সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها)
৭০২২

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২২-(১/২৮২২) আবদুল্লাহ ইবনু মাসলামাহ ইবনু কা’নাব (রহঃ) ..... আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতকে পবিবেষ্টন করে রাখা হয়েছে কষ্টদায়ক জিনিস দ্বারা এবং জাহান্নামকে পরিবেষ্টন করে রাখা হয়েছে আকর্ষণীয় জিনিস দ্বারা। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৬৯, ইসলামিক সেন্টার ৬৯২৬)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا عبد الله بن مسلمة بن قعنب، حدثنا حماد بن سلمة، عن ثابت، وحميد، عن انس بن مالك، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حفت الجنة بالمكاره وحفت النار بالشهوات ‏"‏ ‏.‏


Anas b. Malik reported:
The Paradise is surrounded by hardships and the Hell-Fire is surrounded by temptations.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৩

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২৩-(../২৮২৩) যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) এর সানাদে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে অবিকল হাদীস বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭০, ইসলামিক সেন্টার ৬৯২৭)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ، حَدَّثَنِي وَرْقَاءُ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِهِ ‏.‏

وحدثني زهير بن حرب، حدثنا شبابة، حدثني ورقاء، عن ابي الزناد، عن الاعرج، عن ابي هريرة، عن النبي صلى الله عليه وسلم بمثله ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Abu Huraira through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৪

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২৪-(২/২৮২৪) সাঈদ ইবনু আমর আল আশ’আসী ও যুহায়র ইবনু হাব (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, আমি আমার নেক বান্দাদের জন্য এমন সব বস্তু তৈরি করে রেখেছি যা কখনো কোন চক্ষু দেখেনি, কোন কান শুনেনি এবং কোন অন্তঃকরণ কখনো কল্পনাও করেনি।

এ কথাটি অনুরূপ আল-কুরআনেও উল্লেখ রয়েছে- "কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান স্বরূপ"- (সূরা আস্ সিজদা ৩২ঃ ১৭)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭১, ইসলামিক সেন্টার ৬৯২৮)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَمْرٍو الأَشْعَثِيُّ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ زُهَيْرٌ حَدَّثَنَا وَقَالَ، سَعِيدٌ أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ أَعْدَدْتُ لِعِبَادِيَ الصَّالِحِينَ مَا لاَ عَيْنٌ رَأَتْ وَلاَ أُذُنٌ سَمِعَتْ وَلاَ خَطَرَ عَلَى قَلْبِ بَشَرٍ ‏"‏ ‏.‏ مِصْدَاقُ ذَلِكَ فِي كِتَابِ اللَّهِ ‏(‏ فَلاَ تَعْلَمُ نَفْسٌ مَا أُخْفِيَ لَهُمْ مِنْ قُرَّةِ أَعْيُنٍ جَزَاءً بِمَا كَانُوا يَعْمَلُونَ‏)‏

حدثنا سعيد بن عمرو الاشعثي، وزهير بن حرب، قال زهير حدثنا وقال، سعيد اخبرنا سفيان، عن ابي الزناد، عن الاعرج، عن ابي هريرة، عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ قال الله عز وجل اعددت لعبادي الصالحين ما لا عين رات ولا اذن سمعت ولا خطر على قلب بشر ‏"‏ ‏.‏ مصداق ذلك في كتاب الله ‏(‏ فلا تعلم نفس ما اخفي لهم من قرة اعين جزاء بما كانوا يعملون‏)‏


Abu Huraira reported Allah's Apostle (ﷺ) as saying that:
Allah the Exalted and Glorious, said: I have prepared for My pious servants which no eye has ever seen, and no ear has ever heard, and no human heart has ever perceived but it is testified by the Book of Allah. He then recited:" No soul knows what comfort has been concealed from them, as a reward for what they did". (xxxii. 17)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৫

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২৫-(৩/…) হারূন ইবনু সাঈদ আল আইলী (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ্ (রাযিঃ) এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, আমি আমার নেক্কার বান্দাদের জন্য এমন বস্তু তৈরি করে রেখেছি যা কোন চক্ষু কক্ষনো দেখেনি, কোন কৰ্ণ কক্ষনো শুনেনি এবং কোন অন্তঃকরণ যা কক্ষনো চিন্তাও করেনি। এসব নিআমাত আমি জমা রেখে দিয়েছি। তবে আল্লাহ তোমাদেরকে যা অবগত করিয়েছেন তা অবগত হয়েছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭২, ইসলামিক সেন্টার ৬৯২৯)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنَا مَالِكٌ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ أَعْدَدْتُ لِعِبَادِيَ الصَّالِحِينَ مَا لاَ عَيْنٌ رَأَتْ وَلاَ أُذُنٌ سَمِعَتْ وَلاَ خَطَرَ عَلَى قَلْبِ بَشَرٍ ذُخْرًا بَلْهَ مَا أَطْلَعَكُمُ اللَّهُ عَلَيْهِ ‏"‏ ‏.‏

حدثني هارون بن سعيد الايلي، حدثنا ابن وهب، حدثنا مالك، عن ابي الزناد، عن الاعرج، عن ابي هريرة، ان النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ قال الله عز وجل اعددت لعبادي الصالحين ما لا عين رات ولا اذن سمعت ولا خطر على قلب بشر ذخرا بله ما اطلعكم الله عليه ‏"‏ ‏.‏


Abu Huraira reported that Allah's Apostle (ﷺ) said:
Allah, the Exalted and Glorious, said: I have prepared for My pious servants which no eye (has ever) seen, no ear has (ever) heard and no human heart has ever perceived those bounties leaving apart (those bounties) about which Allah has informed you.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৬

