পরিচ্ছেদঃ ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।

১৩৮৬. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু ত্বলহার এক ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ল। আবূ ত্বলহা বাইরে গেলেন, তখন ছেলেটি মারা গেল। আবূ ত্বলহা (রাঃ) ফিরে এসে জিজ্ঞেস করলেন, ছেলেটি কী করছে? উম্মু সুলাইম বললেনঃ সে আগের চেয়ে শান্ত। তারপর তাকে রাতের খাবার দিলেন। তিনি আহার করলেন। তারপর উম্মু সুলাইমের সঙ্গে যৌন সঙ্গম করলেন। যৌন সঙ্গম ক্রিয়া শেষে উম্মু সুলাইম বললেনঃ ছেলেটিকে দাফন করে আস। সকাল হলে আবু ত্বলহা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে তাঁকে এ ঘটনা বললেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেনঃ গত রাতে তুমি কি স্ত্রীর সঙ্গে রয়েছ? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ! নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ইয়া আল্লাহ! তাদের জন্য তুমি বরকত দান কর।

কিছুদিন পর উম্মু সুলাইম একটি সন্তান প্রসব করল (রাবী বলেনঃ) আবূ ত্বলহা (রাঃ) আমাকে বললেন, তাকে তুমি দেখাশোনা কর যতক্ষণ না আমি তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে নিয়ে যাই। তারপর তিনি তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে নিয়ে গেলেন। উম্মু সুলাইম সঙ্গে কিছু খেজুর দিয়ে দিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে (কোলে) নিলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, তার সঙ্গে কিছু আছে কি? তারা বললেনঃ হ্যাঁ, আছে। তিনি তা নিয়ে চৰ্বন করলেন এবং তারপর মুখ থেকে বের করে বাচ্চাটির মুখে দিলেন। তিনি এর দ্বারাই তার তাহনীক করলেন এবং তার নাম রাখলেন আবদুল্লাহ।

استحباب تحنيك المولود عند ولادته وحمله إِلى صالح يحنكه وجواز تسميته يوم ولادته واستحباب التسمية بعبد الله وإِبراهيم وسائر أسماء الأنبياء عليهم السلام

حديث أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رضي الله عنه قَالَ: كَانَ ابْنٌ لأَبِي طَلْحَةَ يَشْتَكِي، فَخَرَجَ أَبُو طَلْحَةَ، فَقُبِضَ الصَّبِيُّ فَلَمَّا رَجَعَ أَبُو طَلْحَةَ، قَالَ: مَا فَعَل ابْني قَالَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ: هُوَ أَسْكَنُ مَا كَانَ فَقَرَّبَتْ إِلَيْهِ الْعَشَاءَ، فَتَعَشَّى، ثُمَّ أَصَابَ مِنْهَا فَلَمَّا فَرَغَ، قَالَتْ: وَارِ الصَّبِيَّ فَلَمَّا أَصْبَحَ أَبُو طَلْحَةَ أَتَى رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَخْبَرَهُ فَقَالَ: أَعْرَسْتُمُ اللَّيْلَةَ قَالَ: نَعَمْ قَالَ: اللهُمَّ بَارِكْ لَهُمَا فَوَلَدَتْ غُلاَمًا قَالَ لِي أَبُو طَلْحَةَ: احْفَظْهُ حَتَّى تَأْتِيَ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَتَى بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَرْسَلَتْ مَعَهُ بِتَمَرَاتٍ، فَأَخَذَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: أَمَعَهُ شَيْءٌ قَالُوا: نَعَمْ، تَمَرَاتٌ فَأَخَذَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَمَضَغَهَا، ثُمَّ أَخَذَ مِنْ فِيهِ، فَجَعَلَهَا فِي فِي الصَّبِيِّ، وَحَنَّكَهُ بِهِ، وَسَمَّاهُ عَبْدَ اللهِ

حديث انس بن مالك رضي الله عنه قال: كان ابن لابي طلحة يشتكي، فخرج ابو طلحة، فقبض الصبي فلما رجع ابو طلحة، قال: ما فعل ابني قالت ام سليم: هو اسكن ما كان فقربت اليه العشاء، فتعشى، ثم اصاب منها فلما فرغ، قالت: وار الصبي فلما اصبح ابو طلحة اتى رسول الله صلى الله عليه وسلم، فاخبره فقال: اعرستم الليلة قال: نعم قال: اللهم بارك لهما فولدت غلاما قال لي ابو طلحة: احفظه حتى تاتي به النبي صلى الله عليه وسلم فاتى به النبي صلى الله عليه وسلم، وارسلت معه بتمرات، فاخذه النبي صلى الله عليه وسلم فقال: امعه شيء قالوا: نعم، تمرات فاخذها النبي صلى الله عليه وسلم، فمضغها، ثم اخذ من فيه، فجعلها في في الصبي، وحنكه به، وسماه عبد الله

