লগইন করুন
عَنْ عَائِشَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْها أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ كُفِّنَ فِىْ ثَلاَثَةِ أَثْوَابٍ لَيْسَ فِيْهَا قَمِيْصٌ وَلاَ عِمَامَةٌ .
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ)-কে তিনটি কাপড়ে কাফন দেয়া হয়েছিল। তাতে জামা এবং পাগড়ী ছিল না।[1]
অতএব পুরুষ নারী উভয়কে তিন কাপড়ে কাফন দিতে হবে। এর বেশী নয়। কারণ মহিলাদেরকে পাঁচ কাপড়ে কাফন দেয়া সম্পর্কে কোন ছহীহ বর্ণনা নেই।
عَنْ رَاشِدِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ قَالَ عُمَرُ يُكَفَّنُ الرَّجُلُ فِىْ ثَلاَثَةِ أَثْوَابٍ لاَ تَعْتَدُوْا إنَّ اللهَ لاَ يُحِبُّ الْمُعْتَدِيْنَ.
রাশেদ বিন সা‘দ বলেন, ওমর (রাঃ) বলেছেন, পুরুষ ব্যক্তিকে তিন কাপড়ে কাফন দিতে হবে। সীমা লংঘন করা যাবে না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমা লংঘনকারীদের পসন্দ করেন না।[2] আলবানী (রহঃ) বলেন,
وَمِمَّا لاَ شَكَّ فِيْهِ أَنَّ النِّسَاءَ فِىْ ذَلِكَ كَالرِّجَالِ لِأَنَّهُ الْأَصْلَ كَمَا يُشْعَرُ بِذَلِكَ قَوْلِهِ إِنَّمَا النِّسَاءُ شَقَائِقُ الرِّجَالِ.
‘এতে কোন সন্দেহ নেই যে, মহিলারাও এ বিষয়ে পুরুষদের ন্যায়। কারণ পুরুষই মূল। যেমন রাসূল (ছাঃ)-এর বক্তব্য দ্বারা বুঝা যায়। ‘মহিলারা মূলতঃ পুরুষদেরই খন্ড’।[3] আবুবকর (রাঃ)-এর অছিয়তটিও খুব গুরুত্বপূর্ণ।[4]
[2]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/১১১৬৪, সনদ ছহীহ, সিলসিলা যঈফাহ হা/৫৮৪৪-এর আলোচনা দ্রঃ।
[3]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৫৮৪৪-এর আলোচনা দ্রঃ; তিরমিযী হা/১১৩; মিশকাত হা/৪৪১।
[4]. ছহীহ বুখারী হা/১৩৮৭, ১/১৮৬ পৃঃ, (ইফাবা হা/১৩০৪, ২/৪২৯ পৃঃ), ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৯৪। আয়েশা (রাঃ) বলেন, فَنَظَرَ إِلَى ثَوْبٍ عَلَيْهِ كَانَ يُمَرَّضُ فِيهِ بِهِ رَدْعٌ مِنْ زَعْفَرَانٍ فَقَالَ اغْسِلُوْا ثَوْبِى هَذَا وَزِيدُوا عَلَيْهِ ثَوْبَيْنِ فَكَفِّنُونِى فِيهَا قُلْتُ إِنَّ هَذَا خَلَقٌ قَالَ إِنَّ الْحَىَّ أَحَقُّ بِالْجَدِيدِ مِنَ الْمَيِّتِ إِنَّمَا هُوَ لِلْمُهْلَةِ فَلَمْ يُتَوَفَّ حَتَّى أَمْسَى مِنْ لَيْلَةِ الثُّلاَثَاءِ وَدُفِنَ قَبْلَ أَنْ يُصْبِحَ ।