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২৬-(৪/...) আবু বকর ইবনু আবী শাইবাহ ও আবু কুরায়ব, ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমি আমার নেক বান্দাদের জন্য এমন সব বস্তু প্রস্তুত করে রেখেছি, যা কোন চক্ষু কক্ষনো দেখেনি, কোন কৰ্ণ কক্ষনো শুনেনি এবং যা কোন অন্তঃকরণ কক্ষনো চিন্তাও করেনি। এগুলো আমি তোমাদের জন্য গচ্ছিত করে রেখে দিয়েছি। এ সকল ব্যতীত আল্লাহ তোমাদেরকে যা কিছু দেখিয়েছেন। এর কোনই মূল্য নেই। তারপর তিনি পাঠ করলেন, "কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান স্বরূপ"- (সূরা আস্ সিজদা ৩২ঃ ১৭)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৩, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩০)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَأَبُو كُرَيْبٍ قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ، نُمَيْرٍ - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ يَقُولُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ أَعْدَدْتُ لِعِبَادِيَ الصَّالِحِينَ مَا لاَ عَيْنٌ رَأَتْ وَلاَ أُذُنٌ سَمِعَتْ وَلاَ خَطَرَ عَلَى قَلْبِ بَشَرٍ ‏.‏ ذُخْرًا بَلْهَ مَا أَطْلَعَكُمُ اللَّهُ عَلَيْهِ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَرَأَ ‏(‏ فَلاَ تَعْلَمُ نَفْسٌ مَا أُخْفِيَ لَهُمْ مِنْ قُرَّةِ أَعْيُنٍ‏)‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، وابو كريب قالا حدثنا ابو معاوية، ح وحدثنا ابن، نمير - واللفظ له - حدثنا ابي، حدثنا الاعمش، عن ابي صالح، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ يقول الله عز وجل اعددت لعبادي الصالحين ما لا عين رات ولا اذن سمعت ولا خطر على قلب بشر ‏.‏ ذخرا بله ما اطلعكم الله عليه ‏"‏ ‏.‏ ثم قرا ‏(‏ فلا تعلم نفس ما اخفي لهم من قرة اعين‏)‏


Abu Huraira reported Allah's Messenger (ﷺ) said that Allah, the Exalted and Glorious, said:
I have prepared for My pious servants which the eye has seen not, and the ear has heard not and no human heart has ever perceived such bounties leaving aside those about which Allah has informed you. He then recited:" No soul knows what comfort has been hidden for thein".


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৭

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৭০২৭-(৫/২৮২৫) হারূন ইবনু মা’রূফ ও হারূন ইবনু সাঈদ আল আইলী (রহঃ) ..... সাহল ইবনু সাদ আস্ সাইদী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এক সমাবেশে উপস্থিত ছিলাম। তিনি জান্নাতের গুণকীর্তন করে শেষ অবধি বললেন, এতে এমন সব নি’আমাত রয়েছে যা কোন চক্ষু কক্ষনো দেখেনি, কোন কান কক্ষনো শোনেনি এবং কোন অন্তঃকরণ কক্ষনো কল্পনাও করেনি। অতঃপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) পাঠ করলেন "তারা শয্যা ত্যাগ করতঃ তাদের প্রতিপালককে ডাকে, আশায় ও আশংকায় এবং তাদেরকে যে রিযক দান করেছি তা থেকে তারা ব্যয় করে। কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন মনোমুগ্ধকর কী লুক্কায়িত রাখা হয়েছে তাদের কর্মফল স্বরূপ"- (সূরা আস্ সিজদা ৩২ঃ ১৬-১৭)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৪, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩১)

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ حُفَّتِ الْجَنَّةُ بِالْمَكَارِهِ وَحُفَّتِ النَّارُ بِالشَّهَوَاتِ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ مَعْرُوفٍ، وَهَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، قَالاَ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي أَبُو صَخْرٍ، أَنَّ أَبَا حَازِمٍ، حَدَّثَهُ قَالَ سَمِعْتُ سَهْلَ بْنَ سَعْدٍ السَّاعِدِيَّ، يَقُولُ شَهِدْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَجْلِسًا وَصَفَ فِيهِ الْجَنَّةَ حَتَّى انْتَهَى ثُمَّ قَالَ صلى الله عليه وسلم فِي آخِرِ حَدِيثِهِ ‏"‏ فِيهَا مَا لاَ عَيْنٌ رَأَتْ وَلاَ أُذُنٌ سَمِعَتْ وَلاَ خَطَرَ عَلَى قَلْبِ بَشَرٍ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ اقْتَرَأَ هَذِهِ الآيَةَ ‏(‏ تَتَجَافَى جُنُوبُهُمْ عَنِ الْمَضَاجِعِ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ خَوْفًا وَطَمَعًا وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ * فَلاَ تَعْلَمُ نَفْسٌ مَا أُخْفِيَ لَهُمْ مِنْ قُرَّةِ أَعْيُنٍ جَزَاءً بِمَا كَانُوا يَعْمَلُونَ‏)‏ ‏.‏

حدثنا هارون بن معروف، وهارون بن سعيد الايلي، قالا حدثنا ابن وهب، حدثني ابو صخر، ان ابا حازم، حدثه قال سمعت سهل بن سعد الساعدي، يقول شهدت من رسول الله صلى الله عليه وسلم مجلسا وصف فيه الجنة حتى انتهى ثم قال صلى الله عليه وسلم في اخر حديثه ‏"‏ فيها ما لا عين رات ولا اذن سمعت ولا خطر على قلب بشر ‏"‏ ‏.‏ ثم اقترا هذه الاية ‏(‏ تتجافى جنوبهم عن المضاجع يدعون ربهم خوفا وطمعا ومما رزقناهم ينفقون * فلا تعلم نفس ما اخفي لهم من قرة اعين جزاء بما كانوا يعملون‏)‏ ‏.‏


Sahl b. Sa'd as-Sa'idi reported:
I was in the company of Allah's Messenger (ﷺ) that he gave a description of Paradise and then Allah's Apostle (ﷺ) concluded with these words: There would be bounties which the eye has not seen and the ear has not heard and no human heart has ever perceived them. He then recited this verse:" They forsake (their) beds, calling upon their Lord in fear and in hope, and spend out of what We have given them. So no soul knows what refreshment of the eyes is hidden for them: a reward for what they did" (xxxii. 16-17)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৮

পরিচ্ছেদঃ ১. জান্নাতে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত ভ্রমণ করতে থাকবে কিন্তু এতেও সে তার ছায়া অতিক্রম করতে পারবে না

৭০২৮-(৬/২৮২৬) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) এর সূত্রে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, জান্নাতে এমন একটি বৃক্ষ আছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত সফর করতে থাকবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৫, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩২)

باب إِنَّ فِي الْجَنَّةِ شَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لاَ يَقْطَعُهَا ‏‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا لَيْثٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ ‏ "‏ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَشَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ سَنَةٍ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا ليث، عن سعيد بن ابي سعيد المقبري، عن ابيه، عن ابي هريرة، عن رسول الله صلى الله عليه وسلم انه قال ‏ "‏ ان في الجنة لشجرة يسير الراكب في ظلها ماىة سنة ‏"‏ ‏.‏


Abu Huraira reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
In Paradise, there is a tree under the shadow of which a rider can travel for a hundred years.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০২৯

পরিচ্ছেদঃ ১. জান্নাতে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত ভ্রমণ করতে থাকবে কিন্তু এতেও সে তার ছায়া অতিক্রম করতে পারবে না

৭০২৯-(৭/...) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে এতে অতিরিক্ত রয়েছে যে, এতেও সে সফর শেষ করতে পারবে না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৬, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৩)

باب إِنَّ فِي الْجَنَّةِ شَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لاَ يَقْطَعُهَا ‏‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا الْمُغِيرَةُ، - يَعْنِي ابْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحِزَامِيَّ - عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِهِ وَزَادَ ‏ "‏ لاَ يَقْطَعُهَا ‏"‏ ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا المغيرة، - يعني ابن عبد الرحمن الحزامي - عن ابي الزناد، عن الاعرج، عن ابي هريرة، عن النبي صلى الله عليه وسلم بمثله وزاد ‏ "‏ لا يقطعها ‏"‏ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Abu Huraira through another chain of transmitters with the addition of these words:
" He will not be able to cover this distance."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩০

পরিচ্ছেদঃ ১. জান্নাতে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত ভ্রমণ করতে থাকবে কিন্তু এতেও সে তার ছায়া অতিক্রম করতে পারবে না

৭০৩০-(৮/২৮২৭) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম আল হান্‌যালী (রহঃ) ..... সাহল ইবনু সা’দ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতের মাঝে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর ভ্রমণ করেও তা শেষ করতে পারবে না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৭, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৪)

باب إِنَّ فِي الْجَنَّةِ شَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لاَ يَقْطَعُهَا ‏‏

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا الْمَخْزُومِيُّ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، عَنْ أَبِي، حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَشَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لاَ يَقْطَعُهَا ‏"‏ ‏.‏

حدثنا اسحاق بن ابراهيم الحنظلي، اخبرنا المخزومي، حدثنا وهيب، عن ابي، حازم عن سهل بن سعد، عن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ان في الجنة لشجرة يسير الراكب في ظلها ماىة عام لا يقطعها ‏"‏ ‏.‏


Sahl b. Sa'd reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
In Paradise, there is a tree under the shadow of which a rider can travel for a hundred years without covering (the distance) completely.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩১

পরিচ্ছেদঃ ১. জান্নাতে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত ভ্রমণ করতে থাকবে কিন্তু এতেও সে তার ছায়া অতিক্রম করতে পারবে না

৭০৩১-(.../২৮২৮) বর্ণনাকারী আবু হাযিম (রহঃ) বলেন, নুমান ইবনু আবূ ’আইয়্যাশ যুরাকীর কাছে এ হাদীস আমি বর্ণনা করার পর তিনি বললেন, আমাকে আবু সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) বলেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতের মাঝে এমন একটি গাছ রয়েছে, যা দ্রুতগামী শক্তিশালী অশ্বারোহী একশ’ বছর পর্যন্ত চলার পরও তা সে অতিক্রম করতে পারবে না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৭, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৪)

باب إِنَّ فِي الْجَنَّةِ شَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ فِي ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لاَ يَقْطَعُهَا ‏‏

قَالَ أَبُو حَازِمٍ فَحَدَّثْتُ بِهِ النُّعْمَانَ بْنَ أَبِي عَيَّاشٍ الزُّرَقِيَّ، فَقَالَ حَدَّثَنِي أَبُو سَعِيدٍ الْخُدْرِيُّ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ شَجَرَةً يَسِيرُ الرَّاكِبُ الْجَوَادَ الْمُضَمَّرَ السَّرِيعَ مِائَةَ عَامٍ مَا يَقْطَعُهَا ‏"‏ ‏.‏

قال ابو حازم فحدثت به النعمان بن ابي عياش الزرقي، فقال حدثني ابو سعيد الخدري عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ان في الجنة شجرة يسير الراكب الجواد المضمر السريع ماىة عام ما يقطعها ‏"‏ ‏.‏


