পরিচ্ছেদঃ ৬/২৬. রাতের সালাতে দুআ এবং রাতে সালাতে দণ্ডায়মান হওয়া।

৪৩৭. ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি মাইমূনাহ (রাযি.)-এর ঘরে রাত কাটালাম। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঠে তাঁর প্রয়োজনাদি সেরে মুখ-হাত ধুয়ে শুয়ে পড়লেন। কিছুক্ষণ পরে আবার জেগে উঠে পানির মশকের নিকট গিয়ে এর মুখ খুললেন। এরপর মাঝারি রকমের এমন অযূ করলেন যে, তাতে অধিক পানি লাগালেন না। অথচ পুরা ’উযূই করলেন। অতঃপর তিনি সালাত আদায় করতে লাগলেন। তখন আমিও জেগে উঠলাম। তবে আমি কিছু দেরী করে উঠলাম। এজন্য যে, আমি এটা পছন্দ করলাম না যে, তিনি আমার অনুসরণকে দেখে ফেলেন। যা হোক আমি অযূ করলাম। তখনও তিনি দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করছিলেন। সুতরাং আমি গিয়ে তাঁর বাম দিকে দাঁড়িয়ে গেলাম। তখন তিনি আমার কান ধরে তাঁর ডান দিকে আমাকে ঘুরিয়ে নিলেন।

এরপর তাঁর তেরো রাক’আত সালাত পূর্ণ হলো। অতঃপর তিনি আবার কাত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। এমনকি নাক ডাকাতেও লাগলেন। তাঁর অভ্যাস ছিল যে, তিনি ঘুমালে নাক ডাকাতেন। এরপর বিলাল (রাযি.) এসে তাঁকে জাগালেন। তখন তিনি নতুন অযূ না করেই সালাত আদায় করলেন। তাঁর দু’আর মধ্যে এ দু’আও ছিলঃ ’’হে আল্লাহ! আপনি আমার অন্তরে, আমার চোখে, আমার কানে, আমার ডানে-বামে, আমার উপর-নীচে, আমার সামনে-পেছনে, আমার জন্য নূর দান করুন।

কুরায়ব (রহ.) বলেন, এ সাতটি আমার তাবূতের মত। এরপর আমি ’আব্বাসের পুত্রদের একজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম, তিনি আমাকে এ সাতটি অঙ্গের কথা বর্ণনা করলেন এবং রগ, মাংস, চুল ও চামড়ার উল্লেখ করলেন এবং আরো দু’টির কথা উল্লেখ করেন।

الدعاء في صلاة الليل وقيامه

حديث ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: بِتُّ عِنْدَ مَيْمُونَةَ، فَقَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَتَى حَاجَتَهُ، غَسَلَ وَجْهَهُ وَيَدَيْهِ ثُمَّ نَامَ، ثُمَّ قَامَ فَأَتَى الْقِرْبَةَ، فَأَطْلَقَ شِنَاقَهَا، ثُمَّ تَوَضَّأَ وُضُوءًا بَيْنَ وُضُوءَيْنِ لَمْ يُكْثِرْ، وَقَدْ أَبْلَغَ، فَصَلَّى، فَقُمْتُ فَتَمَطَّيْتُ كَرَاهِيَةَ أَنْ يَرَى أَنِّي كُنْتُ أَرْقبُهُ، فَتَوَضَّأْتُ، فَقَامَ يُصَلِّي، فَقُمْتُ عَنْ يَسَارِهِ، فَأَخَذَ بِأُذُنِي فَأَدَارَنِي عَنْ يَمِينِهِ، فَتَتَامَّتْ صَلاَتُهُ ثَلاَثَ عَشْرَةَ رَكْعَةً، ثُمَّ اضْطَجَعَ فَنَامَ حَتَّى نَفَخَ، وَكَانَ إِذَا نَامَ نَفَخَ، فَآذَنَهُ بِلاَلٌ بِالصَّلاَةِ فَصَلَّى وَلَمْ يَتَوَضَّأ؛ وَكَانَ يَقُولُ فِي دُعَائِهِ: اللهُمَّ اجْعَلْ فِي قَلْبِي نُورًا، وَفِي بَصَرِي نُورًا، وَفِي سَمْعِي نُورًا، وَعَنْ يَمِينِي نُورًا، وَعَنْ يَسَارِي نُورًا، وَفَوْقِي نُورًا، وَتَحْتِي نُورًا، وَأَمَامِي نُورًا، وَاجْعَلْ لِي نُورًا
قَالَ كُرَيْبٌ (الرَّاوِي عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ) وَسَبْعٌ فِي التَّابُوتِ، فَلَقَيْتُ رَجُلاً مِنْ وَلَدِ الْعَبَّاسِ فَحَدَّثَنِي بِهِنَّ فَذَكَرَ عَصَبِي وَلَحْمِي وَدَمِي وَشَعَرِي وَبَشَرِي، وَذَكَرَ خَصْلَتَيْنِ