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب)

পরিচ্ছেদঃ ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।

১৩৮৭. আবু মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার একটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করলে আমি তাকে নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে গেলাম। তিনি তার নাম রাখলেন ইবরাহীম। তারপর খেজুর চিবিয়ে তার মুখে দিলেন এবং তার জন্য বারকাতের দুআ করে আমার কাছে ফিরিয়ে দিলেন। সে ছিল আবূ মূসার বড় সন্তান।

استحباب تحنيك المولود عند ولادته وحمله إِلى صالح يحنكه وجواز تسميته يوم ولادته واستحباب التسمية بعبد الله وإِبراهيم وسائر أسماء الأنبياء عليهم السلام

حديث أَبِي مُوسى رضي الله عنه، قَالَ: وُلِدَ لِي غُلاَمٌ، فَأَتَيْتُ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَسَمَّاهُ إِبْرَاهِيمَ، فَحَنَّكَهُ بِتَمْرَةٍ وَدَعَا لَهُ بِالْبَرَكَةِ وَدَفَعَه إِلَيَّ وَكَانَ أَكْبَرَ وَلَدِ أَبِي مُوسى

حديث ابي موسى رضي الله عنه، قال: ولد لي غلام، فاتيت به النبي صلى الله عليه وسلم، فسماه ابراهيم، فحنكه بتمرة ودعا له بالبركة ودفعه الي وكان اكبر ولد ابي موسى

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب)

পরিচ্ছেদঃ ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।

১৩৮৮. আসমা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তখন আবদুল্লাহ্ ইবনু যুবায়ের তাঁর গর্ভে ছিলেন। তিনি বলেন, আমি এমন সময় হিজরত করি যখন আমি আসন্ন প্রসবা। আমি মদীনায় এসে কুবাতে অবতরণ করি। এ কুবায়ই আমি পুত্ৰ সন্তানটি প্রসব করি। এরপর আমি তাকে নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে তাঁর কোলে দিলাম। তিনি একটি খেজুর আনালেন এবং তা চিবিয়ে তার মুখে দিলেন। কাজেই সর্বপ্রথম যে বস্তুটি আবদুল্লাহর পেটে গেল তা হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর থুথু। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামান্য চিবানো খেজুর নবজাতকের মুখের ভিতরের তালুর অংশে লাগিয়ে দিলেন। এরপর তার জন্য দু’আ করলেন এবং বরকত চাইলেন। তিনি হলেন প্রথম নবজাতক সন্তান যিনি হিজরতের পর মুসলিম পরিবারে জন্মলাভ করেন।

استحباب تحنيك المولود عند ولادته وحمله إِلى صالح يحنكه وجواز تسميته يوم ولادته واستحباب التسمية بعبد الله وإِبراهيم وسائر أسماء الأنبياء عليهم السلام

حديث أَسْمَاءَ رضي الله عنها، أَنَّهَا حَمَلَتْ بِعَبْدِ اللهِ بْنِ الزُّبَيْرِ قَالَتْ: فَخَرَجْتُ وَأَنَا مُتِمٌّ فَأَتَيْتُ الْمَدِينَةَ، فَنَزَلْتُ بِقُبَاءٍ، فَوَلَدْتُهُ بِقُبَاءٍ ثُمَّ أَتَيْتُ بِهِ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَوَضَعْتُهُ فِي حَجْرِهِ ثُمَّ دَعَا بِتَمْرَةٍ فَمَضَغَهَا، ثُمَّ تَفَلَ فِي فِيهِ فَكَانَ أَوّلَ شَيْءٍ دَخَلَ جَوْفَهُ رِيقُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ حَنَّكَهُ بِتَمْرَةٍ، ثُمَّ دَعَا لَهُ وَبَرَّكَ عَلَيْهِ؛ وَكَانَ أَوَّلَ مَوْلُودٍ وُلِدَ فِي الإِسْلاَمِ

حديث اسماء رضي الله عنها، انها حملت بعبد الله بن الزبير قالت: فخرجت وانا متم فاتيت المدينة، فنزلت بقباء، فولدته بقباء ثم اتيت به النبي صلى الله عليه وسلم، فوضعته في حجره ثم دعا بتمرة فمضغها، ثم تفل في فيه فكان اول شيء دخل جوفه ريق رسول الله صلى الله عليه وسلم ثم حنكه بتمرة، ثم دعا له وبرك عليه؛ وكان اول مولود ولد في الاسلام