This hadith has also been transmitted on the authority of Abu Sa'id al-Khudri that Allah's Apostle (ﷺ) is reported to have said: In Paradise, there is a tree under the shadow of which a rider of a fine and swift-footed horse would travel for a hundred years without covering the distance completely. There would be the pleasure of Allah for the inmates of Paradise and He would never be annoyed with them.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩২

পরিচ্ছেদঃ ২. জান্নাতবাসীদের উপর (চিরস্থায়ী) সম্ভষ্টি নাযিল হওয়া এবং কখনো অসম্ভষ্ট না হওয়া

৭০৩২-(৯/২৮২৯) মুহাম্মাদ ইবনু আবদুর রহমান ইবনু সাহম, হারূন ইবনু সাঈদ আল আইলী (রহঃ) ...... আবু সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতী লোকদেরকে লক্ষ্য করে আল্লাহ তা’আলা বলবেন, হে জান্নাতীগণ! তারা বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার আনুগত্যের জন্য উপস্থিত আছি। যাবতীয় কল্যাণ আপনারই হাতে। তারপর তিনি বলবেন, তোমরা কি সন্তুষ্ট হয়েছো? তারা জবাব দিবে, হে আমাদের রব কেন আমরা সন্তুষ্ট হব না? অথচ আপনি আমাদেরকে এমন বস্তু দান করেছেন যা আপনার সৃষ্টি জগতের অন্য কাউকে দান করেননি। তিনি বলবেন, আমি কি তোমাদেরকে এর থেকে উত্তম বস্তু দান করব না? তারা বলবে, হে পালনকর্তা! এর চাইতে উত্তম বস্তু আর কি হতে পারে? এরপর আল্লাহ বলবেন, আমি তোমাদের উপর আমার সম্ভষ্টি নাযিল করব। অতঃপর তোমাদের উপর আমি আর কক্ষনো অসন্তুষ্ট হব না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৮, ইসলামিক সেন্টার ৩৯৩৫)

باب إِحْلاَلِ الرِّضْوَانِ عَلَى أَهْلِ الْجَنَّةِ فَلاَ يَسْخَطُ عَلَيْهِمْ أَبَدًا ‏‏

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَهْمٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، أَخْبَرَنَا مَالِكُ، بْنُ أَنَسٍ ح وَحَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ يَقُولُ لأَهْلِ الْجَنَّةِ يَا أَهْلَ الْجَنَّةِ ‏.‏ فَيَقُولُونَ لَبَّيْكَ رَبَّنَا وَسَعْدَيْكَ وَالْخَيْرُ فِي يَدَيْكَ ‏.‏ فَيَقُولُ هَلْ رَضِيتُمْ فَيَقُولُونَ وَمَا لَنَا لاَ نَرْضَى يَا رَبِّ وَقَدْ أَعْطَيْتَنَا مَا لَمْ تُعْطِ أَحَدًا مِنْ خَلْقِكَ فَيَقُولُ أَلاَ أُعْطِيكُمْ أَفْضَلَ مِنْ ذَلِكَ فَيَقُولُونَ يَا رَبِّ وَأَىُّ شَىْءٍ أَفْضَلُ مِنْ ذَلِكَ فَيَقُولُ أُحِلُّ عَلَيْكُمْ رِضْوَانِي فَلاَ أَسْخَطُ عَلَيْكُمْ بَعْدَهُ أَبَدًا ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن عبد الرحمن بن سهم، حدثنا عبد الله بن المبارك، اخبرنا مالك، بن انس ح وحدثني هارون بن سعيد الايلي، - واللفظ له - حدثنا عبد الله بن وهب، حدثني مالك بن انس، عن زيد بن اسلم، عن عطاء بن يسار، عن ابي سعيد الخدري، ان النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ ان الله يقول لاهل الجنة يا اهل الجنة ‏.‏ فيقولون لبيك ربنا وسعديك والخير في يديك ‏.‏ فيقول هل رضيتم فيقولون وما لنا لا نرضى يا رب وقد اعطيتنا ما لم تعط احدا من خلقك فيقول الا اعطيكم افضل من ذلك فيقولون يا رب واى شىء افضل من ذلك فيقول احل عليكم رضواني فلا اسخط عليكم بعده ابدا ‏"‏ ‏.‏


Abu Sa'id al-Khudri reported that Allah's Apostle (ﷺ) said that Allah would say to the inmates of Paradise:
O, Dwellers of Paradise, and they would say in response: At thy service and pleasure, our Lord, the good is in Thy Hand. He (the Lord) would say: Are you well pleased now? They would say: Why should we not be pleased, O Lord, when Thou hast given us what Thou hast not given to any of Thy creatures? He would, however, say: May I not give you (something) even more excellent than that? And they would say: O Lord, what thing can be more excellent than this? And He would say: I shall cause My pleasure to alight upon you and I shall never be afterwards annoyed with you.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৩

পরিচ্ছেদঃ ৩. জান্নাতীগণ আকাশের তারকারাজির ন্যায় বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে

৭০৩৩-(১০/২৮৩০) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... সাহল ইবনু সা’দ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতবাসীগণ জান্নাতের সুউচ্চ বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে, তোমরা যেমন আকাশের তারকারাজি দেখে থাকো। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৯, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৬)

