাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিদের্শ দিয়েছেন ’দশ ওয়াসাক্ব খেজুর কাটলে এক কাঁদি খেজুর মিসকীনদের জন্য মসজিদে ঝুলিয়ে রাখবে।[1]

সহীহ।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ يَحْيَى الْحَرَّانِيُّ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ حَبَّانَ، عَنْ عَمِّهِ، وَاسِعِ بْنِ حَبَّانَ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلي الله عليه وسلم أَمَرَ مِنْ كُلِّ جَادِّ عَشَرَةِ أَوْسُقٍ مِنَ التَّمْرِ بِقِنْوٍ يُعَلَّقُ فِي الْمَسْجِدِ لِلْمَسَاكِينِ ‏.‏

- صحيح

حدثنا عبد العزيز بن يحيى الحراني، حدثني محمد بن سلمة، عن محمد بن اسحاق، عن محمد بن يحيى بن حبان، عن عمه، واسع بن حبان، عن جابر بن عبد الله، ان النبي صلي الله عليه وسلم امر من كل جاد عشرة اوسق من التمر بقنو يعلق في المسجد للمساكين ‏.‏ - صحيح


Jabir bin ‘Abdallah said The bProphet (SWAS) commanded that he who plucks ten wasqs of dates from date palms should hang a bunch of dates in the mosque for the poor


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৬৩। আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক সফরে আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে ছিলাম। তখন এক ব্যক্তি তার উটে আরোহণ করে সেটিকে ডানে-বামে হাঁকাতে লাগলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যার অতিরিক্ত সওয়ারী আছে সে যেন তা যার কোনো সওয়ারী নেই তাকে দান করে এবং যার অতিরিক্ত পাথেয় আছে, সে যেন তা এমন ব্যক্তিকে দান করে যার পাথেয় নেই। বর্ণনাকারী বলেন, আমাদের ধারণা হলো যে, আমাদের অতিরিক্ত সম্পদ রাখার কোন অধিকার নেই।[1]

সহীহ : মুসলিম।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ الْخُزَاعِيُّ، وَمُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَا حَدَّثَنَا أَبُو الأَشْهَبِ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ بَيْنَمَا نَحْنُ مَعَ رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم فِي سَفَرٍ إِذْ جَاءَ رَجُلٌ عَلَى نَاقَةٍ لَهُ فَجَعَلَ يَصْرِفُهَا يَمِينًا وَشِمَالاً فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ مَنْ كَانَ عِنْدَهُ فَضْلُ ظَهْرٍ فَلْيَعُدْ بِهِ عَلَى مَنْ لَا ظَهْرَ لَهُ وَمَنْ كَانَ عِنْدَهُ فَضْلُ زَادٍ فَلْيَعُدْ بِهِ عَلَى مَنْ لَا زَادَ لَهُ ‏"‏ ‏.‏ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ لَا حَقَّ لأَحَدٍ مِنَّا فِي الْفَضْلِ ‏.‏

- صحيح : م

حدثنا محمد بن عبد الله الخزاعي، وموسى بن اسماعيل، قالا حدثنا ابو الاشهب، عن ابي نضرة، عن ابي سعيد الخدري، قال بينما نحن مع رسول الله صلي الله عليه وسلم في سفر اذ جاء رجل على ناقة له فجعل يصرفها يمينا وشمالا فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ من كان عنده فضل ظهر فليعد به على من لا ظهر له ومن كان عنده فضل زاد فليعد به على من لا زاد له ‏"‏ ‏.‏ حتى ظننا انه لا حق لاحد منا في الفضل ‏.‏ - صحيح : م


Abu Sa’id al-Khudri said While we were traveling along with the Messenger of Allah (ﷺ) a man came to him on his she camel, and began to drive her right and left. The Messenger of Allah (ﷺ) said he who has a spare riding beast should give it to him who has no riding beast; and he who has surplus equipment should give it to who has no equipment. We thought that none of us had a right in surplus property.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. মালের হাক্বসমূহ

১৬৬৪। ইবনু ’আব্বাস রাযিয়াল্লাহু ’আনহু সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন এ আয়াত অবতীর্ণ হলোঃ ’’যারা সোনা-রূপা সঞ্চিত করে রাখে...’’ (সূরাহ আত-তওবা : ৩৪), মুসলিমদের উপর তা ভারী মনে হলো। তখন ’উমার (রাঃ) বললেন, আমিই তোমাদের পক্ষ হতে এর সূষ্ঠু সমাধান নিয়ে আসবো। অতঃপর তিনি গিয়ে বললেন, হে আল্লাহর নবী! এ আয়াতটি আপনার সঙ্গীদের উপর কষ্টকর অনুভূত হচ্ছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ নিশ্চয় মহান আল্লাহ তোমাদের অতিরিক্ত মাল পবিত্র করার জন্যই যাকাত ফারয করেছেন। আর তিনি উত্তরাধিকারীর ব্যবস্থা ফারয করেছেন এজন্যই যেন তা তোমাদের পরবর্তীদের জন্য থাকে।

বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর ’উমার (রাঃ) আল্লাহু আকবার ধ্বনি উচ্চারণ করলেন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে মানুষের সর্বোত্তম সম্পদ সম্পর্কে অবহিত করবো না? তা হলো, নেককার স্ত্রী। সে তার স্ত্রীর দিকে তাকালে সে তাকে আনন্দ দেয় এবং তাকে কোন নির্দেশ দিলে সে তা মেনে নেয় এবং সে যখন তার থেকে অনুপস্থিত থাকে, তখন সে তার সতীত্ব ও তার সম্পদের হিফাযাত করে।[1]

দুর্বল।

باب فِي حُقُوقِ الْمَالِ

حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَعْلَى الْمُحَارِبِيُّ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا غَيْلَانُ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ إِيَاسٍ، عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ لَمَّا نَزَلَتْ هَذِهِ الآيَةُ ‏(‏ وَالَّذِينَ يَكْنِزُونَ الذَّهَبَ وَالْفِضَّةَ ‏)‏ قَالَ كَبُرَ ذَلِكَ عَلَى الْمُسْلِمِينَ فَقَالَ عُمَرُ - رضى الله عنه أَنَا أُفَرِّجُ عَنْكُمْ ‏.‏ فَانْطَلَقَ فَقَالَ: يَا نَبِيَّ اللهِ! إِنَّهُ كَبُرَ عَلَى أَصْحَابِكَ هَذِهِ الآيَةُ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ إِنَّ اللهَ لَمْ يَفْرِضِ الزَّكَاةَ إِلَا لِيُطَيِّبَ مَا بَقِيَ مِنْ أَمْوَالِكُمْ، وَإِنَّمَا فَرَضَ الْمَوَارِيثَ لِتَكُونَ لِمَنْ بَعْدَكُمْ ‏"‏ ‏.‏ فَكَبَّرَ عُمَرُ ثُمَّ قَالَ لَهُ ‏"‏ أَلَا أُخْبِرُكَ بِخَيْرِ مَا يَكْنِزُ الْمَرْءُ الْمَرْأَةُ الصَّالِحَةُ إِذَا نَظَرَ إِلَيْهَا سَرَّتْهُ وَإِذَا أَمَرَهَا أَطَاعَتْهُ وَإِذَا غَابَ عَنْهَا حَفِظَتْهُ ‏"‏ ‏.‏

- ضعيف

حدثنا عثمان بن ابي شيبة، حدثنا يحيى بن يعلى المحاربي، حدثنا ابي، حدثنا غيلان، عن جعفر بن اياس، عن مجاهد، عن ابن عباس، قال لما نزلت هذه الاية ‏(‏ والذين يكنزون الذهب والفضة ‏)‏ قال كبر ذلك على المسلمين فقال عمر - رضى الله عنه انا افرج عنكم ‏.‏ فانطلق فقال: يا نبي الله! انه كبر على اصحابك هذه الاية، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ ان الله لم يفرض الزكاة الا ليطيب ما بقي من اموالكم، وانما فرض المواريث لتكون لمن بعدكم ‏"‏ ‏.‏ فكبر عمر ثم قال له ‏"‏ الا اخبرك بخير ما يكنز المرء المراة الصالحة اذا نظر اليها سرته واذا امرها اطاعته واذا غاب عنها حفظته ‏"‏ ‏.‏ - ضعيف


Narrated Abdullah ibn Abbas:

When this verse was revealed: "And those who hoard gold and silver," the Muslims were grieved about it. Umar said: I shall dispel your care. He, therefore, went and said: Prophet of Allah, your Companions were grieved by this verse. The Messenger of Allah (ﷺ) said: Allah has made zakat obligatory simply to purify your remaining property, and He made inheritances obligatory that they might come to those who survive you. Umar then said: Allah is most great. He then said to him: Let me inform you about the best a man hoards; it is a virtuous woman who pleases him when he looks at her, obeys him when he gives her a command, and guards his interests when he is away from her.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩/ যাকাত (كتاب الزكاة) 3/ Zakat (Kitab Al-Zakat)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৮ পর্যন্ত, সর্বমোট ৮ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে