লগইন করুন
১. সত্য প্রতিষ্ঠায় মূল নেতাকেই আদর্শ হিসাবে সম্মুখে এগিয়ে আসতে হয়।
২. সংস্কারক নেতা উচ্চ বংশের ও সৎকর্মশীল নেককার পিতা-মাতার সন্তান হয়ে থাকেন।
৩. সংস্কারক নিজ ব্যক্তিজীবনে তর্কাতীতভাবে সৎ হন।
৪. সংস্কারক কখনোই অলস ও বিলাসী হন না।
৫. সংস্কারের প্রধান বিষয় হ’ল মানুষের ব্যক্তিগত আক্বীদা ও আমল।
৬. শিরকের সঙ্গে আপোষ করে কখনোই তাওহীদ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
৭. সংস্কার প্রচেষ্টা শুরু হ’লেই তার বিরোধিতা অপরিহার্য হবে।
৮. ইসলামী সংস্কারের বিরুদ্ধে প্রধান বিরোধী হবে স্বার্থান্ধ ধর্মনেতা ও সমাজ নেতারা।
৯. যাবতীয় গীবত-তোহমত ও অত্যাচার-নিপীড়ন সহ্য করার জন্য সংস্কারককে মানসিকভাবে প্রস্ত্তত থাকতে হবে।
১০. সংস্কারককে পুরোপুরি মানবহিতৈষী হ’তে হবে।
১১. স্রেফ আল্লাহর উপরে ভরসা করে ময়দানে নামতে হবে।
১২. আল্লাহ প্রেরিত অহীর বিধান সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই কেবল মানবতার প্রকৃত কল্যাণ সম্ভব- দৃঢ়ভাবে এ বিশ্বাস পোষণ করতে হবে।
১৩. নেতাকে অবশ্যই নৈশ ইবাদতে অভ্যস্ত হ’তে হবে এবং ফরয ও সুন্নাত সমূহ পালনে আন্তরিক হ’তে হবে।
১৪. নেতাকে যাবতীয় দুনিয়াবী লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে থাকতে হবে।
১৫. সকল কাজে সর্বদা কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করতে হবে ও তাঁর কাছেই বিনিময় চাইতে হবে।