باب تَرَائِي أَهْلِ الْجَنَّةِ أَهْلَ الْغُرَفِ كَمَا يُرَى الْكَوْكَبُ فِي السَّمَاءِ ‏‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، - يَعْنِي ابْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْقَارِيَّ - عَنْ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ إِنَّ أَهْلَ الْجَنَّةِ لَيَتَرَاءَوْنَ الْغُرْفَةَ فِي الْجَنَّةِ كَمَا تَرَاءَوْنَ الْكَوْكَبَ فِي السَّمَاءِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا يعقوب، - يعني ابن عبد الرحمن القاري - عن ابي حازم، عن سهل بن سعد، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ان اهل الجنة ليتراءون الغرفة في الجنة كما تراءون الكوكب في السماء ‏"‏ ‏.‏


Sahl b. Sa'd reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
The inmates of Paradise will look to the upper apartment of Paradise as you see the planets in the sky.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৪

পরিচ্ছেদঃ ৩. জান্নাতীগণ আকাশের তারকারাজির ন্যায় বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে

৭০৩৪-(…/২৮৩১) বর্ণনাকারী বলেন, নু’মান ইবনু আবূ ’আইয়্যাশ এর নিকট এ হাদীসটি আমি বর্ণনা করার পর তিনি বললেন, আমি আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) এর কাছে শুনেছি, তিনি বলেছেন, যেমনিভাবে তোমরা পূর্ব বা পশ্চিম আকাশের উজ্জ্বল তারকারাজি দেখে থাকো। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৭৯, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৬)

باب تَرَائِي أَهْلِ الْجَنَّةِ أَهْلَ الْغُرَفِ كَمَا يُرَى الْكَوْكَبُ فِي السَّمَاءِ ‏‏

قَالَ فَحَدَّثْتُ بِذَلِكَ النُّعْمَانَ بْنَ أَبِي عَيَّاشٍ، فَقَالَ سَمِعْتُ أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ، يَقُولُ كَمَا تَرَاءَوْنَ الْكَوْكَبَ الدُّرِّيَّ فِي الأُفُقِ الشَّرْقِيِّ أَوِ الْغَرْبِيِّ ‏"‏ ‏.‏

قال فحدثت بذلك النعمان بن ابي عياش، فقال سمعت ابا سعيد الخدري، يقول كما تراءون الكوكب الدري في الافق الشرقي او الغربي ‏"‏ ‏.‏


I narrated this hadith to Nu'man b. Abi 'Ayyash and he said: I heard Abu Sa'id al-Khudri as saying: As you see the shining planets in the eastern and western (sides of) horizon.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৫

পরিচ্ছেদঃ ৩. জান্নাতীগণ আকাশের তারকারাজির ন্যায় বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে

৭০৩৫-(…/...) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবু হাযিম (রহঃ) থেকে উভয় সূত্রে ইয়াকুব এর হাদীসের অবিকল বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮০, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৭)

باب تَرَائِي أَهْلِ الْجَنَّةِ أَهْلَ الْغُرَفِ كَمَا يُرَى الْكَوْكَبُ فِي السَّمَاءِ ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا الْمَخْزُومِيُّ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، عَنْ أَبِي حَازِمٍ، بِالإِسْنَادَيْنِ جَمِيعًا نَحْوَ حَدِيثِ يَعْقُوبَ ‏.‏

وحدثناه اسحاق بن ابراهيم، اخبرنا المخزومي، حدثنا وهيب، عن ابي حازم، بالاسنادين جميعا نحو حديث يعقوب ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Abu Hazim through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৬

পরিচ্ছেদঃ ৩. জান্নাতীগণ আকাশের তারকারাজির ন্যায় বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে

৭০৩৬-(১১/২৮৩১) আবদুল্লাহ ইবনু জাফার ইবনু ইয়াহইয়া ইবনু খালিদ, হারূন ইবনু সাঈদ আল আইলী (রহঃ) ..... আবু সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, জান্নাতের বাসিন্দাগণ জান্নাতের সুউচ্চ প্রাসাদসমূহ উপর দিকে দেখতে পাবে, যেমন দূরবর্তী উজ্জ্বল নক্ষত্রসমূহ তোমরা আকাশের পূর্ব বা পশ্চিম কোণে স্পষ্ট দেখতে পাও। কেননা তাদের পরস্পরের সম্মানের ক্ষেত্রে পার্থক্য সূচিত থাকবে। এ কথা শ্রবণে সাহাবাগণ বললেন, হে আল্লাহর রসূল! এ স্তরসমূহ তো নবীদের জন্য নির্ধারিত। তাদের ছাড়া অন্যেরা তো এ স্তরে কক্ষনো পৌছতে পারবে না। জবাবে তিনি বললেন, কেন পারবে না, অবশ্যই পারবে। যে সত্তার হাতে আমার প্রাণ আমি তার শপথ করে বলছি! যে সকল লোক আল্লাহতে ঈমান আনয়ন করে এবং তার রসূলদের প্রতি আস্থা স্থাপন করে, তারা সকলেই এ মর্যাদা সম্পন্ন স্তরসমূহে প্রবেশ করতে সক্ষম হবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮১, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৮)

باب تَرَائِي أَهْلِ الْجَنَّةِ أَهْلَ الْغُرَفِ كَمَا يُرَى الْكَوْكَبُ فِي السَّمَاءِ ‏‏

حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرِ بْنِ يَحْيَى بْنِ خَالِدٍ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ، حَدَّثَنَا مَالِكٌ، ح وَحَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ، عَنْ صَفْوَانَ بْنِ سُلَيْمٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ إِنَّ أَهْلَ الْجَنَّةِ لَيَتَرَاءَوْنَ أَهْلَ الْغُرَفِ مِنْ فَوْقِهِمْ كَمَا تَتَرَاءَوْنَ الْكَوْكَبَ الدُّرِّيَّ الْغَابِرَ مِنَ الأُفُقِ مِنَ الْمَشْرِقِ أَوِ الْمَغْرِبِ لِتَفَاضُلِ مَا بَيْنَهُمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ تِلْكَ مَنَازِلُ الأَنْبِيَاءِ لاَ يَبْلُغُهَا غَيْرُهُمْ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ بَلَى وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ رِجَالٌ آمَنُوا بِاللَّهِ وَصَدَّقُوا الْمُرْسَلِينَ ‏"‏ ‏.‏

حدثني عبد الله بن جعفر بن يحيى بن خالد، حدثنا معن، حدثنا مالك، ح وحدثني هارون بن سعيد الايلي، - واللفظ له - حدثنا عبد الله بن وهب، اخبرني مالك بن انس، عن صفوان بن سليم، عن عطاء بن يسار، عن ابي سعيد الخدري، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏"‏ ان اهل الجنة ليتراءون اهل الغرف من فوقهم كما تتراءون الكوكب الدري الغابر من الافق من المشرق او المغرب لتفاضل ما بينهم ‏"‏ ‏.‏ قالوا يا رسول الله تلك منازل الانبياء لا يبلغها غيرهم ‏.‏ قال ‏"‏ بلى والذي نفسي بيده رجال امنوا بالله وصدقوا المرسلين ‏"‏ ‏.‏


Abu Sa'id al-Khudri reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
The inmates of Paradise would see the inmates of the apartment over them just as you see the shining planets which remain in the eastern and the western horizon because of the superiority some have over others. They said: Allah's Messenger, would in these abodes of Apostles others besides them not be able to reach? He said: Yes, they will, by Him, in Whose hand is my life, those who believe in God and acknowledge the Truth, will reach them.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৭

পরিচ্ছেদঃ ৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যারা তাদের পরিবার-পরিজন ও ধনৈশ্বর্যের বিনিময়ে দেখতে পছন্দ করবে

৭০৩৭-(১২/২৮৩২) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমার উম্মাতের মাঝে আমাকে বেশি মহব্বতকারী ঐ সব লোকেরা হবে, যারা আবির্ভূত হবে আমার ইন্তিকালের পর, তারা আকাঙ্খা করবে, হায় যদি তাদের পরিবার-পরিজন এবং ধন-সম্পদের বিনিময়েও আমাকে দেখতে পেত। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮২, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৩৯)

باب فِيمَنْ يَوَدُّ رُؤْيَةَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِأَهْلِهِ وَمَالِهِ ‏‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، - يَعْنِي ابْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ - عَنْ سُهَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مِنْ أَشَدِّ أُمَّتِي لِي حُبًّا نَاسٌ يَكُونُونَ بَعْدِي يَوَدُّ أَحَدُهُمْ لَوْ رَآنِي بِأَهْلِهِ وَمَالِهِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا يعقوب، - يعني ابن عبد الرحمن - عن سهيل، عن ابيه، عن ابي هريرة، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ من اشد امتي لي حبا ناس يكونون بعدي يود احدهم لو راني باهله وماله ‏"‏ ‏.‏


Abu Huraira reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
The people most loved by me from amongst my Ummah would be those who would come after me but everyone amongst them would have the keenest desire to catch a glimpse of me even at the cost of his family and wealth.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৮

পরিচ্ছেদঃ ৫. জান্নাতের বাজার ও তাতে যে সৌন্দর্য ও নিআমাত পাওয়া যাবে

৭০৩৮-(১৩/২৮৩৩) আবূ উসমান, সাঈদ ইবনু আবদুল জাব্বার আল বাসরী (রহঃ) ..... আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতে একটি বাজার থাকবে। প্রত্যেক জুমুআয় জান্নাতী লোকেরা এতে একত্রিত হবে। তারপর উত্তরদিকের বায়ু প্রবাহিত হয়ে সেখানকার ধূলা-বালি তাদের মুখমণ্ডল ও পোশাক-পরিচ্ছদে গিয়ে লাগবে। এতে তাদের সৌন্দর্য এবং শরীরের রং আরো বেড়ে যাবে। তারপর তারা স্ব স্ব পরিবারের কাছে ফিরে আসবে। এসে দেখবে, তাদের শরীরের রং এবং সৌন্দর্যও বহু বৃদ্ধি পেয়েছে। এরপর তাদের পরিবারের লোকেরা বলবে, আল্লাহর শপথ আমাদের নিকট হতে যাবার পর তোমাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে। উত্তরে তারাও বলবে, আল্লাহর শপথ! তোমাদের শরীরের সৌন্দর্য তোমাদের নিকট থেকে যাবার পর বহুগুণে বেড়ে গেছে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮৩, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৪০)

باب فِي سُوقِ الْجَنَّةِ وَمَا يَنَالُونَ فِيهَا مِنَ النَّعِيمِ وَالْجَمَالِ ‏‏

حَدَّثَنَا أَبُو عُثْمَانَ، سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الْجَبَّارِ الْبَصْرِيُّ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، الْبُنَانِيِّ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَسُوقًا يَأْتُونَهَا كُلَّ جُمُعَةٍ فَتَهُبُّ رِيحُ الشَّمَالِ فَتَحْثُو فِي وُجُوهِهِمْ وَثِيَابِهِمْ فَيَزْدَادُونَ حُسْنًا وَجَمَالاً فَيَرْجِعُونَ إِلَى أَهْلِيهِمْ وَقَدِ ازْدَادُوا حُسْنًا وَجَمَالاً فَيَقُولُ لَهُمْ أَهْلُوهُمْ وَاللَّهِ لَقَدِ ازْدَدْتُمْ بَعْدَنَا حُسْنًا وَجَمَالاً ‏.‏ فَيَقُولُونَ وَأَنْتُمْ وَاللَّهِ لَقَدِ ازْدَدْتُمْ بَعْدَنَا حُسْنًا وَجَمَالاً ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو عثمان، سعيد بن عبد الجبار البصري حدثنا حماد بن سلمة، عن ثابت، البناني عن انس بن مالك، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ ان في الجنة لسوقا ياتونها كل جمعة فتهب ريح الشمال فتحثو في وجوههم وثيابهم فيزدادون حسنا وجمالا فيرجعون الى اهليهم وقد ازدادوا حسنا وجمالا فيقول لهم اهلوهم والله لقد ازددتم بعدنا حسنا وجمالا ‏.‏ فيقولون وانتم والله لقد ازددتم بعدنا حسنا وجمالا ‏"‏ ‏.‏


Anas b. Malik reported that Allah's Messenger (ﷺ) said:
In Paradise there is a street to which they would come every Friday. The north wind will blow and would scatter fragrance on their faces and on their clothes and would add to their beauty and loveliness, and then they would go back to their family after having an added lustre to their beauty and loveliness, and their family would say to them: By Allah, you have been increased in beauty and loveliness after leaving us, and they would say: By Allah, you have also increased in beauty and loveliness after us.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৩৯

পরিচ্ছেদঃ ৬. পূর্ণিমার রাতের চাদের ন্যায় যে দলটি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল দীপ্তিমান হবে এবং তাদের গুণাবলী ও সহধর্মিণীগণের বর্ণনা

৭০৩৯-(১৪/২৮৩৪) আমর আন্‌ নাকিদ ও ইয়াকুব ইবনু ইবরাহীম আদ দাওরাকী (রহঃ) ..... মুহাম্মাদ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, লোকেরা গর্ব প্রকাশ করে বলল, অথবা আলোচনা করতঃ বলল, জান্নাতে পুরুষ অধিক হবে, না মহিলা? এ কথা শ্রবণে আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) বললেন, আবুল কাসিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি বলেননি, যে দলটি জান্নাতে প্রথমে প্রবেশ করবে তাদের মুখায়ব পূর্ণিমার চাদের মতো উজ্জ্বল হবে। তাদের পর যারা জান্নাতে যাবে তাদের চেহারা হবে উদ্ধাকাশের আলোকিত নক্ষত্রের মতো। তাদের প্রত্যেকের জন্যই থাকবে দু’ জন সহধর্মিণী। মাংসের এ পাশ হতে তাদের পায়ের নলার মগজ দৃশ্য হবে। জান্নাতের মাঝে কেউ (আর) অবিবাহিত থাকবে না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮৪, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৪১)

بَاب أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَصِفَاتُهُمْ وَأَزْوَاجُهُمْ

حَدَّثَنِي عَمْرٌو النَّاقِدُ، وَيَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الدَّوْرَقِيُّ، جَمِيعًا عَنِ ابْنِ عُلَيَّةَ، - وَاللَّفْظُ لِيَعْقُوبَ - قَالاَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، أَخْبَرَنَا أَيُّوبُ، عَنْ مُحَمَّدٍ، قَالَ إِمَّا تَفَاخَرُوا وَإِمَّا تَذَاكَرُوا الرِّجَالُ فِي الْجَنَّةِ أَكْثَرُ أَمِ النِّسَاءُ فَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَوَلَمْ يَقُلْ أَبُو الْقَاسِمِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِنَّ أَوَّلَ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَالَّتِي تَلِيهَا عَلَى أَضْوَإِ كَوْكَبٍ دُرِّيٍّ فِي السَّمَاءِ لِكُلِّ امْرِئٍ مِنْهُمْ زَوْجَتَانِ اثْنَتَانِ يُرَى مُخُّ سُوقِهِمَا مِنْ وَرَاءِ اللَّحْمِ وَمَا فِي الْجَنَّةِ أَعْزَبُ ‏"‏ ‏.‏

حدثني عمرو الناقد، ويعقوب بن ابراهيم الدورقي، جميعا عن ابن علية، - واللفظ ليعقوب - قالا حدثنا اسماعيل ابن علية، اخبرنا ايوب، عن محمد، قال اما تفاخروا واما تذاكروا الرجال في الجنة اكثر ام النساء فقال ابو هريرة اولم يقل ابو القاسم صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ ان اول زمرة تدخل الجنة على صورة القمر ليلة البدر والتي تليها على اضوا كوكب دري في السماء لكل امرى منهم زوجتان اثنتان يرى مخ سوقهما من وراء اللحم وما في الجنة اعزب ‏"‏ ‏.‏


Muhammad reported that some (persons) stated with a sense of pride and some discussed whether there would be more men in Paradise or more women. It was upon this that Abu Huraira reported that Abu'l Qasim (the Holy Prophet) (ﷺ) said:
The (members) of the first group to get into Paradise would have their faces as bright as full moon during the night, and the next to this group would have their faces as bright as the shining stars in the sky, and every person would have two wives and the marrow of their shanks would glimmer beneath the flesh and there would be none without a wife in Paradise.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু সীরীন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৪০

পরিচ্ছেদঃ ৬. পূর্ণিমার রাতের চাদের ন্যায় যে দলটি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল দীপ্তিমান হবে এবং তাদের গুণাবলী ও সহধর্মিণীগণের বর্ণনা

৭০৪০-(…/...) ইবনু আবু উমর (রহঃ) ..... ইবনু সীরন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, (পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে) কারা অধিক জান্নাতী হবে, এ বিষয়ে পুরুষ ও মহিলাগণ ঝগড়ায় লিপ্ত হলো। তারপর তারা এ ব্যাপারে আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) কে প্রশ্ন করলে তিনি ইবনু উলাইয়্যার ন্যায় বললেন, আবুল কাসিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ কথা বলেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮৫, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৪২)

بَاب أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَصِفَاتُهُمْ وَأَزْوَاجُهُمْ

حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، قَالَ اخْتَصَمَ الرِّجَالُ وَالنِّسَاءُ أَيُّهُمْ فِي الْجَنَّةِ أَكْثَرُ فَسَأَلُوا أَبَا هُرَيْرَةَ فَقَالَ قَالَ أَبُو الْقَاسِمِ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِ حَدِيثِ ابْنِ عُلَيَّةَ ‏.‏

حدثنا ابن ابي عمر، حدثنا سفيان، عن ايوب، عن ابن سيرين، قال اختصم الرجال والنساء ايهم في الجنة اكثر فسالوا ابا هريرة فقال قال ابو القاسم صلى الله عليه وسلم بمثل حديث ابن علية ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Abu Huraira through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু সীরীন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
৭০৪১

পরিচ্ছেদঃ ৬. পূর্ণিমার রাতের চাদের ন্যায় যে দলটি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল দীপ্তিমান হবে এবং তাদের গুণাবলী ও সহধর্মিণীগণের বর্ণনা

৭০৪১-(১৫/...) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক সর্বপ্রথমে জান্নাতে প্রবেশ করবে। কুতাইবাহ ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ..... আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সর্বপ্রথমে যে দলটি জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল পূর্ণিমার চাঁদের মতো উজ্জ্বল হবে। তাদের পর যারা জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল আকাশে উদিত আলোকজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো হবে। তারা প্রস্রাব-পায়খানা করবে না, থু-থু ফেলবে না এবং নাক ঝাড়বে না। তাদের চিরুনী হবে স্বর্ণের। তাদের গায়ের ঘাম হতে মিশকের ঘ্রাণ আসবে এবং তাদের ধূপদানী হবে আলুওয়াহ’ নামে এক ধরনের সুগন্ধি কাষ্ঠের তৈরি। তাদের স্ত্রীগণ হবে ডাগর চক্ষু বিশিষ্ট। তাদের চরিত্র হবে একই লোকের চরিত্রের মতো। আদি পিতা আদম (আঃ) এর আকৃতির মতো হবে তাদের আকৃতি। যা ষাট হাত দীর্ঘ আকৃতি বিশিষ্ট। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬৮৮৬, ইসলামিক সেন্টার ৬৯৪৩)

بَاب أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَصِفَاتُهُمْ وَأَزْوَاجُهُمْ

وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، - يَعْنِي ابْنَ زِيَادٍ - عَنْ عُمَارَةَ بْنِ، الْقَعْقَاعِ حَدَّثَنَا أَبُو زُرْعَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ أَوَّلُ مَنْ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ ‏"‏ ‏.‏ ح

وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، - وَاللَّفْظُ لِقُتَيْبَةَ - قَالاَ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ عُمَارَةَ، عَنْ أَبِي زُرْعَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ إِنَّ أَوَّلَ زُمْرَةٍ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَالَّذِينَ يَلُونَهُمْ عَلَى أَشَدِّ كَوْكَبٍ دُرِّيٍّ فِي السَّمَاءِ إِضَاءَةً لاَ يَبُولُونَ وَلاَ يَتَغَوَّطُونَ وَلاَ يَمْتَخِطُونَ وَلاَ يَتْفُلُونَ أَمْشَاطُهُمُ الذَّهَبُ وَرَشْحُهُمُ الْمِسْكُ وَمَجَامِرُهُمُ الأَلُوَّةُ وَأَزْوَاجُهُمُ الْحُورُ الْعِينُ أَخْلاَقُهُمْ عَلَى خُلُقِ رَجُلٍ وَاحِدٍ عَلَى صُورَةِ أَبِيهِمْ آدَمَ سِتُّونَ ذِرَاعًا فِي السَّمَاءِ ‏"‏ ‏.‏

وحدثنا قتيبة بن سعيد، حدثنا عبد الواحد، - يعني ابن زياد - عن عمارة بن، القعقاع حدثنا ابو زرعة، قال سمعت ابا هريرة، يقول قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اول من يدخل الجنة ‏"‏ ‏.‏ ح وحدثنا قتيبة بن سعيد، وزهير بن حرب، - واللفظ لقتيبة - قالا حدثنا جرير، عن عمارة، عن ابي زرعة، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ ان اول زمرة يدخلون الجنة على صورة القمر ليلة البدر والذين يلونهم على اشد كوكب دري في السماء اضاءة لا يبولون ولا يتغوطون ولا يمتخطون ولا يتفلون امشاطهم الذهب ورشحهم المسك ومجامرهم الالوة وازواجهم الحور العين اخلاقهم على خلق رجل واحد على صورة ابيهم ادم ستون ذراعا في السماء ‏"‏ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Abu Huraira through another chain of transmitters that Allah's Messenger (ﷺ) said:
The (members of the) first group which would get into Paradise will have their faces as bright as stars in the sky. They would neither pass water, nor void excrement, nor will they suffer from catarrh, nor will they spit, and their combs would be made of gold, and their sweat will be musk, the fuel of their brazier will be aloes, and their wives will be large-eyed maidens and their form would be alike as one single person after the form of their father (Adam) sixty cubits tall.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ১০৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 4 5 6 পরের পাতা »