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب)

পরিচ্ছেদঃ ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।

১৩৮৯. সাহ্‌ল বিন সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। যখন মুনযির ইবনু আবূ উসায়দ জন্মগ্রহণ করলেন, তখন তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খিদমতে নিয়ে আসা হলো। তিনি তাকে নিজের উরুর উপর রাখলেন। আবূ উসায়দ (রাঃ) পাশেই বসা ছিলেন। এ সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সামনেই কোন জরুরী কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। ইত্যবসরে আবূ উসয়দ (রাঃ) কারো দ্বারা তার উরু থেকে তাকে উঠিয়ে নিয়ে গেলেন। পরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে কাজ থেকে অবসর হয়ে জিজ্ঞেস করলেন ও শিশুটি কোথায়? আবূ‌ উসায়দ বললঃ হে আল্লাহর রাসূল! আমি তাকে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছি। তিনি জিজ্ঞেস করলেনঃ তার নাম কী? তিনি বললেনঃ অমুক। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ বরং তার নাম মুনযির। সে দিন থেকে তার নাম রাখলেন মুনযির।

استحباب تحنيك المولود عند ولادته وحمله إِلى صالح يحنكه وجواز تسميته يوم ولادته واستحباب التسمية بعبد الله وإِبراهيم وسائر أسماء الأنبياء عليهم السلام

حديث سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ: أُتِيَ بِالْمُنْذِرِ ابْنِ أَبِي أُسَيْدٍ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، حِينَ وُلِدَ، فَوَضَعَهُ عَلَى فَخِذِهِ، وَأَبُو أُسَيْدٍ جَالِسٌ؛ فَلَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِشَيْءٍ بَيْنَ يَدَيْهِ، فَأَمَرَ أَبُو أُسَيْدٍ بِابْنِهِ فَاحْتُمِلَ مِنْ فَخِذِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَاسْتَفَاقَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ: أَيْنَ الصَّبِيُّ فَقَالَ أَبُو أُسَيْدٍ: قَلَبْنَاهُ، يَا رَسُولَ اللهِ قَالَ: مَا اسْمُهُ قَالَ: فُلاَنٌ قَالَ: وَلكِنْ أَسْمِهِ الْمُنْذِرَ فَسَمَّاهِ يَوْمَئِذٍ الْمُنْذِرَ

حديث سهل بن سعد قال: اتي بالمنذر ابن ابي اسيد الى النبي صلى الله عليه وسلم، حين ولد، فوضعه على فخذه، وابو اسيد جالس؛ فلها النبي صلى الله عليه وسلم بشيء بين يديه، فامر ابو اسيد بابنه فاحتمل من فخذ النبي صلى الله عليه وسلم، فاستفاق النبي صلى الله عليه وسلم، فقال: اين الصبي فقال ابو اسيد: قلبناه، يا رسول الله قال: ما اسمه قال: فلان قال: ولكن اسمه المنذر فسماه يومىذ المنذر

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب)

পরিচ্ছেদঃ ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।

১৩৯০. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সবার চেয়ে অধিক সদাচারী ছিলেন। আমার একজন ভাই ছিল; ’তাকে আবূ ’উমায়র’ বলে ডাকা হতো। আমার অনুমান যে, সে তখন মায়ের দুধ খেতো না। যখনই সে তার নিকট আসতো, তিনি বলতেনঃ হে আবু উমায়র! তোমার নুগায়র কি করছে? সে নুগায়র পাখিটা নিয়ে খেলতো।

استحباب تحنيك المولود عند ولادته وحمله إِلى صالح يحنكه وجواز تسميته يوم ولادته واستحباب التسمية بعبد الله وإِبراهيم وسائر أسماء الأنبياء عليهم السلام

حديث أَنَسٍ: قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَحْسَنَ النَّاسِ خُلُقًا وَكَانَ لِي أَخٌ يُقَالُ لَهُ أَبُو عُمَيْر، وقال أحبه فَطِيمٌ وَكَانَ إِذَا جَاءَ قَالَ: يَا أَبَا عُمَيْرٍ، مَا فَعَلَ النُّغيْرُ نُغَرٌ كَانَ يَلْعَبُ بِهِ

حديث انس: قال: كان النبي صلى الله عليه وسلم، احسن الناس خلقا وكان لي اخ يقال له ابو عمير، وقال احبه فطيم وكان اذا جاء قال: يا ابا عمير، ما فعل النغير نغر كان يلعب به

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে