পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
২১৯৫। অনুচ্ছেদঃ যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনু সালাবার অন্তরগত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সা.) নাখল নামক স্থানে অবতরন করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। কেননা আবূ মুসা (রা.) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ ইবন রাজা (র.).... জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা.) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তার সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন।
ইবন আব্বাস (র.) বলেছেন, নবী (সা.) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। বকর ইবন সাওয়াদা (র.)... জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত যে মুহারিব ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা.) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইবন ইসহাক (র.)... জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন নবী (সা.) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকাব উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোন যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরস্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা.) দু'রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র.) সালামা (রা.) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আমি নবী (সা.) এর সাথে যূকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৪। মুহাম্মদ ইবনু আ’লা (রহঃ) ... আবূ মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোনো এক যুদ্ধে আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে রওয়ানা করলাম। আমরা ছিলাম ছয়জন। আমাদের একটি মাত্র উট ছিল। পালাক্রমে আমরা এর পিঠে আরোহণ করতাম। (হেঁটে হেঁটে) আমাদের পা ফেটে যায়। আমার পা দুখানাও ফেটে গেল, খসে পড়ল নখগুলো। এ কারণে আমরা আমাদের পায়ে নেকড়া জড়িয়ে বাঁধলাম। এ জন্য এ যুদ্ধকে যাতুর রিকা যুদ্ধ বলা হয়। কেননা আমরা আমাদের পায়ে নেকড়া দ্বারা পট্টি বেঁধেছিলাম। আবূ মূসা (রাঃ) উক্ত ঘটনা বর্ণনা করেছেন। পরবর্তীতে তিনি এ ঘটনা বর্ণনা করাকে অপছন্দ করেন। তিনি বলেন, আমি এভাবে বর্ণনা করাকে ভাল মনে করি না। সম্ভবতঃ তিনি তার কোন আমল প্রকাশ করাকে অপছন্দ করতেন।
হাদিস নং - ৪১২৫, ৪১২৬, ৪১২৭ ও ৪১২৮
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ بُرَيْدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِي مُوسَى ـ رضى الله عنه ـ قَالَ خَرَجْنَا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي غَزَاةٍ وَنَحْنُ سِتَّةُ نَفَرٍ بَيْنَنَا بَعِيرٌ نَعْتَقِبُهُ، فَنَقِبَتْ أَقْدَامُنَا وَنَقِبَتْ قَدَمَاىَ وَسَقَطَتْ أَظْفَارِي، وَكُنَّا نَلُفُّ عَلَى أَرْجُلِنَا الْخِرَقَ، فَسُمِّيَتْ غَزْوَةَ ذَاتِ الرِّقَاعِ، لِمَا كُنَّا نَعْصِبُ مِنَ الْخِرَقِ عَلَى أَرْجُلِنَا، وَحَدَّثَ أَبُو مُوسَى بِهَذَا، ثُمَّ كَرِهَ ذَاكَ، قَالَ مَا كُنْتُ أَصْنَعُ بِأَنْ أَذْكُرَهُ. كَأَنَّهُ كَرِهَ أَنْ يَكُونَ شَىْءٌ مِنْ عَمَلِهِ أَفْشَاهُ.
Narrated Abu Burda:
Abu Musa said, "We went out in the company of the Prophet (ﷺ) for a Ghazwa and we were six persons having one camel which we rode in rotation. So, (due to excessive walking) our feet became thin and my feet became thin and my nail dropped, and we used to wrap our feet with the pieces of cloth, and for this reason, the Ghazwa was named Dhat-ur-Riqa as we wrapped our feet with rags." When Abu- Musa narrated this (Hadith), he felt regretful to do so and said, as if he disliked to have disclosed a good deed of his.
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৫। কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... সালিহ্ ইবনু খাওয়াত (রাঃ) এমন একজন সাহাবী থেকে বর্ণনা করেন যিনি যাতুর রিকার যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। তিনি বলেছেন, একদল লোক (সালাত (নামায/নামাজ) আদায়ের জন্য) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে কাতারে দাঁড়ালেন এবং অপর দলটি রইলেন শত্রুর সম্মুখীন। এরপর তিনি তার সাথে দাঁড়ানো দলটি নিয়ে এক রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন। মুকতাদিগণ তাদের সালাত (নামায/নামাজ) পুরা করে ফিরে গেলেন এবং শত্রুর সম্মুখে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়ালেন। এরপর দ্বিতীয় দলটি এলে তিনি তাদেরকে নিয়ে অবশিষ্ট রাকাত আদায় করে স্থির হয়ে বসে রইলেন। এবার মুকতাদিগণ তাদের নিজেদের সালাত (নামায/নামাজ) সম্পূর্ণ করলে তিনি তাদেরকে নিয়ে সালাম ফিরালেন।
মুআয (রহঃ) জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, আমরা নাখল নামক স্থানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম। এরপর জাবির (রাঃ) সালাতুল (নামায) খাওফের কথা উল্লেখ করেন। এ হাদীস সম্পর্কে ইমাম মালিক (রহঃ) বলেছেন, সালাতুল (নামায) খাওফ সম্পর্কে আমি যত হাদিস শুনেছি এর মধ্যে এ হাদীসটই সবচেয়ে উত্তম। লাইস (রহঃ) ... কাসেম ইবনু মুহাম্মদ থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গাযওয়ায়ে বনূ আনমারে সালাতুল (নামায) খাওফ আদায় করেছেন। এই বর্ণনায় মুয়ায (রাঃ)-এর অনুসরণ করেছেন।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ رُومَانَ، عَنْ صَالِحِ بْنِ خَوَّاتٍ، عَمَّنْ شَهِدَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ ذَاتِ الرِّقَاعِ صَلَّى صَلاَةَ الْخَوْفِ أَنَّ طَائِفَةً صَفَّتْ مَعَهُ، وَطَائِفَةٌ وُجَاهَ الْعَدُوِّ، فَصَلَّى بِالَّتِي مَعَهُ رَكْعَةً، ثُمَّ ثَبَتَ قَائِمًا، وَأَتَمُّوا لأَنْفُسِهِمْ ثُمَّ انْصَرَفُوا، فَصَفُّوا وُجَاهَ الْعَدُوِّ، وَجَاءَتِ الطَّائِفَةُ الأُخْرَى فَصَلَّى بِهِمِ الرَّكْعَةَ الَّتِي بَقِيَتْ مِنْ صَلاَتِهِ، ثُمَّ ثَبَتَ جَالِسًا، وَأَتَمُّوا لأَنْفُسِهِمْ، ثُمَّ سَلَّمَ بِهِمْ.
وَقَالَ مُعَاذٌ حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِنَخْلٍ. فَذَكَرَ صَلاَةَ الْخَوْفِ. قَالَ مَالِكٌ وَذَلِكَ أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي صَلاَةِ الْخَوْفِ. تَابَعَهُ اللَّيْثُ عَنْ هِشَامٍ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ أَنَّ الْقَاسِمَ بْنَ مُحَمَّدٍ حَدَّثَهُ صَلَّى النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي غَزْوَةِ بَنِي أَنْمَارٍ.
Narrated Salih bin Khawwat:
Concerning those who witnessed the Fear Prayer that was performed in the battle of Dhat-ur-Riqa' in the company of Allah's Messenger (ﷺ); One batch lined up behind him while another batch (lined up) facing the enemy. The Prophet (ﷺ) led the batch that was with him in one rak`a, and he stayed in the standing posture while that batch completed their (two rak`at) prayer by themselves and went away, lining in the face of the enemy, while the other batch came and he (i.e. the Prophet) offered his remaining rak`a with them, and then, kept on sitting till they completed their prayer by themselves, and he then finished his prayer with Taslim along with them.
Narrated Ibn Az-Zubair:
Jabir said, "We were with the Prophet (ﷺ) at Nakhl," and then he mentioned the Fear prayer. Narrated Al-Qasim bin Muhammad: The Prophet (ﷺ) offered the Fear prayer in the Ghazwa of Banu Anmar.
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৬। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... সাহ্ল ইবনু আবূ হাসমা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন (সালাতুল খাওফে) ইমাম কেবলামুখী হয়ে দাঁড়াবেন। মুকতাদীদের একদল থাকবেন তাঁর সাথে। এবং অন্যদল শত্রুদের মুখোমুখী হয়ে তাদের মুকাবিলায় দাঁড়িয়ে থাকবেন। তখন ইমাম তাঁর পেছনে ইকতেদাকারী লোকদের নিয়ে এক রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করবেন। এরপর ইকতেদাকারীগণ নিজ স্থানে দাঁড়িয়ে রুকূ ও দু’সিজদাসহ আরো এক রাকাত সালাত আদায় করে ঐ দলের স্থানে গিয়ে দাঁড়াবেন। এরপর তারা এসে একতেদা করার পর ইমাম তাদের নিয়ে আরো এক রাকাত সালাত আদায় করবেন। এভাবে ইমামের দু’রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) পূর্ণ হয়ে যাবে। এরপর মুকতাদিগণ রুকূ সিজদাসহ আরো এক রাকাত সালাত আদায় করবেন।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ الأَنْصَارِيِّ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ صَالِحِ بْنِ خَوَّاتٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ، قَالَ يَقُومُ الإِمَامُ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ، وَطَائِفَةٌ مِنْهُمْ مَعَهُ وَطَائِفَةٌ مِنْ قِبَلِ الْعَدُوِّ، وُجُوهُهُمْ إِلَى الْعَدُوِّ، فَيُصَلِّي بِالَّذِينَ مَعَهُ رَكْعَةً، ثُمَّ يَقُومُونَ، فَيَرْكَعُونَ لأَنْفُسِهِمْ رَكْعَةً وَيَسْجُدُونَ سَجْدَتَيْنِ فِي مَكَانِهِمْ، ثُمَّ يَذْهَبُ هَؤُلاَءِ إِلَى مَقَامِ أُولَئِكَ فَيَرْكَعُ بِهِمْ رَكْعَةً، فَلَهُ ثِنْتَانِ، ثُمَّ يَرْكَعُونَ وَيَسْجُدُونَ سَجْدَتَيْنِ.
Narrated Sahl bin Abi Hathma:
(describing the Fear prayer): The Imam stands up facing the Qibla and one batch of them (i.e. the army) (out of the two) prays along with him and the other batch faces the enemy. The Imam offers one rak`a with the first batch they themselves stand up alone and offer one bowing and two prostrations while they are still in their place, and then go away to relieve the second batch, and the second batch comes (and takes the place of the first batch in the prayer behind the Imam) and he offers the second rak`a with them. So he completes his two-rak`at and then the second batch bows and prostrates two prostrations (i.e. complete their second rak`a and thus all complete their prayer).
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৭। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... সাহ্ল ইবনু আবূ হাসমা (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ صَالِحِ بْنِ خَوَّاتٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم.
(This hadith has also been narrated through two other chain by Sahl b. Abi Hathma)
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৮। মুহাম্মদ (রহঃ) ... উবায়দুল্লাহ (রহঃ) সাহল (রাঃ) থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর (পূর্ব বর্ণিত) হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ يَحْيَى، سَمِعَ الْقَاسِمَ، أَخْبَرَنِي صَالِحُ بْنُ خَوَّاتٍ، عَنْ سَهْلٍ، حَدَّثَهُ قَوْلَهُ.
(This hadith has also been narrated through two other chain by Sahl b. Abi Hathma)
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮২৯। আবূল ইয়ামান (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে নাজদ এলাকায় যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছি। এ যুদ্ধে আমরা শত্রুদের মুকাবিলা করেছিলাম এবং তাদের সামনে কাতারবন্দী হয়ে দাঁড়িয়েছিলাম।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَالِمٌ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ غَزَوْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قِبَلَ نَجْدٍ، فَوَازَيْنَا الْعَدُوَّ فَصَافَفْنَا لَهُمْ.
Narrated Ibn `Umar:
I took part in a Ghazwa towards Najd along with Allah's Messenger (ﷺ) and we clashed with the enemy, and we lined up for them.
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮৩০। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (সৈন্যদেরকে দু’দলে বিভক্ত করে) একদল সাথে নিয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেছেন। অন্যদলকে নিয়োজিত রেখেছেন শত্রুর মোকাবেলায়। তারপর (যে দল তাঁর সঙ্গে এক রাকাত সালাত আদায় করেছেন) তাঁর শত্রুর মুকাবিলায় নিজ সাথীদের স্থানে চলে গেলেন। অন্যদল (যারা শত্রুর মুকাবিলায় দাঁড়িয়েছিলেন) চলে আসলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে নিয়ে এক রাকাত সালাত আদায় করে সালাম ফিরালেন। এরপর তাঁরা তাদের বাকি আরেক রাকাত আদায় করলেন এবং শত্রুর মুকাবিলায় গিয়ে দাঁড়ালেন। এবার পুর্বের দলটি এসে নিজেদের অবশিষ্ট রাকাতটি আদায় করলেন।
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، حَدَّثَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم صَلَّى بِإِحْدَى الطَّائِفَتَيْنِ، وَالطَّائِفَةُ الأُخْرَى مُوَاجِهَةُ الْعَدُوِّ، ثُمَّ انْصَرَفُوا، فَقَامُوا فِي مَقَامِ أَصْحَابِهِمْ، فَجَاءَ أُولَئِكَ فَصَلَّى بِهِمْ رَكْعَةً، ثُمَّ سَلَّمَ عَلَيْهِمْ، ثُمَّ قَامَ هَؤُلاَءِ فَقَضَوْا رَكْعَتَهُمْ، وَقَامَ هَؤُلاَءِ فَقَضَوْا رَكْعَتَهُمْ.
Narrated `Abdullah bin `Umar:
Allah's Messenger (ﷺ) led the Fear-prayer with one of the two batches of the army while the other (batch) faced the enemy. Then the first batch went away and took places of their companions (i.e. second batch) and the second batch came and he led his second rak`a with them. Then he (i.e. the Prophet: finished his prayer with Taslim and then each of the two batches got up and completed their remaining one rak`a.
পরিচ্ছেদঃ ২১৯৫. যাতুর রিকার যুদ্ধ। গাতফানের শাখা গোত্র বনূ সালাবার অন্তর্গত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সাথে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নাখল নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কেননা আবূ মুসা (রা) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে ) এসেছিলেন। আবদুল্লাহ্ ইব্ন রাজা (র) ...... জাবির ইব্ন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সা) সপ্তম যুদ্ধ তথা যাতুর রিকার যুদ্ধে তাঁর সাহাবীগণকে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন আব্বাস (র) বলেছেন, নবী (সা) যূকারাদের যুদ্ধে সালাতুল খাওফ আডায় করেছেন। বকর ইব্ন সাওয়াদা (র) ......জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মুহাবির ও সালাবা গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় নবী (সা) সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। ইব্ন ইসহাক (র) ......... জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা) নাখল নামক স্থান থেকে যাতুর রিকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গাতফান গোত্রের একটি দলের সম্মুখীন হন। কিন্তু সেখানে কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। উভয় পক্ষ পরষ্পর ভীতি প্রদর্শন করেছিল মাত্র। তখন নবী (সা) দু’রাকাত সালাতুল খাওফ আদায় করেন। ইয়াযীদ (র) সালামা (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সংগে যুকারাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম।
৩৮৩১। আবূল ইয়ামান (রহঃ) ... জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি নাজ্দ এলাকায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। (অন্য এক সনদে) ইসমাঈল (রহঃ) ... জাবির ইবনু ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি নাজ্দ এলাকায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। যুদ্ধ শেষে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করলে তিনিও তাঁর সাথে প্রত্যাবর্তন করলেন। পথিমধ্যে কাঁটা গাছ ভরা এক উপত্যকায় মধ্যাহ্নের সময় তাঁদের ভীষণ গরম অনুভূত হল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এখানেই অবতরণ করলেন। লোকজন সবাই ছায়াবান গাছের খোঁজে কাঁটাবনের মাঝে ছড়িয়ে পড়ল। এদিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি বাবলা গাছের নিচে অবস্থান করে তরবারিখানা গাছে ঝুলিয়ে দিলেন।
জাবির (রাঃ) বলেন, সবেমাত্র আমরা নিদ্রা গিয়েছি। এমতাবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে ডাকতে আরম্ভ করলেন। আমরা সকলেই তাঁর কাছে উপস্থিত হলাম। তখন তাঁর কাছে এক বেদুঈন বসা ছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি নিদ্রিত ছিলাম, এমতাবস্থায় সে আমার তরবারিখানা হস্তগত করে কোষমুক্ত অবস্থায় তা আমার উপর উঁচিয়ে ধরলে আমি জাগ্রত হই। তখন সে আমাকে বলল, এখন তোমাকে আমার হাত থেকে রক্ষা করবে কে? আমি বললাম, আল্লাহ! দেখ না, এ-ই তো সে বসা আছে। (এ জঘন্যতম অপরাধের পরও) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে কোনো প্রকার শাস্তি প্রদান করেননি।
(অপর এক সনদে) আবান (রহঃ) ... জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যাতুর রিকার যুদ্ধে আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম। আমরা একটি ছায়াবান বৃক্ষের কাছে গিয়ে পৌঁছলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আরামের জন্য আমরা তা ছেড়ে দিলাম। এমন সময় এক মুশরিক ব্যাক্তি এসে গাছের সাথে ঝুলানো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরবারীখানা হাতে নিয়ে তা তাঁর উপর উঁচিয়ে ধরে বলল, তুমি আমাকে ভয় পাও কি? তিনি বললেন, না। এরপর সে বলল, এখন তোমাকে আমার হাত থেকে রক্ষা করবে কে? তিনি বললেন, আল্লাহ। এরপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবীগণ তাকে ধমক দিলেন। এরপর সালাত (নামায/নামাজ) আরম্ভ হলে তিনি মুসলিমদের একটি দলকে নিয়ে দু’রাকাত সালাত আদায় করলেন। তারা এখান থেকে হটে গেলে অপর দলটি নিয়ে তিনি আরো দু’রাকাত সালাত আদায় করলেন। এভাবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হল চার রাকাত এবং সাহাবীদের হল দু’রাকাত সালাত।
(অন্য এক সূত্রে) মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আবূ বিশ্র (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি যে লোকটি তলোয়ার উঁচু করেছিল তার নাম হল গাওরাস ইবনু হারিস। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ অভিযানে খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
আবূ যুবায়র (রহঃ) ... জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেছেন, নাখল নামক স্থানে আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ছিলাম। তিনি এ সময় সালাতুল খাওফ আদায় করেছেন। আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, নাজদের যুদ্ধে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সালাতুল (নামায) খাওফ আদায় করেছি। আবূ হুরায়রা খায়বার যুদ্ধের সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসেছিলেন।
হাদিস নং - ৪১৩৪, ৪১৩৫, ৪১৩৬ ও ৪১৩৭
باب غزوة ذات الرقاع وهي غزوة محارب خصفة من بني ثعلبة من غطفان فنزل نخلا وهي بعد خيبر لأن أبا موسى جاء بعد خيبر و قال عبد الله بن رجاء أخبرنا عمران القطان عن يحيى بن أبي كثير عن أبي سلمة عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى بأصحابه في الخوف في غزوة السابعة غزوة ذات الرقاع قال ابن عباس صلى النبي صلى الله عليه وسلم الخوف بذي قرد وقال ب
حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، حَدَّثَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي سِنَانٌ، وَأَبُو سَلَمَةَ أَنَّ جَابِرًا، أَخْبَرَ أَنَّهُ، غَزَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قِبَلَ نَجْدٍ.
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ حَدَّثَنِي أَخِي، عَنْ سُلَيْمَانَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ أَبِي عَتِيقٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سِنَانِ بْنِ أَبِي سِنَانٍ الدُّؤَلِيِّ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ـ رضى الله عنهما ـ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، غَزَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قِبَلَ نَجْدٍ، فَلَمَّا قَفَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَفَلَ مَعَهُ، فَأَدْرَكَتْهُمُ الْقَائِلَةُ فِي وَادٍ كَثِيرِ الْعِضَاهِ، فَنَزَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، وَتَفَرَّقَ النَّاسُ فِي الْعِضَاهِ يَسْتَظِلُّونَ بِالشَّجَرِ، وَنَزَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم تَحْتَ سَمُرَةٍ، فَعَلَّقَ بِهَا سَيْفَهُ، قَالَ جَابِرٌ فَنِمْنَا نَوْمَةً، ثُمَّ إِذَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَدْعُونَا، فَجِئْنَاهُ فَإِذَا عِنْدَهُ أَعْرَابِيٌّ جَالِسٌ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ هَذَا اخْتَرَطَ سَيْفِي، وَأَنَا نَائِمٌ فَاسْتَيْقَظْتُ، وَهْوَ فِي يَدِهِ صَلْتًا، فَقَالَ لِي مَنْ يَمْنَعُكَ مِنِّي قُلْتُ اللَّهُ. فَهَا هُوَ ذَا جَالِسٌ ". ثُمَّ لَمْ يُعَاقِبْهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم.
وَقَالَ أَبَانُ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِذَاتِ الرِّقَاعِ، فَإِذَا أَتَيْنَا عَلَى شَجَرَةٍ ظَلِيلَةٍ تَرَكْنَاهَا لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، فَجَاءَ رَجُلٌ مِنَ الْمُشْرِكِينَ وَسَيْفُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مُعَلَّقٌ بِالشَّجَرَةِ فَاخْتَرَطَهُ فَقَالَ تَخَافُنِي قَالَ " لاَ ". قَالَ فَمَنْ يَمْنَعُكَ مِنِّي قَالَ " اللَّهُ ". فَتَهَدَّدَهُ أَصْحَابُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، وَأُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَصَلَّى بِطَائِفَةٍ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ تَأَخَّرُوا، وَصَلَّى بِالطَّائِفَةِ الأُخْرَى رَكْعَتَيْنِ، وَكَانَ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَرْبَعٌ وَلِلْقَوْمِ رَكْعَتَيْنِ. وَقَالَ مُسَدَّدٌ عَنْ أَبِي عَوَانَةَ عَنْ أَبِي بِشْرٍ اسْمُ الرَّجُلِ غَوْرَثُ بْنُ الْحَارِثِ، وَقَاتَلَ فِيهَا مُحَارِبَ خَصَفَةَ.
وَقَالَ أَبُو الزُّبَيْرِ عَنْ جَابِرٍ، كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِنَخْلٍ فَصَلَّى الْخَوْفَ. وَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ صَلَّيْتُ مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم غَزْوَةَ نَجْدٍ صَلاَةَ الْخَوْفِ. وَإِنَّمَا جَاءَ أَبُو هُرَيْرَةَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَيَّامَ خَيْبَرَ.
Narrated Sinan and Abu Salama:
Jabir mentioned that he had participated in a Ghazwa towards Najd in the company of Allah's Messenger (ﷺ) .
Narrated Jabir bin `Abdullah:
That he fought in a Ghazwa towards Najd along with Allah's Messenger (ﷺ) and when Allah's Messenger (ﷺ) returned, he too, returned along with him. The time of the afternoon nap overtook them when they were in a valley full of thorny trees. Allah's Messenger (ﷺ) dismounted and the people dispersed amongst the thorny trees, seeking the shade of the trees. Allah's Messenger (ﷺ) took shelter under a Samura tree and hung his sword on it. We slept for a while when Allah's Messenger (ﷺ) suddenly called us, and we went to him, to find a bedouin sitting with him. Allah's Messenger (ﷺ) said, "This (bedouin) took my sword out of its sheath while I was asleep. When I woke up, the naked sword was in his hand and he said to me, 'Who can save you from me?, I replied, 'Allah.' Now here he is sitting." Allah's Messenger (ﷺ) did not punish him (for that).
(through another group of narrators) Jabir said:
"We were in the company of the Prophet (during the battle of) Dhat-ur-Riqa', and we came across a shady tree and we left it for the Prophet (to take rest under its shade). A man from the pagans came while the Prophet's sword was hanging on the tree. He took it out of its sheath secretly and said (to the Prophet (ﷺ) ), 'Are you afraid of me?' The Prophet (ﷺ) said, 'No.' He said, 'Who can save you from me?' The Prophet (ﷺ) said, Allah.' The companions of the Prophet (ﷺ) threatened him, then the Iqama for the prayer was announced and the Prophet (ﷺ) offered a two rak`at Fear prayer with one of the two batches, and that batch went aside and he offered two rak`a-t with the other batch. So the Prophet (ﷺ) offered four rak`at but the people offered two rak`at only." (The subnarrator) Abu Bishr added, "The man was Ghaurath bin Al-Harith and the battle was waged against Muharib Khasafa."
Jabir added, "We were with the Prophet (ﷺ) at Nakhl and he offered the Fear prayer." Abu Huraira said, "I offered the Fear prayer with the Prophet (ﷺ) during the Ghazwa (i.e. the battle) of Najd." Abu Huraira came to the Prophet (ﷺ) during the day of Khaibar.