حديث ابن عباس، قال: بت عند ميمونة، فقام النبي صلى الله عليه وسلم فاتى حاجته، غسل وجهه ويديه ثم نام، ثم قام فاتى القربة، فاطلق شناقها، ثم توضا وضوءا بين وضوءين لم يكثر، وقد ابلغ، فصلى، فقمت فتمطيت كراهية ان يرى اني كنت ارقبه، فتوضات، فقام يصلي، فقمت عن يساره، فاخذ باذني فادارني عن يمينه، فتتامت صلاته ثلاث عشرة ركعة، ثم اضطجع فنام حتى نفخ، وكان اذا نام نفخ، فاذنه بلال بالصلاة فصلى ولم يتوضا؛ وكان يقول في دعاىه: اللهم اجعل في قلبي نورا، وفي بصري نورا، وفي سمعي نورا، وعن يميني نورا، وعن يساري نورا، وفوقي نورا، وتحتي نورا، وامامي نورا، واجعل لي نورا قال كريب (الراوي عن ابن عباس) وسبع في التابوت، فلقيت رجلا من ولد العباس فحدثني بهن فذكر عصبي ولحمي ودمي وشعري وبشري، وذكر خصلتين

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৬/ মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা ক্বসর করার বর্ণনা (كتاب صلاة المسافرين وقصرها)

পরিচ্ছেদঃ ৬/২৬. রাতের সালাতে দুআ এবং রাতে সালাতে দণ্ডায়মান হওয়া।

৪৩৮. ’আবদুল্লাহ্ ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রী মায়মূনাহ (রাযি.)-এর ঘরে রাত কাটান। তিনি ছিলেন ইবনু ’আব্বাস (রাযি.)-এর খালা। ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) বলেনঃ অতঃপর আমি বিছানার প্রশস্ত দিকে শুলাম এবং আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর স্ত্রী বিছানার লম্বা দিকে শুলেন; আর আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুমিয়ে পড়লেন। এমনিভাবে রাত যখন অর্ধেক হয়ে গেল তার কিছু পূর্বে কিংবা কিছু পরে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাগলেন। তিনি বসে হাত দিয়ে তাঁর মুখমণ্ডল থেকে ঘুমের আবেশ মুছতে লাগলেন। অতঃপর সূরা আলে-’ইমরানের শেষ দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলেন।

অতঃপর দাঁড়িয়ে একটি ঝুলন্ত মশক হতে সুন্দরভাবে উযূ করলেন। অতঃপর সালাতে দাঁড়িয়ে গেলেন। ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) বলেন, আমিও উঠে তিনি যেরূপ করেছেন তদ্রূপ করলাম। তারপর গিয়ে তাঁর বাম পাশে দাঁড়ালাম। তিনি তাঁর ডান হাত আমার মাথার উপর রাখলেন এবং আমার ডান কান ধরে একটু নাড়া দিয়ে ডান পাশে এনে দাঁড় করালেন। অতঃপর তিনি দু’রাক’আত সালাত আদায় করলেন। তারপর দু’রাক’আত, তারপর দু’রাক’আত, তারপর দু’রাক’আত, তারপর দু’রাক’আত, তারপর দু’রাক’আত, তারপর বিতর আদায় করলেন। তারপর শুয়ে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর তাঁর নিকট মুয়ায্যিন এলে তিনি দাঁড়িয়ে হাল্কাভাবে দু’রাক’আত সালাত আদায় করলেন। তারপর বেরিয়ে গিয়ে ফজরের সালাত আদায় করলেন।

الدعاء في صلاة الليل وقيامه

حديث عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسِ، أَنَّهُ بَاتَ لَيْلَةً عِنْدَ مَيْمُونَةَ، زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهِيَ خَالَتَهُ، فَاضْطَجَعْتُ فِي عَرْضِ الْوِسَادَةِ، وَاضْطَجَعَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَهْلُهُ فِي طُولِهَا، فَنَامَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى إِذَا انْتَصَفَ اللَّيْلُ أَوْ قَبْلَهُ بِقَلِيلٍ أَوْ بَعْدَهُ بِقَلِيلٍ، اسْتَيْقَظَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَجَلَسَ يَمْسَحُ النَّوْمَ عَنْ وَجْهِهِ بِيَدِهِ، ثُمَّ قَرَأَ الْعَشْرَ الآيَاتِ الْخَواتِمَ مِنْ سُورَةِ آلِ عِمْرَانَ، ثُمَّ قَامَ إِلَى شَنٍّ مُعَلَّقَةٍ فَتَوَضَّأَ مِنْهَا فَأَحْسَنَ وُضُوءَهُ، ثُمَّ قَامَ يُصَلِّي قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: فَقُمْتُ فَصَنَعْتُ مِثْلَ مَا صَنَعَ، ثُمَّ ذَهَبْتُ فَقُمْتُ إِلَى جَنْبِهِ فَوَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى رَأْسِي وَأَخَذَ بِأُذُنِي الْيُمْنَى يَفْتِلُهَا؛ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ أَوْتَرَ؛ ثُمَّ اضْطَجَعَ حَتَّى أَتَاهُ الْمُؤذِّنُ فَقَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ خَفِيفَتَيْنِ، ثُمَّ خَرَجَ فَصَلَّى الصُّبْحَ

حديث عبد الله بن عباس، انه بات ليلة عند ميمونة، زوج النبي صلى الله عليه وسلم وهي خالته، فاضطجعت في عرض الوسادة، واضطجع رسول الله صلى الله عليه وسلم واهله في طولها، فنام رسول الله صلى الله عليه وسلم حتى اذا انتصف الليل او قبله بقليل او بعده بقليل، استيقظ رسول الله صلى الله عليه وسلم، فجلس يمسح النوم عن وجهه بيده، ثم قرا العشر الايات الخواتم من سورة ال عمران، ثم قام الى شن معلقة فتوضا منها فاحسن وضوءه، ثم قام يصلي قال ابن عباس: فقمت فصنعت مثل ما صنع، ثم ذهبت فقمت الى جنبه فوضع يده اليمنى على راسي واخذ باذني اليمنى يفتلها؛ فصلى ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم اوتر؛ ثم اضطجع حتى اتاه الموذن فقام فصلى ركعتين خفيفتين، ثم خرج فصلى الصبح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৬/ মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা ক্বসর করার বর্ণনা (كتاب صلاة المسافرين وقصرها)

পরিচ্ছেদঃ ৬/২৬. রাতের সালাতে দুআ এবং রাতে সালাতে দণ্ডায়মান হওয়া।

৪৩৯. ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সালাত ছিল তের রাক’আত অর্থাৎ রাতে। (তাহাজ্জুদ ও বিতরসহ)।

الدعاء في صلاة الليل وقيامه

حديث ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: كَانَتْ صَلاَةُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلاَثَ عَشْرَةَ رَكْعَةً، يَعْنِي بِاللَّيْلِ

حديث ابن عباس، قال: كانت صلاة النبي صلى الله عليه وسلم ثلاث عشرة ركعة، يعني بالليل

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৬/ মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা ক্বসর করার বর্ণনা (كتاب صلاة المسافرين وقصرها)

পরিচ্ছেদঃ ৬/২৬. রাতের সালাতে দুআ এবং রাতে সালাতে দণ্ডায়মান হওয়া।

৪৪০. ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে যখন তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতেন, তখন বলতেনঃ হে আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্! সব প্রশংসা একমাত্র আপনারই, আসমান ও যমীনের তত্ত্বাবধায়ক আপনিই এবং আপনারই জন্য সব স্তুতি। আসমান ও যমীন এবং এসবের মধ্যকার সবকিছুর প্রতিপালক আপনিই এবং আপনারই জন্য সব প্রশংসা। আসমান যমীন ও এগুলোর মধ্যকার সব কিছুর নূর আপনিই। আপনি হক, আপনার বাণী হক, আপনার ওয়াদা হক, আপনার সাক্ষাৎ হক, জান্নাত হক, জাহান্নাম হক এবং ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) হক। ইয়া আল্লাহ্! আপনারই উদ্দেশে আমি ইসলাম কবূল করেছি এবং আপনারই প্রতি ঈমান এনেছি, তাওয়াক্কুল করেছি আপনারই ওপর, আপনারই কাছে বিবাদ হাওয়ালা করেছি, আপনারই কাছে ফায়সালা চেয়েছি। তাই আপনি আমার পূর্বের ও পরের গুপ্ত ও প্রকাশ্য এবং যা আপনি আমার চেয়ে অধিকজ্ঞাত তাই সবই মাফ করে দিন। আপনি ব্যতীত সত্যিকার কোন ইলাহ্ নেই।

الدعاء في صلاة الليل وقيامه

حديث ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا تَهَجَّدَ مِنَ اللَّيْلِ قَالَ: اللهُمَّ لَكَ الْحَمْدُ أَنْتَ نُورُ السَّمَواتِ وَالأَرْضِ، وَلَكَ الْحَمْدُ أَنْتَ قَيِّمُ السَّمَواتِ وَالأَرْضِ، وَلَكَ الْحَمْدُ أَنْتَ رَبُّ السَّمَواتِ وَالأَرْضِ وَمَنْ فِيهِنَّ أَنْتَ الْحَقُّ، وَوَعْدُكَ الْحَقُّ، وَقَوْلُكَ الْحَقُّ، وَلِقَاؤكَ حَقٌّ، وَالْجَنَّةُ حَقٌّ، وَالنَّارُ حَقٌّ، وَالنَّبِيُّونَ حَقٌّ وَالسَّاعَةُ حَقٌّ؛ اللهُمَّ لَكَ أَسْلَمْتُ، وَبِكَ آمَنْتُ، وَعَلَيْكَ تَوَكَّلْتُ، وَإِلَيْكَ أَنَبْتُ، وَبِكَ خَاصَمْتُ، وَإِلَيْكَ حَاكَمْتُ، فَاغْفِرْلي مَا قَدَّمْتُ وَمَا أَخَّرْتُ، وَمَا أَسْرَرْتُ وَمَا أَعْلَنْتُ أَنْتَ إِلهِي لاَ إِلهَ إِلاَّ أَنْتَ

حديث ابن عباس، قال: كان النبي صلى الله عليه وسلم اذا تهجد من الليل قال: اللهم لك الحمد انت نور السموات والارض، ولك الحمد انت قيم السموات والارض، ولك الحمد انت رب السموات والارض ومن فيهن انت الحق، ووعدك الحق، وقولك الحق، ولقاوك حق، والجنة حق، والنار حق، والنبيون حق والساعة حق؛ اللهم لك اسلمت، وبك امنت، وعليك توكلت، واليك انبت، وبك خاصمت، واليك حاكمت، فاغفرلي ما قدمت وما اخرت، وما اسررت وما اعلنت انت الهي لا اله الا انت

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৬/ মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা ক্বসর করার বর্ণনা (كتاب صلاة المسافرين وقصرها)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে